তাজরুল ইসলাম, পীরগাছা (রংপুর)
রংপুরের পীরগাছায় এ বছর আলুর বাম্পার ফলন হয়েছে। দাম ভালো পেয়ে কৃষকেরা মাঠেই আলু বিক্রি করে দিচ্ছেন। যে কারণে হিমাগারগুলো পর্যাপ্ত আলু পাচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ১০ হাজার ৮০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে। এসব জমি থেকে ৩ লাখ ২০ হাজার ৭৮৬ টন আলু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও উৎপাদন হয়েছে আরও অনেক বেশি।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, চলতি বছর অতিরিক্ত দামে আলুবীজ কিনে রোপণ করতে হয়। প্রথম দিকে হতাশা থাকলেও আলুর বাম্পার ফলনে কৃষকেরা খুশি হয়। গত বছর দাম কম থাকলেও এবার দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। বর্তমানে খেতেই ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। গত বছর এই সময়ে দাম ছিল ১২ থেকে ১৩ টাকা। বাজারে দাম বেশি থাকায় রপ্তানিযোগ্য আলু পাওয়া যাচ্ছে না।
অন্যদিকে উপজেলার সাতটি কোল্ড স্টোরেজের ধারণক্ষমতা ৫৪ হাজার ৩০০ টন হলেও পর্যাপ্ত আলু পাচ্ছে না স্টোরেজগুলো। এখন পর্যন্ত ৩০ থেকে ৪০ ভাগ স্টোরেজ খালি রয়েছে বলে দাবি করছেন স্টোরেজ মালিকেরা।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় আলু বাম্পার ফলন হয়েছে। গড়ে প্রতি হেক্টর জমিতে ৩০ থেকে ৩৫ মেট্রিক টন আলু উৎপাদন হয়েছে।
উপজেলার দেউতি এলাকার কৃষক জয়নাল শেখ ও আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আলুর ফলন বেশ ভালো, দামও বেশি। তাই আগেই বিক্রি করে দিয়েছি।’
অনন্তরাম গ্রামের সাজ্জাদ হোসেন ও আব্দুস সামাদ বলেন, বাজারে আলু ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত বছর এই সময়ে যা ছিল ১২ থেকে ১৩ টাকা। এমনিতেই উৎপাদন খরচ বেশি। তারপর স্টোরেজে রেখে দিলে বস্তা, পরিবহন ভাড়া, স্টোরেজ ভাড়াসহ অনেক বেশি পড়ে যায়। দাম কমে যাওয়ার আশঙ্কায় বিক্রি করে দিয়েছেন। শুধু বীজ আলু স্টোরেজে রাখা হয়েছে।
আলু রপ্তানির সঙ্গে জড়িত কৃষক নুরুন্নবী মিয়া বলেন, বাজারে দাম বেশি, তাই বাইরে পাঠানোতে আগ্রহ নেই কৃষকের। প্রথম দিকে সামান্য কিছু আলু রপ্তানি করা হলেও হঠাৎ দাম বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানিযোগ্য আলু পাওয়া যাচ্ছে না। তারপর মুন্সিগঞ্জ, বগুড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় আলুর ফলন খারাপ হওয়ায় হঠাৎ আলুর দাম বেড়ে গেছে।
অনন্তরাম গ্রামের কৃষক নাজনু মিয়া বলেন, ‘আগে আলু তুলে ব্যাপারীর পেছনে ঘুরতে হতো। আর এ বছর আলু তোলার আগে ব্যাপারী তিন-চার দিন ধরে ঘুরছে। আগাম টাকা দেওয়ায়ও চেষ্টা করছে ব্যাপারীরা।’
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, রংপুর বিভাগে বেশি আলু চাষ হয় পীরগাছায়। চলতি বছর আলুর দাম পেয়েও কৃষকেরা খুশি। বিদেশের চেয়ে দেশে আলুর দাম বেশি, তাই বেশি আলু রপ্তানি করা যায়নি।
রংপুরের পীরগাছায় এ বছর আলুর বাম্পার ফলন হয়েছে। দাম ভালো পেয়ে কৃষকেরা মাঠেই আলু বিক্রি করে দিচ্ছেন। যে কারণে হিমাগারগুলো পর্যাপ্ত আলু পাচ্ছে না।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর উপজেলার ৯টি ইউনিয়নে ১০ হাজার ৮০ হেক্টর জমিতে আলু চাষ করা হয়েছে। এসব জমি থেকে ৩ লাখ ২০ হাজার ৭৮৬ টন আলু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হলেও উৎপাদন হয়েছে আরও অনেক বেশি।
কৃষকেরা জানিয়েছেন, চলতি বছর অতিরিক্ত দামে আলুবীজ কিনে রোপণ করতে হয়। প্রথম দিকে হতাশা থাকলেও আলুর বাম্পার ফলনে কৃষকেরা খুশি হয়। গত বছর দাম কম থাকলেও এবার দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। বর্তমানে খেতেই ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে। গত বছর এই সময়ে দাম ছিল ১২ থেকে ১৩ টাকা। বাজারে দাম বেশি থাকায় রপ্তানিযোগ্য আলু পাওয়া যাচ্ছে না।
অন্যদিকে উপজেলার সাতটি কোল্ড স্টোরেজের ধারণক্ষমতা ৫৪ হাজার ৩০০ টন হলেও পর্যাপ্ত আলু পাচ্ছে না স্টোরেজগুলো। এখন পর্যন্ত ৩০ থেকে ৪০ ভাগ স্টোরেজ খালি রয়েছে বলে দাবি করছেন স্টোরেজ মালিকেরা।
স্থানীয় কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, চলতি বছর কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় আলু বাম্পার ফলন হয়েছে। গড়ে প্রতি হেক্টর জমিতে ৩০ থেকে ৩৫ মেট্রিক টন আলু উৎপাদন হয়েছে।
উপজেলার দেউতি এলাকার কৃষক জয়নাল শেখ ও আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘আলুর ফলন বেশ ভালো, দামও বেশি। তাই আগেই বিক্রি করে দিয়েছি।’
অনন্তরাম গ্রামের সাজ্জাদ হোসেন ও আব্দুস সামাদ বলেন, বাজারে আলু ৩০ থেকে ৩২ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত বছর এই সময়ে যা ছিল ১২ থেকে ১৩ টাকা। এমনিতেই উৎপাদন খরচ বেশি। তারপর স্টোরেজে রেখে দিলে বস্তা, পরিবহন ভাড়া, স্টোরেজ ভাড়াসহ অনেক বেশি পড়ে যায়। দাম কমে যাওয়ার আশঙ্কায় বিক্রি করে দিয়েছেন। শুধু বীজ আলু স্টোরেজে রাখা হয়েছে।
আলু রপ্তানির সঙ্গে জড়িত কৃষক নুরুন্নবী মিয়া বলেন, বাজারে দাম বেশি, তাই বাইরে পাঠানোতে আগ্রহ নেই কৃষকের। প্রথম দিকে সামান্য কিছু আলু রপ্তানি করা হলেও হঠাৎ দাম বেড়ে যাওয়ায় রপ্তানিযোগ্য আলু পাওয়া যাচ্ছে না। তারপর মুন্সিগঞ্জ, বগুড়াসহ বিভিন্ন এলাকায় আলুর ফলন খারাপ হওয়ায় হঠাৎ আলুর দাম বেড়ে গেছে।
অনন্তরাম গ্রামের কৃষক নাজনু মিয়া বলেন, ‘আগে আলু তুলে ব্যাপারীর পেছনে ঘুরতে হতো। আর এ বছর আলু তোলার আগে ব্যাপারী তিন-চার দিন ধরে ঘুরছে। আগাম টাকা দেওয়ায়ও চেষ্টা করছে ব্যাপারীরা।’
জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রফিকুল ইসলাম বলেন, রংপুর বিভাগে বেশি আলু চাষ হয় পীরগাছায়। চলতি বছর আলুর দাম পেয়েও কৃষকেরা খুশি। বিদেশের চেয়ে দেশে আলুর দাম বেশি, তাই বেশি আলু রপ্তানি করা যায়নি।
জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে তিন কৃষকের খরের গাদা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল সোমবার রাতে উপজেলার চেঁচুরিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয়রা জানান, প্রান্তিক কৃষক শাজাহান আলী, আব্দুস সোবহান ও রোজাউল করিম ধান মাড়াই করে গরুর খাদ্য হিসেবে তাঁদের বাড়ির পাশে খলায় খরের গাদা তৈরি করেন।
১৪ মিনিট আগেনরসিংদীর রায়পুরার দুর্গম চরাঞ্চলে অভিযান চালিয়ে ২০ জনকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী। গতকাল সোমবার (৩ মার্চ) ভোর থেকে দিনব্যাপী উপজেলার মির্জাচর ইউনিয়নের একটি দুর্গম চরে এ অভিযান চালানো হয়।
৩৩ মিনিট আগেনাটোরের লালপুরে বাবার ট্রলির নিচে চাপা পড়ে নিহত হয়েছে শিশুসন্তান। আজ সোমবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার ২ নম্বর ঈশ্বরদী ইউনিয়নের কাজীপাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত শিশুর নাম মো. মুরসালিন (৩)। সে ওই গ্রামের মো. পিন্টুর ছেলে।
৪০ মিনিট আগেচাঁদপুরে কাভার্ডভ্যান-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে মো. অভি (১৭) ও মো. নিলয় (২০) নামের দুজন নিহত হয়েছে। গতকাল সোমবার (৩ মার্চ) রাত ১০টার দিকে শহরের পুরান বাজার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে