রংপুর প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের বাড়িতে আসবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আগামীকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হেলিকপ্টারে করে আসবেন তিনি।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন রংপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে একটি হেলিকপ্টারযোগে রংপুরের পীরগঞ্জে আসবেন। আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করবেন এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিমানবন্দরে ড. মুহাম্মদ ইউনূস আবু সাঈদের কথা স্মরণ করে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আজকে আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে আমাদের। যে আবু সাঈদের ছবি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁথে আছে। এটা কেউ ভুলতে পারবে না! কী অবিশ্বাস্য একটা সাহসী যুবক! বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে! তারপর থেকে কোনো যুবক আর হার মানে নাই, গুলির সামনে এগিয়ে গেছে। বলেছে—যত গুলি মারতে পারো মারো, আমরা আছি। যার কারণে সারা বাংলাদেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে গেছে এবং যার কারণে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা অর্জন করল।’
আবু সাঈদ রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। তিনি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ১২ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। ১৬ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন পার্ক মোড়ে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। একপর্যায়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। পরদিন ১৭ জুলাই তাঁকে পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত আবু সাঈদের বাড়িতে আসবেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আগামীকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে হেলিকপ্টারে করে আসবেন তিনি।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন রংপুর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে একটি হেলিকপ্টারযোগে রংপুরের পীরগঞ্জে আসবেন। আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করবেন এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন।
এর আগে, গতকাল বৃহস্পতিবার বিমানবন্দরে ড. মুহাম্মদ ইউনূস আবু সাঈদের কথা স্মরণ করে আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, ‘আজকে আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে আমাদের। যে আবু সাঈদের ছবি বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষের মনে গেঁথে আছে। এটা কেউ ভুলতে পারবে না! কী অবিশ্বাস্য একটা সাহসী যুবক! বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে আছে! তারপর থেকে কোনো যুবক আর হার মানে নাই, গুলির সামনে এগিয়ে গেছে। বলেছে—যত গুলি মারতে পারো মারো, আমরা আছি। যার কারণে সারা বাংলাদেশে এই আন্দোলন ছড়িয়ে গেছে এবং যার কারণে বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা অর্জন করল।’
আবু সাঈদ রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর গ্রামের মকবুল হোসেনের ছেলে। তিনি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ১২ ব্যাচের শিক্ষার্থী ও কোটা সংস্কার আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন। ১৬ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন পার্ক মোড়ে পুলিশ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়। একপর্যায়ে পুলিশের গুলিতে নিহত হন আবু সাঈদ। পরদিন ১৭ জুলাই তাঁকে পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামের বাড়িতে দাফন করা হয়।
ক্ষমতা হারানো আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো দ্বন্দ্ব নেই বলে জানিয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু। তবে ক্ষমতায় থাকাকালীন যারা হত্যা, খুন, গুম ও নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিল তাদের শাস্তি এবং যারা অন্যায় করে নাই, তাদের বিরুদ্ধে বিএনপির কোনো অভিযোগ নেই বলে জানান তিনি।
১২ মিনিট আগেবগুড়ার গাবতলীতে ছয়জনকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগে যুবদল নেতা হৃদয় হোসেন গোলজারসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে গাবতলী থানায় মামলাটি করেন উপজেলার চামুরপাড়া গ্রামের বাসিন্দা জিল্লুর রহমান।
৩৫ মিনিট আগেপটুয়াখালীতে তৃষ্ণা বিশ্বাস নামের এক নারী কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে পুলিশ লাইনসের নারী ব্যারাক ভবনের তৃতীয় তলায় লাশটি পাওয়া যায়।
৪০ মিনিট আগেগত নভেম্বর মাসে রাজধানীর ঢাকা কলেজ ও সিটি কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মারামারির ঘটনায় অন্তত ৩ শতাধিক আহত হয়েছিল। সর্বশেষ আজ রোববারও এই দুটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও মারামারির ঘটনা ঘটেছে।
১ ঘণ্টা আগে