ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার একটি গ্রামের বাড়িঘরে ব্যাপক ফাটল দেখা দিয়েছে। ফলে ওই গ্রামবাসীরা আতঙ্কে বসবাস করছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ একাধিকবার আবেদন করেও খনি কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। কর্তৃপক্ষ বলছে, বাড়ি নির্মাণের ত্রুটির কারণে ফাটল দেখা দিতে পারে।
সরেজমিনে আজ সোমবার বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মূল গেটের তিন শ গজ অদূরে মৌপুকুর গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, বেশির ভাগ বাড়ির ঘরের দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে। গ্রামবাসীরা বলছেন, এই ফাটল আগে স্বল্প থাকলেও সম্প্রতি এগুলো বড় আকার ধারণ করছে। এখন পরিবার পরিজন নিয়ে তারা ঝুঁকি নিয়েই বসবাস করছেন। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
গ্রামবাসীর অভিযোগ প্রায় রাতেই খনির ভূগর্ভে ডিনামাইট বিষ্ফোরণ কারণে ভূমিকম্পের মতো কেঁপে ওঠে পুরো এলাকা। এই কম্পনের ফলে ঘরবাড়িগুলো ফেটে যাচ্ছে এবং পুরোনো ফাটলগুলো বড় হচ্ছে। খনির কারণে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় টিউবওয়েল গুলো থেকে পানি উঠছে না। সাবমেরিন পাম্প স্থাপন করে সুপেয়ে পানির ব্যবস্থা করতে হচ্ছে।
জানা গেছে, ২০০৫ সালে বাণিজ্যিকভাবে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিতে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়। ২০০৬ সাল থেকেই খনিসংলগ্ন গ্রামগুলোর ভূমি দেবে যেতে থাকে। ওই সময় খনি কর্তৃপক্ষ ২০১০ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ৬৪৬ একর জমি অধিগ্রহণ করে। অধিগ্রহণকৃত জমির মধ্যে মৌপুকুর গ্রামটি দেবে গিয়ে জলাশয়ের সৃষ্টি হয়েছে।
ফলে ওই স্থানের বাসিন্দারা প্রায় এক কিলোমিটার পশ্চিমে মৌপুকুর (গোপালপাড়া) নামক স্থানে নতুন করে বসতি স্থাপন করে। সেখানকার ঘরবাড়িতেও এবার ফাটল দেখা দিয়েছে। প্রথমে তারা কিছুই মনে না করলেও বর্তমানে ধীরে ধীরে সেই ফাটল বড় আকার ধারণ করছে। এতে তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে।
বিষয়টি নিয়ে মৌপুকুর (গোপালপাড়া) গ্রামের শহিদুল, সিরাজুল ইসলাম, অহিদুল হক, বিলকিস বেগমসহ অনেকেই বলেন, ‘২০১০ সালে এখানে আমরা নতুন করে বসতি গড়ে তুলেছি, সেই সময় খনি কর্তৃপক্ষ কোনো প্রকার বাধা নিষেধ দেয়নি। এই গ্রামে বর্তমানে ২০-২২টি পরিবারের বসতি।’
গত দুই বছর পূর্বে হঠাৎ করেই গ্রামের কিছু বাড়িতে আংশিক চিকন আকারে ফাটল দেখা দেয়। পরে তা ধীরে ধীরে এখন বড় আকার ধারণ করেছে। এই গ্রামের মাটির নিচে প্রতিরাতে কয়লা উত্তোলনের সময় বোমা বিস্ফোরণ করে, তখন ঘরবাড়িতে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি ও কম্পনের সৃষ্টি হয়। ঝাঁকুনির ফলে অনেক সময় ঘরের আসবাবপত্র, টিভি, ফ্রিজ পড়ে যায়।
ওই গ্রামের লায়লা বেগম বলেন, একদিন রাতে ঘুমের ঘরে প্রচণ্ড ঝাঁকুনির কারণে, ঘর থেকে দৌড় দেই। তখন মনে হচ্ছিল ভূমিকম্পে এই বুঝি ঘরবাড়ি ভেঙে পড়ছে।
বিলকিছ বেগম বলেন, খনির বোমা ব্লাস্টের কারণে ঝাঁকুনিতে ফেটে যাওয়া বাড়িতেই ছোট বাচ্চা ও বৃদ্ধ মা-বাবাদের নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘খনি কর্তৃপক্ষ আমাদের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে, দাবি আদায়ের জন্য আমরা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব।’
মৌপুকুর (গোপালপাড়া) গ্রামের সিনিয়র প্রভাষক সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘‘আমাদের আদি নিবাস ছিল বর্তমান নিবাস থেকে এক কিলোমিটার পূর্বে, সেখানে এখন জলাশয়। ওই জায়গা খনি কর্তৃপক্ষ অধিগ্রহণ করলে, এখানে এসে বাড়ি নির্মাণ করি। আমাদের বাড়িঘরে ফাটলের বিষয়ে চলতি বছর জানুয়ারি মাসে খনি কর্তৃপক্ষের কাছে একটি আবেদন করি, কিন্তু এতেও কোনো কাজ না হওয়ায় পুনরায় ৯ এপ্রিল খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর আরও একটি আবেদন করি।
‘এ সময় তিনি বিষয়টি নিয়ে মহাব্যবস্থাপক প্লানিং অ্যান্ড এক্সপ্লোরেশন ও সারফেস অপারেশন, অতিরিক্ত দায়িত্ব আবু তাহের মো. নূর-উজ-জামান চৌধুরীর সঙ্গে দেখা করতে বলেন। তার সঙ্গে দেখা করলে তিনি বলেন, ‘‘আমরা বিষয়টি জরিপ করে দেখে পেট্রোবাংলাকে জানাব। তারপর থেকে আর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি খনি কর্তৃপক্ষ।’ ’ ’
বিষয়টি নিয়ে কথা হয় বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে মহাব্যবস্থাপক প্লানিং অ্যান্ড এক্সপ্লোরেশন ও সারফেস অপারেশন, অতিরিক্ত দায়িত্ব আবু তাহের মো. নূর-উজ-জামান চৌধুরী মনিটরিং করছেন। তবে তিনি বিষয়টি অবগত রয়েছেন। তা ছাড়া বাড়ি নির্মাণে ত্রুটির কারণেও ফাটল ধরতে পারে। বোমা বিস্ফোরণ ঝাঁকুনি ও কম্পনের বিষয়টি মাইনিংয়ের একটি স্বাভাবিক বিষয়।
মহাব্যবস্থাপক প্লানিং অ্যান্ড এক্সপ্লোরেশন ও সারফেস অপারেশনের (অতিরিক্ত) দায়িত্বে থাকা আবু তাহের মো. নূর-উজ-জামান চৌধুরী জানান, চুক্তি অনুযায়ী ওই সমস্ত বিষয় চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দেখভাল করে। তাদের রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নেই। সপ্তাহ খানেক আগে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আমাদের একটি রিপোর্ট দিয়েছে। রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করা হবে। যদি কয়লা উত্তোলনের কারণে ক্ষতি হয়ে থাকে, তবে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি এলাকার একটি গ্রামের বাড়িঘরে ব্যাপক ফাটল দেখা দিয়েছে। ফলে ওই গ্রামবাসীরা আতঙ্কে বসবাস করছে। গ্রামবাসীদের অভিযোগ একাধিকবার আবেদন করেও খনি কর্তৃপক্ষ কোনো পদক্ষেপ নেয়নি। কর্তৃপক্ষ বলছে, বাড়ি নির্মাণের ত্রুটির কারণে ফাটল দেখা দিতে পারে।
সরেজমিনে আজ সোমবার বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির মূল গেটের তিন শ গজ অদূরে মৌপুকুর গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, বেশির ভাগ বাড়ির ঘরের দেয়ালে ফাটল দেখা দিয়েছে। গ্রামবাসীরা বলছেন, এই ফাটল আগে স্বল্প থাকলেও সম্প্রতি এগুলো বড় আকার ধারণ করছে। এখন পরিবার পরিজন নিয়ে তারা ঝুঁকি নিয়েই বসবাস করছেন। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তাঁরা।
গ্রামবাসীর অভিযোগ প্রায় রাতেই খনির ভূগর্ভে ডিনামাইট বিষ্ফোরণ কারণে ভূমিকম্পের মতো কেঁপে ওঠে পুরো এলাকা। এই কম্পনের ফলে ঘরবাড়িগুলো ফেটে যাচ্ছে এবং পুরোনো ফাটলগুলো বড় হচ্ছে। খনির কারণে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় টিউবওয়েল গুলো থেকে পানি উঠছে না। সাবমেরিন পাম্প স্থাপন করে সুপেয়ে পানির ব্যবস্থা করতে হচ্ছে।
জানা গেছে, ২০০৫ সালে বাণিজ্যিকভাবে বড়পুকুরিয়া কয়লা খনিতে কয়লা উত্তোলন শুরু হয়। ২০০৬ সাল থেকেই খনিসংলগ্ন গ্রামগুলোর ভূমি দেবে যেতে থাকে। ওই সময় খনি কর্তৃপক্ষ ২০১০ সাল থেকে ২০১২ সালের মধ্যে ৬৪৬ একর জমি অধিগ্রহণ করে। অধিগ্রহণকৃত জমির মধ্যে মৌপুকুর গ্রামটি দেবে গিয়ে জলাশয়ের সৃষ্টি হয়েছে।
ফলে ওই স্থানের বাসিন্দারা প্রায় এক কিলোমিটার পশ্চিমে মৌপুকুর (গোপালপাড়া) নামক স্থানে নতুন করে বসতি স্থাপন করে। সেখানকার ঘরবাড়িতেও এবার ফাটল দেখা দিয়েছে। প্রথমে তারা কিছুই মনে না করলেও বর্তমানে ধীরে ধীরে সেই ফাটল বড় আকার ধারণ করছে। এতে তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে।
বিষয়টি নিয়ে মৌপুকুর (গোপালপাড়া) গ্রামের শহিদুল, সিরাজুল ইসলাম, অহিদুল হক, বিলকিস বেগমসহ অনেকেই বলেন, ‘২০১০ সালে এখানে আমরা নতুন করে বসতি গড়ে তুলেছি, সেই সময় খনি কর্তৃপক্ষ কোনো প্রকার বাধা নিষেধ দেয়নি। এই গ্রামে বর্তমানে ২০-২২টি পরিবারের বসতি।’
গত দুই বছর পূর্বে হঠাৎ করেই গ্রামের কিছু বাড়িতে আংশিক চিকন আকারে ফাটল দেখা দেয়। পরে তা ধীরে ধীরে এখন বড় আকার ধারণ করেছে। এই গ্রামের মাটির নিচে প্রতিরাতে কয়লা উত্তোলনের সময় বোমা বিস্ফোরণ করে, তখন ঘরবাড়িতে প্রচণ্ড ঝাঁকুনি ও কম্পনের সৃষ্টি হয়। ঝাঁকুনির ফলে অনেক সময় ঘরের আসবাবপত্র, টিভি, ফ্রিজ পড়ে যায়।
ওই গ্রামের লায়লা বেগম বলেন, একদিন রাতে ঘুমের ঘরে প্রচণ্ড ঝাঁকুনির কারণে, ঘর থেকে দৌড় দেই। তখন মনে হচ্ছিল ভূমিকম্পে এই বুঝি ঘরবাড়ি ভেঙে পড়ছে।
বিলকিছ বেগম বলেন, খনির বোমা ব্লাস্টের কারণে ঝাঁকুনিতে ফেটে যাওয়া বাড়িতেই ছোট বাচ্চা ও বৃদ্ধ মা-বাবাদের নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘খনি কর্তৃপক্ষ আমাদের বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে, দাবি আদায়ের জন্য আমরা আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব।’
মৌপুকুর (গোপালপাড়া) গ্রামের সিনিয়র প্রভাষক সাদেকুল ইসলাম বলেন, ‘‘আমাদের আদি নিবাস ছিল বর্তমান নিবাস থেকে এক কিলোমিটার পূর্বে, সেখানে এখন জলাশয়। ওই জায়গা খনি কর্তৃপক্ষ অধিগ্রহণ করলে, এখানে এসে বাড়ি নির্মাণ করি। আমাদের বাড়িঘরে ফাটলের বিষয়ে চলতি বছর জানুয়ারি মাসে খনি কর্তৃপক্ষের কাছে একটি আবেদন করি, কিন্তু এতেও কোনো কাজ না হওয়ায় পুনরায় ৯ এপ্রিল খনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর আরও একটি আবেদন করি।
‘এ সময় তিনি বিষয়টি নিয়ে মহাব্যবস্থাপক প্লানিং অ্যান্ড এক্সপ্লোরেশন ও সারফেস অপারেশন, অতিরিক্ত দায়িত্ব আবু তাহের মো. নূর-উজ-জামান চৌধুরীর সঙ্গে দেখা করতে বলেন। তার সঙ্গে দেখা করলে তিনি বলেন, ‘‘আমরা বিষয়টি জরিপ করে দেখে পেট্রোবাংলাকে জানাব। তারপর থেকে আর কোনো পদক্ষেপ নেয়নি খনি কর্তৃপক্ষ।’ ’ ’
বিষয়টি নিয়ে কথা হয় বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম সরকারের সঙ্গে। তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে মহাব্যবস্থাপক প্লানিং অ্যান্ড এক্সপ্লোরেশন ও সারফেস অপারেশন, অতিরিক্ত দায়িত্ব আবু তাহের মো. নূর-উজ-জামান চৌধুরী মনিটরিং করছেন। তবে তিনি বিষয়টি অবগত রয়েছেন। তা ছাড়া বাড়ি নির্মাণে ত্রুটির কারণেও ফাটল ধরতে পারে। বোমা বিস্ফোরণ ঝাঁকুনি ও কম্পনের বিষয়টি মাইনিংয়ের একটি স্বাভাবিক বিষয়।
মহাব্যবস্থাপক প্লানিং অ্যান্ড এক্সপ্লোরেশন ও সারফেস অপারেশনের (অতিরিক্ত) দায়িত্বে থাকা আবু তাহের মো. নূর-উজ-জামান চৌধুরী জানান, চুক্তি অনুযায়ী ওই সমস্ত বিষয় চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দেখভাল করে। তাদের রিপোর্ট অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নেই। সপ্তাহ খানেক আগে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান আমাদের একটি রিপোর্ট দিয়েছে। রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করা হবে। যদি কয়লা উত্তোলনের কারণে ক্ষতি হয়ে থাকে, তবে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। মধ্য রাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। এ সময় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে যানবাহন। এমন অবস্থায় ভোগান্তি বেড়েছে অটোরিকশাচালক ও খেটে খাওয়া মানুষের।
২২ মিনিট আগেরাজধানীর জুরাইনে সড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে রাখা ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালকদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় বেলা পৌনে ১২টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। পরে চালকেরা অবরোধ তুলে নিলে ৩ ঘণ্টা পর বেলা ৩টার দিকে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
৩৫ মিনিট আগেপ্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেছেন, সংস্কৃতির নতুন রূপ হচ্ছে সিনেমা, যা সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রেখে চলেছে। সিনেমার মাধ্যমে একটি জাতিকে উজ্জীবিত করা যায়। তাই ভালো সিনেমা বিনির্মাণের বিকল্প নেই।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে কক্সবাজারগামী একটি বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শাহ আমানত সেতুর টোলবক্সের সঙ্গে ধাক্কা লেগে সড়ক বিভাজকের ওপর উঠে পড়ে। এতে বাসটির সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে