সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ঘাঘট নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের মধ্য সাহাবাজ গ্রামে নদের পাড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এলাকাবাসীর আয়োজনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সদস্যসহ তিন শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
এ সময় ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, প্রায় ২০ বছর ধরে মধ্য সাহাবাজ গ্রামে ঘাঘট নদের ভাঙন চলছে। বর্ষা এলেই এ ভাঙন আরও তীব্র হয়। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ অনেকে সে সময় দুর্ভোগ দেখতে আসেন। সমবেদনা জানিয়ে সামান্য কিছু ত্রাণ দিয়ে স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস দেন। কিন্তু তা আজও আলোর মুখ দেখেনি। ইতিমধ্যে অর্ধশত ঘরবাড়ি, একটি বেড়িবাঁধ ও কয়েক একর ফসলি জমি নদের পেটে চলে গেছে। এখন মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বিভিন্ন স্থাপনাসহ ফসলি জমি হুমকির মুখে আছে। ভাঙন রোধে এখনই স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ না নিলে মানচিত্র থেকে গ্রামটি হারিয়ে যাবে। সে কারণে আগামী বর্ষার আগেই ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
এ সময় বক্তব্য দেন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. জিয়াউর রহমান জিয়া, ইউনিয়ন নিকাহ রেজিস্ট্রার কাজি মো. নুরুল ইসলাম শফিক, মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাহাবুবুর রহমান বাদশা, পল্লি চিকিৎসক মো. শহিদুল ইসলাম, মো. জামাল মন্ডল প্রমুখ। মানববন্ধনে এলাকার শিক্ষক, ইমাম, জনপ্রতিনিধি ও ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে ঘাঘট নদের ভাঙন রোধে স্থায়ী সমাধানের দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ বুধবার সকালে উপজেলার সর্বানন্দ ইউনিয়নের মধ্য সাহাবাজ গ্রামে নদের পাড়ে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এলাকাবাসীর আয়োজনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধনে ভুক্তভোগী পরিবারগুলোর সদস্যসহ তিন শতাধিক মানুষ অংশ নেন।
এ সময় ক্ষতিগ্রস্তরা বলেন, প্রায় ২০ বছর ধরে মধ্য সাহাবাজ গ্রামে ঘাঘট নদের ভাঙন চলছে। বর্ষা এলেই এ ভাঙন আরও তীব্র হয়। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ অনেকে সে সময় দুর্ভোগ দেখতে আসেন। সমবেদনা জানিয়ে সামান্য কিছু ত্রাণ দিয়ে স্থায়ী সমাধানের আশ্বাস দেন। কিন্তু তা আজও আলোর মুখ দেখেনি। ইতিমধ্যে অর্ধশত ঘরবাড়ি, একটি বেড়িবাঁধ ও কয়েক একর ফসলি জমি নদের পেটে চলে গেছে। এখন মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও বিভিন্ন স্থাপনাসহ ফসলি জমি হুমকির মুখে আছে। ভাঙন রোধে এখনই স্থায়ী সমাধানের উদ্যোগ না নিলে মানচিত্র থেকে গ্রামটি হারিয়ে যাবে। সে কারণে আগামী বর্ষার আগেই ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান ভুক্তভোগীরা।
এ সময় বক্তব্য দেন ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. জিয়াউর রহমান জিয়া, ইউনিয়ন নিকাহ রেজিস্ট্রার কাজি মো. নুরুল ইসলাম শফিক, মধ্য সাহাবাজ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. মাহাবুবুর রহমান বাদশা, পল্লি চিকিৎসক মো. শহিদুল ইসলাম, মো. জামাল মন্ডল প্রমুখ। মানববন্ধনে এলাকার শিক্ষক, ইমাম, জনপ্রতিনিধি ও ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
নিজেদের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এসব পরিবারের নারীরা প্রশিক্ষণ নিয়ে বসতবাড়ির আশপাশে শাকসবজি চাষ করেন। তা ছাড়া ভেড়া, হাঁস-মুরগি পালন করে ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখছেন তাঁরা। এসব নারীর উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড দেখে অন্যরাও উৎসাহী হচ্ছেন। সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংস্থা ফ্রেন্ডশিপ এই এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ক
২০ মিনিট আগেছাত্র-জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে যে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি, এর মূল কারিগরই ছিলেন ছাত্র ও শিক্ষকেরা। বিএনপি সরকার গঠন করলে শিক্ষকদের ন্যায়সংগত সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া হবে...
৩০ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সহকারী প্রক্টর ও ভাস্কর্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জাহিদুল হককে গুলি করে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ ও হিসাব দপ্তরের কর্মকর্তা সালাউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) পিকনিকের দোতলা বাস বিদ্যুতায়িত হয়ে তিন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের উদয়খালি গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আরও তিন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে