কাউনিয়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের কাউনিয়ায় টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে চার বছরের এক শিশুর গলিত লাশ উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করার পর আজ শুক্রবার তিনজনকেই গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুপুরে রংপুর আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ধর্মেশ্বর গ্রামের নুরুল ইসলাম (৪৫), তাঁর ছেলে মামুন মিয়া (১৯) ও একই গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে মোসন মিয়া (৫৬)।
জানতে চাইলে কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) (তদন্ত) মোস্তফা কামাল জানান, গত ১৭ জানুয়ারি উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ধর্মেশ্বর গ্রামের দেলওয়ার মিয়ার মেয়ে দোলামণি (৪) বাড়ির বাইরে খেলার একপর্যায়ে নিখোঁজ হয়। এরপর ওই দিন কাউনিয়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। ঘটনার ৪০ দিন পেরিয়ে গেলেও শিশুটির সন্ধান পাননি স্বজনেরা।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বজনেরা নিখোঁজ শিশুর সন্ধান চেয়ে কাউনিয়া-পীরগাছা সেনাক্যাম্পে আবেদন করেন। পরে সন্ধ্যার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ধর্মেশ্বর গ্রামে অভিযান চালিয়ে নুরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে মামুন মিয়াকে আটক করে ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে দুজনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ধর্মেশ্বর গ্রামে আফজালের বাড়ির পেছনে টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে শিশু দোলামণির গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর হত্যার সঙ্গে জড়িতদের আটক করে থানা-পুলিশে হস্তান্তর করা হয়।
ওসি মোস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রায় এক বছর আগে দেলওয়ারের স্ত্রীর সঙ্গে নুরুল ইসলামের স্ত্রীর কাপড় সেলাইয়ের পাওনা টাকা নিয়ে ঝগড়া হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কোনো সম্পর্ক ছিল না। এক বছর আগের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে নুরুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১৭ জানুয়ারি দোলামণিকে একা পেয়ে তাঁর বাড়ির ভেতরে নিয়ে শ্বাসরোধে এবং মাটিতে আছাড় মেরে হত্যা করে। পরে লাশ বস্তায় ভরে বাড়ির পেছনের ঝোপে লুকিয়ে রাখে। এরপর রাতের অন্ধকারে আফজালের বাড়ির পেছনে টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকে ফেলে আসে।
শিশুটির মা রুপা বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার পর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করি। কিন্তু থানা-পুলিশ মেয়ের সন্ধান না করে উল্টো আমার চরিত্র নিয়ে তদন্ত করে। পুলিশের ওপর ভরসা না পেয়ে সেনাক্যাম্পে জানানোর পর ৮ ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা মেয়ের লাশ উদ্ধার করেন।’
জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমরা নিখোঁজ শিশুটির সন্ধানে চেষ্টা করেছি। সন্দেহের তালিকায় নুরুল ইসলামকে থানায় ডেকে এনে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল; কিন্তু সে স্বীকার করেনি। পরে সেনাবাহিনীর কাছে ঠিকই হত্যার কথা স্বীকার করেছে।’
রংপুরের কাউনিয়ায় টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে চার বছরের এক শিশুর গলিত লাশ উদ্ধার করেছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। এ ছাড়া হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত তিনজনকে আটক করা হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা করার পর আজ শুক্রবার তিনজনকেই গ্রেপ্তার দেখিয়ে দুপুরে রংপুর আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ধর্মেশ্বর গ্রামের নুরুল ইসলাম (৪৫), তাঁর ছেলে মামুন মিয়া (১৯) ও একই গ্রামের আব্দুস সালামের ছেলে মোসন মিয়া (৫৬)।
জানতে চাইলে কাউনিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) (তদন্ত) মোস্তফা কামাল জানান, গত ১৭ জানুয়ারি উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের ধর্মেশ্বর গ্রামের দেলওয়ার মিয়ার মেয়ে দোলামণি (৪) বাড়ির বাইরে খেলার একপর্যায়ে নিখোঁজ হয়। এরপর ওই দিন কাউনিয়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। ঘটনার ৪০ দিন পেরিয়ে গেলেও শিশুটির সন্ধান পাননি স্বজনেরা।
এদিকে গত বৃহস্পতিবার বিকেলে স্বজনেরা নিখোঁজ শিশুর সন্ধান চেয়ে কাউনিয়া-পীরগাছা সেনাক্যাম্পে আবেদন করেন। পরে সন্ধ্যার দিকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ধর্মেশ্বর গ্রামে অভিযান চালিয়ে নুরুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে মামুন মিয়াকে আটক করে ক্যাম্পে নিয়ে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। পরে দুজনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাত সাড়ে ১০টার দিকে ধর্মেশ্বর গ্রামে আফজালের বাড়ির পেছনে টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে শিশু দোলামণির গলিত লাশ উদ্ধার করা হয়। এরপর হত্যার সঙ্গে জড়িতদের আটক করে থানা-পুলিশে হস্তান্তর করা হয়।
ওসি মোস্তফা কামাল বলেন, ‘প্রায় এক বছর আগে দেলওয়ারের স্ত্রীর সঙ্গে নুরুল ইসলামের স্ত্রীর কাপড় সেলাইয়ের পাওনা টাকা নিয়ে ঝগড়া হয়। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কোনো সম্পর্ক ছিল না। এক বছর আগের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে নুরুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে গত ১৭ জানুয়ারি দোলামণিকে একা পেয়ে তাঁর বাড়ির ভেতরে নিয়ে শ্বাসরোধে এবং মাটিতে আছাড় মেরে হত্যা করে। পরে লাশ বস্তায় ভরে বাড়ির পেছনের ঝোপে লুকিয়ে রাখে। এরপর রাতের অন্ধকারে আফজালের বাড়ির পেছনে টয়লেটের সেপটিক ট্যাংকে ফেলে আসে।
শিশুটির মা রুপা বেগম অভিযোগ করে বলেন, ‘মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার পর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করি। কিন্তু থানা-পুলিশ মেয়ের সন্ধান না করে উল্টো আমার চরিত্র নিয়ে তদন্ত করে। পুলিশের ওপর ভরসা না পেয়ে সেনাক্যাম্পে জানানোর পর ৮ ঘণ্টার মধ্যে সেনাবাহিনীর সদস্যরা মেয়ের লাশ উদ্ধার করেন।’
জানতে চাইলে পুলিশ কর্মকর্তা মোস্তফা কামাল বলেন, ‘আমরা নিখোঁজ শিশুটির সন্ধানে চেষ্টা করেছি। সন্দেহের তালিকায় নুরুল ইসলামকে থানায় ডেকে এনে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল; কিন্তু সে স্বীকার করেনি। পরে সেনাবাহিনীর কাছে ঠিকই হত্যার কথা স্বীকার করেছে।’
লক্ষ্মীপুরে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে আদিবা খাতুন (৭) নামে এক শিশু গুলিবিদ্ধ হয়েছে। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যার পর সদর উপজেলার পূর্ব বশিকপুর এলাকার কাচারি বাড়ি এলাকায় স্থানীয় অহিদ উদ্দিন ও ছোট ইউসুফ গ্রুপের মধ্যে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এই গোলাগুলি হয়।
৯ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চান্দিনায় যাত্রীবাহী বাস নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত আরও ২৫ জন। মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চান্দিনা উপজেলার পালকি সিনেমা হল সংলগ্ন ইন্দ্রারচর এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোরে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে আহত এক ব্যক্তি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত ব্যক্তির নাম নেকশার আলী (৩৫)। তিনি উপজেলার রাতৈল গ্রামের বাসিন্দা।
৯ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে কেউ আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আব্দুল হান্নান মাসউদ। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নোয়াখালীর হাতিয়ার কৃতী সন্তানদের সঙ্গে ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভায় হান্নান এ মন্তব্য করেন।
১০ ঘণ্টা আগে