বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরামপুরে ব্রয়লার ও সোনালি জাতের মুরগির দাম বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়, আর আজ সেই ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা করে। সোনালি জাতের বিক্রি হচ্ছে ৩১৫ টাকা কেজি দরে। এদিকে দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪৪০-৪৫০ টাকা করে। মুরগির দাম আবারও বাড়বে।
আজ শনিবার দুপুরে মুরগি বিক্রেতারা আরমান আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, খামারিদের কাছ থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই তাঁরা বেশি দামে বিক্রি করছেন। এদিকে খামারিদের দাবি, মুরগির খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে। সে জন্য মুরগিরও দাম বেড়েছে।
বাজারের ব্রয়লার মুরগি বিক্রেতা খোকন মিয়া বলেন, ‘১৬৫ টাকা কেজি দরে কিনে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।’
সোনালি জাতের মুরগি বিক্রেতা কুরবান আলী বলেন, ‘খামারিরা আমাকে বলেছেন, ‘‘মুরগির খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে।’’ তাই মুরগির দাম বেড়েছে। খামারিদের কাছ থেকে প্রতি কেজি সোনালি জাতের মুরগি ৩০০ টাকা কেজি দরে কিনে ৩১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি।’
কুরবান আলী আরও বলেন, ‘আমরা যারা খুচরা মুরগি বিক্রেতা, তারা বেশি লাভ করি না। কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা লাভ রেখে বিক্রি করি।’
মুরগি খামারি শাহিন বলেন, ‘মুরগির খাদ্যের বস্তাপ্রতি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। যেহেতু খাদ্য খাওয়ার ওপরই মুরগির ওজন নির্ভর করে। খাদ্যের দাম বাড়লে মুরগির দামও বাড়বে—এটাই স্বাভাবিক। এখানে আমাদের করার কিছুই নেই।’
শাহিন আরও বলেন, ‘এর আগে ব্রয়লার মুরগির খাদ্য নারিশ কোম্পানির ফিড প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) ২ হাজার ৫০০ টাকা দরে কিনেছি। এখন কিনতে হচ্ছে প্রতি বস্তা (৫০) ৩ হাজার ৪০০ টাকা দরে। আর সোনালি জাতের মুরগির খাদ্য পদ্মা কোম্পানির ফিড ২ হাজার ২০০ টাকার স্থলে কিনতে হচ্ছে ২ হাজার ৯০০ টাকা কেজি দরে।’
স্থানীয় ফিড বিক্রেতা ওয়াহেদুল হক সরকার বলেন, ‘আমরা কমিশনে মুরগির খাদ্য বিক্রি করি। কোম্পানি যে মূল্য নির্ধারণ করে দেয়। আমরা সেই মূল্যে বিক্রি করি।’
নতুন বাজারে মুরগি কিনতে আসা মনির হোসেন বলেন, ‘আমরা স্বল্প আয়ের মানুষ এভাবে। মুরগির দাম বাড়তে থাকলে আমাদের আর হয়তো কি না হবে না।’
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের দিনাজপুরের সহকারী পরিচালক মমতাজ বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন উপজেলায় ভোক্তাদের জন্য বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিংয়ের কাজ করে যাচ্ছি। কোথাও বিভিন্ন পণ্যের দাম ওঠানামা করছে। ভোক্তা যাতে না ঠকে সে জন্য বিরামপুরের বাজারের মাছ, মাংস বা মুরগির বাজার মনিটরিং করব।’
মমতাজ বেগম আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাসহ আমরা যৌথভাবে কাজ করছি। কোনো অভিযোগ পেলে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
এ বিষয়ে বিরামপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিপুল চন্দ্রের মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
দিনাজপুরের বিরামপুরে ব্রয়লার ও সোনালি জাতের মুরগির দাম বেড়েছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৪০ থেকে ৫০ টাকা। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়, আর আজ সেই ব্রয়লার মুরগি কেজিপ্রতি বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা করে। সোনালি জাতের বিক্রি হচ্ছে ৩১৫ টাকা কেজি দরে। এদিকে দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪৪০-৪৫০ টাকা করে। মুরগির দাম আবারও বাড়বে।
আজ শনিবার দুপুরে মুরগি বিক্রেতারা আরমান আলী আজকের পত্রিকাকে জানান, খামারিদের কাছ থেকে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই তাঁরা বেশি দামে বিক্রি করছেন। এদিকে খামারিদের দাবি, মুরগির খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে। সে জন্য মুরগিরও দাম বেড়েছে।
বাজারের ব্রয়লার মুরগি বিক্রেতা খোকন মিয়া বলেন, ‘১৬৫ টাকা কেজি দরে কিনে ১৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।’
সোনালি জাতের মুরগি বিক্রেতা কুরবান আলী বলেন, ‘খামারিরা আমাকে বলেছেন, ‘‘মুরগির খাদ্যের দাম বেড়ে গেছে।’’ তাই মুরগির দাম বেড়েছে। খামারিদের কাছ থেকে প্রতি কেজি সোনালি জাতের মুরগি ৩০০ টাকা কেজি দরে কিনে ৩১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করি।’
কুরবান আলী আরও বলেন, ‘আমরা যারা খুচরা মুরগি বিক্রেতা, তারা বেশি লাভ করি না। কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা লাভ রেখে বিক্রি করি।’
মুরগি খামারি শাহিন বলেন, ‘মুরগির খাদ্যের বস্তাপ্রতি ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। যেহেতু খাদ্য খাওয়ার ওপরই মুরগির ওজন নির্ভর করে। খাদ্যের দাম বাড়লে মুরগির দামও বাড়বে—এটাই স্বাভাবিক। এখানে আমাদের করার কিছুই নেই।’
শাহিন আরও বলেন, ‘এর আগে ব্রয়লার মুরগির খাদ্য নারিশ কোম্পানির ফিড প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) ২ হাজার ৫০০ টাকা দরে কিনেছি। এখন কিনতে হচ্ছে প্রতি বস্তা (৫০) ৩ হাজার ৪০০ টাকা দরে। আর সোনালি জাতের মুরগির খাদ্য পদ্মা কোম্পানির ফিড ২ হাজার ২০০ টাকার স্থলে কিনতে হচ্ছে ২ হাজার ৯০০ টাকা কেজি দরে।’
স্থানীয় ফিড বিক্রেতা ওয়াহেদুল হক সরকার বলেন, ‘আমরা কমিশনে মুরগির খাদ্য বিক্রি করি। কোম্পানি যে মূল্য নির্ধারণ করে দেয়। আমরা সেই মূল্যে বিক্রি করি।’
নতুন বাজারে মুরগি কিনতে আসা মনির হোসেন বলেন, ‘আমরা স্বল্প আয়ের মানুষ এভাবে। মুরগির দাম বাড়তে থাকলে আমাদের আর হয়তো কি না হবে না।’
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের দিনাজপুরের সহকারী পরিচালক মমতাজ বেগম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন উপজেলায় ভোক্তাদের জন্য বাজার নিয়ন্ত্রণে মনিটরিংয়ের কাজ করে যাচ্ছি। কোথাও বিভিন্ন পণ্যের দাম ওঠানামা করছে। ভোক্তা যাতে না ঠকে সে জন্য বিরামপুরের বাজারের মাছ, মাংস বা মুরগির বাজার মনিটরিং করব।’
মমতাজ বেগম আরও বলেন, ‘এ বিষয়ে উপজেলা প্রশাসন, প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তাসহ আমরা যৌথভাবে কাজ করছি। কোনো অভিযোগ পেলে অভিযান পরিচালনা করা হবে।’
এ বিষয়ে বিরামপুর উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বিপুল চন্দ্রের মোবাইল ফোনে কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলি হয়েছে। এতে স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার আদমজী ইপিজেডে এই ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেশৈলকুপায় মসজিদে তারাবির নামাজের সময় জুতা হারানো নিয়ে দুই দল মুসল্লির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলার গোকুলনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেঅন্য বিভাগ থেকে সভাপতি নিয়োগের আদেশ বাতিল এবং নিজ বিভাগ থেকে যোগ্যতার ভিত্তিতে সভাপতি নিয়োগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পাঁচ ঘণ্টা পর প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
২৫ মিনিট আগেকক্সবাজারে টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছে সাগরে মাছ ধরার সময় ছয়টি ট্রলারসহ বাংলাদেশি ৫৬ জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার ১০ ঘণ্টা পর ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের নৌবাহিনী। গতকাল বুধবার দুপুরে তাঁদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নে
১ ঘণ্টা আগে