কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন নিজ সংসদীয় আসন থেকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও শেষ পর্যন্ত জমা দেননি। তা ছাড়া তাঁর ছেলে সাফায়াত বিন জাকির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেও তা জমা দেননি। আজ বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিলহাজ উদ্দিন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে ১৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে ১৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, তাঁর ছেলে সাফায়াত বিন জাকিরসহ চারজন মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া প্রতিবেদনের তালিকা ধরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিপ্লব হাসান ছাড়াও একই দলের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার পরও জমা না দেওয়ার বিষয়ে জানতে প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। আমি দলের বাইরে নই। আমার ভক্তরা আমাকে ভালোবেসে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাঁদের আমি বুঝিয়েছি যে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়া যাবে না। তাই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়নি।’
ওই আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শালু বলেন, ‘শুনেছি যে প্রতিমন্ত্রী ও তাঁর ছেলে মনোনয়নপত্র তুললেও জমা দেননি। আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, কুড়িগ্রামের চারটি সংসদীয় আসনে ৪৮টি মনোনয়নপত্র উত্তোলন করা হয়েছিল। তবে জমা দেওয়ার শেষ দিনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীসহ মোট ৩৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন নিজ সংসদীয় আসন থেকে দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করলেও শেষ পর্যন্ত জমা দেননি। তা ছাড়া তাঁর ছেলে সাফায়াত বিন জাকির স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেও তা জমা দেননি। আজ বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. জিলহাজ উদ্দিন।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে ১৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাঁদের মধ্যে ১৪ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন, তাঁর ছেলে সাফায়াত বিন জাকিরসহ চারজন মনোনয়নপত্র জমা দেননি।
জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে পাওয়া প্রতিবেদনের তালিকা ধরে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কুড়িগ্রাম-৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বিপ্লব হাসান ছাড়াও একই দলের চারজন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করার পরও জমা না দেওয়ার বিষয়ে জানতে প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি সরকারের প্রতিমন্ত্রী এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। আমি দলের বাইরে নই। আমার ভক্তরা আমাকে ভালোবেসে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। তাঁদের আমি বুঝিয়েছি যে দলের সিদ্ধান্তের বাইরে যাওয়া যাবে না। তাই মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়নি।’
ওই আসন থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শালু বলেন, ‘শুনেছি যে প্রতিমন্ত্রী ও তাঁর ছেলে মনোনয়নপত্র তুললেও জমা দেননি। আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছি।’
প্রসঙ্গত, কুড়িগ্রামের চারটি সংসদীয় আসনে ৪৮টি মনোনয়নপত্র উত্তোলন করা হয়েছিল। তবে জমা দেওয়ার শেষ দিনে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীসহ মোট ৩৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
অন্তর্বর্তী সরকারের বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ বলেছেন, ‘আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত ভিসার ব্যাপারে কিছুটা কড়াকড়ি করেছে। তারা আমাদের ভিসা দেবে কি না, এটা তাদের বিষয়।’
২৭ মিনিট আগেনাটোরের বড়াইগ্রামে আওয়ামী লীগের এক সমর্থককে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মারধরের ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ আহত ওই যুবককেই আটক করে। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান
৩১ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘আপনারা ভালো কাজ করলে আমাদের সমর্থন পাবেন। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিলে এক সেকেন্ডও সময় নেব না আপনাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে। দায়সারা কথা বলে ছাত্র-জনতার সঙ্গে প্রহসন করবেন না।
১ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুরে একটি তাফসিরুল কোরআন মাহফিল ও ইসলামি সংগীত সন্ধ্যা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার লক্ষ্মীপুর পৌরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার মোহাম্মদিয়া জামে মসজিদ মাঠে এই আয়োজন করা হয়েছিল। মাহফিলে জামায়াত নেতাকে প্রধান অতিথি করায় বিএনপি সেটি বন্ধ করে দেয় বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগে