ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে হাত, পা ও চোখ বাঁধা অবস্থায় এক মাদ্রাসাছাত্রকে জীবিত উদ্ধার করেছে স্থানীয়রা। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার গেদুড়া ইউনিয়নের পাচঘরিয়া হাজিপাড়া এলাকা থেকে রহিদুল ইসলাম (১৪) নামে ওই কিশোরকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
তবে এ ঘটনায় এখনো কাউকে আটক করেনি পুলিশ। রশিদুল ওই এলাকার সুলতান আলীর ছেলে। সে ডাবরী গোরস্থান কওমী ও হাফিজিয়া মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র।
রহিদুল ইসলামের পরিবার জানিয়েছে, আজ ভোর ৪টার দিকে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে মাদ্রাসা থেকে বের হয় রহিদুল। পরে ওযু করে ঘরে ফেরার পথে বোরকা পরিহিত দুই অজ্ঞাত ব্যক্তি তাকে মুখ চেপে ধরলে সে অজ্ঞান হয়ে যায়।
রহিদুল ইসলামের মা রোজিনা বেগম জানান, ভোর ৬টার দিকে বাড়ির অদূরে ভুট্টা খড়ের গাদার পাশে হাত, পা, চোখ কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় তিনি রহিদুলকে দেখতে পেয়ে চিৎকার দেন। পরে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে মুখ ও হাত-পায়ের বাঁধন খুলে দেখেন সে নিশ্বাস নিচ্ছে। এরপর তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর সুস্থ অবস্থায় বাড়ি ফেরে রহিদুল।
ডাবরী গোরস্থান কওমী হাফিজিয়া মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক আলী হাসান বলেন, রহিদুল প্রায় সময় মাদ্রাসা ফাঁকি দিয়ে বাড়িতে চলে যেতো। পরে তাকে খোঁজাখুঁজি করা হয়।
হরিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাশিদুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মাদ্রাসাছাত্র রহিদুল, মাদ্রাসার শিক্ষক ও তার অভিভাবককে জিজ্ঞাসাবাদ করেও এ ঘটনার কোনো সূত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরিবার ও মাদ্রাসা থেকে কোনো অভিযোগও কেউ দিতে চাচ্ছে না। তবে রহিদুলের সঙ্গে কথা বলে মনে হচ্ছে, সে সম্ভবত এ মাদ্রাসায় পড়তে চাচ্ছে না। যার কারণে সে ও তার সমবয়সী কয়েকজন মিলে এ কাণ্ডটি ঘটিয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘হত্যার উদ্দেশ্যে তাকে কেউ বাঁধলে পাশে নদী ছিল সেখানে ফেলে দিত। অথবা তাকে যখন ধরতে আসে বোরকা পরিহিত ব্যক্তিরা তখন সে চিৎকার করত। কীভাবে ১ কিলোমিটার দুরে বাড়ির পাশে তাকে রেখে যায়, এটি একটি বড় প্রশ্ন তৈরি হয়। ঘটনাটি তদন্ত করতে পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় একটি জিডি করা হবে।’
এদিকে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম।
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুরে হাত, পা ও চোখ বাঁধা অবস্থায় এক মাদ্রাসাছাত্রকে জীবিত উদ্ধার করেছে স্থানীয়রা। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার গেদুড়া ইউনিয়নের পাচঘরিয়া হাজিপাড়া এলাকা থেকে রহিদুল ইসলাম (১৪) নামে ওই কিশোরকে জীবিত উদ্ধার করা হয়।
তবে এ ঘটনায় এখনো কাউকে আটক করেনি পুলিশ। রশিদুল ওই এলাকার সুলতান আলীর ছেলে। সে ডাবরী গোরস্থান কওমী ও হাফিজিয়া মাদ্রাসার হেফজ বিভাগের ছাত্র।
রহিদুল ইসলামের পরিবার জানিয়েছে, আজ ভোর ৪টার দিকে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে মাদ্রাসা থেকে বের হয় রহিদুল। পরে ওযু করে ঘরে ফেরার পথে বোরকা পরিহিত দুই অজ্ঞাত ব্যক্তি তাকে মুখ চেপে ধরলে সে অজ্ঞান হয়ে যায়।
রহিদুল ইসলামের মা রোজিনা বেগম জানান, ভোর ৬টার দিকে বাড়ির অদূরে ভুট্টা খড়ের গাদার পাশে হাত, পা, চোখ কাপড় দিয়ে বাঁধা অবস্থায় তিনি রহিদুলকে দেখতে পেয়ে চিৎকার দেন। পরে প্রতিবেশীরা ছুটে এসে মুখ ও হাত-পায়ের বাঁধন খুলে দেখেন সে নিশ্বাস নিচ্ছে। এরপর তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পর সুস্থ অবস্থায় বাড়ি ফেরে রহিদুল।
ডাবরী গোরস্থান কওমী হাফিজিয়া মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক আলী হাসান বলেন, রহিদুল প্রায় সময় মাদ্রাসা ফাঁকি দিয়ে বাড়িতে চলে যেতো। পরে তাকে খোঁজাখুঁজি করা হয়।
হরিপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রাশিদুল ইসলাম বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। মাদ্রাসাছাত্র রহিদুল, মাদ্রাসার শিক্ষক ও তার অভিভাবককে জিজ্ঞাসাবাদ করেও এ ঘটনার কোনো সূত্র খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরিবার ও মাদ্রাসা থেকে কোনো অভিযোগও কেউ দিতে চাচ্ছে না। তবে রহিদুলের সঙ্গে কথা বলে মনে হচ্ছে, সে সম্ভবত এ মাদ্রাসায় পড়তে চাচ্ছে না। যার কারণে সে ও তার সমবয়সী কয়েকজন মিলে এ কাণ্ডটি ঘটিয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘হত্যার উদ্দেশ্যে তাকে কেউ বাঁধলে পাশে নদী ছিল সেখানে ফেলে দিত। অথবা তাকে যখন ধরতে আসে বোরকা পরিহিত ব্যক্তিরা তখন সে চিৎকার করত। কীভাবে ১ কিলোমিটার দুরে বাড়ির পাশে তাকে রেখে যায়, এটি একটি বড় প্রশ্ন তৈরি হয়। ঘটনাটি তদন্ত করতে পুলিশের পক্ষ থেকে থানায় একটি জিডি করা হবে।’
এদিকে ঘটনাটি তদন্ত করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তাজুল ইসলাম।
বাগেরহাটের কচুয়ায় ‘চলো পাল্টাই’ সংগঠন ও শিক্ষার্থীরা বিনা লাভের বাজার চালু করেছে। খোলা বাজারের চেয়ে ১০-২০ টাকা কমে আলু, পেঁয়াজ, ডালসহ বিভিন্ন পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
৯ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে ছাত্রদের তুলে নিয়ে মারধরের ঘটনায় করা মামলায় কুড়িগ্রামের উলিপুরে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের চার নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
২৮ মিনিট আগেপদ্মা সেতু নির্মাণে আওয়ামী লীগের কৃতিত্ব নেই উল্লেখ করে এই নেতা বলেন, ‘বলতে পারেন আওয়ামী লীগ পদ্মা সেতু করেছে। আমি যদি কষ্ট করে উপার্জন করে একটা তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে সাধুবাদ জানাবে, মোবারকবাদ জানাবে। আর যদি মানুষের থেকে লোন নিয়ে তিনতলা বিল্ডিং করি, মানুষ আমাকে বেহায়া বলবে। হাসিনা যখন ২০০৯
১ ঘণ্টা আগেসিলেট বিভাগ, মৌলভীবাজার জেলা, কমলগঞ্জ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগে