আনোয়ার হোসেন শামীম, গাইবান্ধা
শ্রমিকদের চিকিৎসাসেবা, প্রশিক্ষণ ও বিনোদনের জন্য প্রায় ৫৮ বছর আগে প্রতিষ্ঠা করা হয় গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র। সেখানে তিন বছর আগে নির্মাণ করা হয় আধুনিক সুবিধাসংবলিত তিনতলা ভবন। এসব পরিচালনার খরচ এবং বিভিন্ন সেবা ব্যয়ে দেওয়া হয় সরকারি বরাদ্দ। প্রতিষ্ঠার এত বছরেও অধিকাংশ শ্রমিক জানেন না শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র সম্পর্কে। তাঁরা পান না সেবা।
শ্রমিক নেতারা জানান, গাইবান্ধায় নিবন্ধিত শ্রমিক ইউনিয়নের সংখ্যা প্রায় ১২৯টি। এ ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দলেরই রয়েছে একটি করে শ্রমিক সংগঠন। জেলায় শ্রমিক ইউনিয়ন আর শ্রমিক সংগঠনের সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। তবে এগুলোর বেশির ভাগই শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় কোনো প্রত্যাশা পূরণ হয় না।
গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ১৯৬৬ সালে এই কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০২১ সালে জেলা শহরের গোডাউন রোড এলাকায় দুই একর জমির ওপর নতুন করে নির্মাণ করা হয় আধুনিক সুবিধা সংবলিত তিনতলা ভবন। এই কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার, জনসংখ্যা ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তা, শ্রমকল্যাণ সংগঠক, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক, ফার্মাসিস্ট, ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্ট, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক, আয়া, নিরাপত্তা প্রহরী ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ ১২টি পদে জনবল রয়েছে।
শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রে প্রধান দুটি পদ মেডিকেল অফিসার এবং জনসংখ্যা ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তার দুটি পদ ২০২২ সাল থেকে শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া শ্রমকল্যাণ সংগঠক, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক, ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্টসহ আরও তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য রয়েছে। এই অবস্থায় বন্ধ রয়েছে কল্যাণ কেন্দ্রটির চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ কার্যক্রম। ১২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ থাকলেও এখানে কর্মরত আছেন মাত্র সাতজন।
সরেজমিনে গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, তিনতলা ভবনটির নিচতলার একপাশে অব্যবহৃত পড়ে আছে চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র। অন্য পাশে পরিবার-পরিকল্পনার সেবাকেন্দ্র। ভবনটির দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রশিক্ষণকক্ষ, বিনোদনকক্ষ, লাইব্রেরি, দর্শনার্থীকক্ষ, বিশ্রামাগার এবং তৃতীয় তলায় কনফারেন্স রুম আর অফিস রুম। ভবনজুড়ে সুনসান নীরবতা। নেই শ্রমিক অথবা শ্রমিক পরিবারের আনাগোনা। কেন্দ্রে সেবা কার্যক্রমগুলো চালু না থাকায় এখানে শ্রমিক আসছেস না। ফলে কর্মকর্তারা অলস সময় কাটাচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান, বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধাসংবলিত জেলার শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র সম্পর্কে শ্রমিকদের জানানোর জন্য প্রচার-প্রচারণার দরকার। কেন্দ্রটি সক্রিয় করার কোনো উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্টদের। শ্রম অধিকার সুরক্ষায় শ্রমিক ইউনিয়নগুলো শ্রমিকদের সঙ্গে বসে শ্রমের মূল্য নির্ধারণ ও কার্যকরেরও কোনো ভূমিকা রাখে না। বছরজুড়ে নিশ্চুপ থাকলেও শুধু মে দিবসেই রেওয়াজ মেনে শোভাযাত্রা আর সভা-সমাবেশ করায় সরব হয়ে ওঠে বেশির ভাগ শ্রমিক সংগঠন।
শহরের রিকশাচালক মইন মিয়া বলেন, ‘আমি অনেক আগে থেকে শহরেরই রিকশা চালাই। স্টেশনের পাশেই গোডাউন রোডে লেবারদের একটা অফিস আছে সেটা জানি। কিন্তু সেখানে কী হয় তা বলতে পারব না।’
গাইবান্ধা জেলা পরিবহন সুপারভাইজার সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান বাবু বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটির কোনো যোগসূত্রই তৈরি হয়নি। তবে প্রতিষ্ঠানটির নাম শুনেছি। আমাদের কোনো খোঁজখবর নেন না তাঁরা, আমরাও নেইনি তাঁদের খোঁজ। বেশির ভাগ শ্রমিকই জানেন না শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটি কোথায়।’
পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় সরকারি এই শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র অকার্যকর হয়ে পড়ে আছে বলে জানান গাইবান্ধা কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ও জাতীয় শ্রমিক পার্টির জেলা সভাপতি রেজাউন্নবী রাজু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের শ্রম অধিদপ্তরের অধীনে পরিচালিত গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটি চালু রাখার একাধিক প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন হচ্ছে না। আর শ্রমিকেরাও বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁদের অধিকার থেকে।’
রেজাউন্নবী রাজু আরও বলেন, ‘সরকারকে প্রতিবছর এই কেন্দ্রে কর্মচারীদের বেতন ও বিভিন্ন খরচ মেটাতে গিয়ে ব্যয় করতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটি মাঝেমধ্যে কয়েকজন শ্রমিককে নিয়ে সেমিনার করে, যা লোক দেখানো। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি।’
গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা ও শ্রমকল্যাণ সংগঠক মো. নাছির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসা কর্মকর্তাসহ পাঁচটি পদে জনবল না থাকার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, এসব সমস্যার সমাধান শিগগিরই হবে।’
শ্রমিকদের চিকিৎসাসেবা, প্রশিক্ষণ ও বিনোদনের জন্য প্রায় ৫৮ বছর আগে প্রতিষ্ঠা করা হয় গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র। সেখানে তিন বছর আগে নির্মাণ করা হয় আধুনিক সুবিধাসংবলিত তিনতলা ভবন। এসব পরিচালনার খরচ এবং বিভিন্ন সেবা ব্যয়ে দেওয়া হয় সরকারি বরাদ্দ। প্রতিষ্ঠার এত বছরেও অধিকাংশ শ্রমিক জানেন না শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র সম্পর্কে। তাঁরা পান না সেবা।
শ্রমিক নেতারা জানান, গাইবান্ধায় নিবন্ধিত শ্রমিক ইউনিয়নের সংখ্যা প্রায় ১২৯টি। এ ছাড়া প্রায় সব রাজনৈতিক দলেরই রয়েছে একটি করে শ্রমিক সংগঠন। জেলায় শ্রমিক ইউনিয়ন আর শ্রমিক সংগঠনের সংখ্যা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। তবে এগুলোর বেশির ভাগই শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় কোনো প্রত্যাশা পূরণ হয় না।
গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র সূত্রে জানা গেছে, ১৯৬৬ সালে এই কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০২১ সালে জেলা শহরের গোডাউন রোড এলাকায় দুই একর জমির ওপর নতুন করে নির্মাণ করা হয় আধুনিক সুবিধা সংবলিত তিনতলা ভবন। এই কেন্দ্রে মেডিকেল অফিসার, জনসংখ্যা ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তা, শ্রমকল্যাণ সংগঠক, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক, ফার্মাসিস্ট, ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্ট, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক, আয়া, নিরাপত্তা প্রহরী ও পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ ১২টি পদে জনবল রয়েছে।
শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রে প্রধান দুটি পদ মেডিকেল অফিসার এবং জনসংখ্যা ও পরিবারকল্যাণ কর্মকর্তার দুটি পদ ২০২২ সাল থেকে শূন্য রয়েছে। এ ছাড়া শ্রমকল্যাণ সংগঠক, পরিবার পরিকল্পনা পরিদর্শক, ডিসপেনসারি অ্যাটেনডেন্টসহ আরও তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদ শূন্য রয়েছে। এই অবস্থায় বন্ধ রয়েছে কল্যাণ কেন্দ্রটির চিকিৎসাসেবা ও ওষুধ বিতরণ কার্যক্রম। ১২ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীর পদ থাকলেও এখানে কর্মরত আছেন মাত্র সাতজন।
সরেজমিনে গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, তিনতলা ভবনটির নিচতলার একপাশে অব্যবহৃত পড়ে আছে চিকিৎসাসেবা কেন্দ্র। অন্য পাশে পরিবার-পরিকল্পনার সেবাকেন্দ্র। ভবনটির দ্বিতীয় তলায় রয়েছে প্রশিক্ষণকক্ষ, বিনোদনকক্ষ, লাইব্রেরি, দর্শনার্থীকক্ষ, বিশ্রামাগার এবং তৃতীয় তলায় কনফারেন্স রুম আর অফিস রুম। ভবনজুড়ে সুনসান নীরবতা। নেই শ্রমিক অথবা শ্রমিক পরিবারের আনাগোনা। কেন্দ্রে সেবা কার্যক্রমগুলো চালু না থাকায় এখানে শ্রমিক আসছেস না। ফলে কর্মকর্তারা অলস সময় কাটাচ্ছেন।
স্থানীয়রা জানান, বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধাসংবলিত জেলার শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র সম্পর্কে শ্রমিকদের জানানোর জন্য প্রচার-প্রচারণার দরকার। কেন্দ্রটি সক্রিয় করার কোনো উদ্যোগ নেই সংশ্লিষ্টদের। শ্রম অধিকার সুরক্ষায় শ্রমিক ইউনিয়নগুলো শ্রমিকদের সঙ্গে বসে শ্রমের মূল্য নির্ধারণ ও কার্যকরেরও কোনো ভূমিকা রাখে না। বছরজুড়ে নিশ্চুপ থাকলেও শুধু মে দিবসেই রেওয়াজ মেনে শোভাযাত্রা আর সভা-সমাবেশ করায় সরব হয়ে ওঠে বেশির ভাগ শ্রমিক সংগঠন।
শহরের রিকশাচালক মইন মিয়া বলেন, ‘আমি অনেক আগে থেকে শহরেরই রিকশা চালাই। স্টেশনের পাশেই গোডাউন রোডে লেবারদের একটা অফিস আছে সেটা জানি। কিন্তু সেখানে কী হয় তা বলতে পারব না।’
গাইবান্ধা জেলা পরিবহন সুপারভাইজার সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান বাবু বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটির কোনো যোগসূত্রই তৈরি হয়নি। তবে প্রতিষ্ঠানটির নাম শুনেছি। আমাদের কোনো খোঁজখবর নেন না তাঁরা, আমরাও নেইনি তাঁদের খোঁজ। বেশির ভাগ শ্রমিকই জানেন না শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটি কোথায়।’
পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় সরকারি এই শ্রমকল্যাণ কেন্দ্র অকার্যকর হয়ে পড়ে আছে বলে জানান গাইবান্ধা কুলি শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ও জাতীয় শ্রমিক পার্টির জেলা সভাপতি রেজাউন্নবী রাজু। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের শ্রম অধিদপ্তরের অধীনে পরিচালিত গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটি চালু রাখার একাধিক প্রতিশ্রুতি দিলেও বাস্তবায়ন হচ্ছে না। আর শ্রমিকেরাও বঞ্চিত হচ্ছেন তাঁদের অধিকার থেকে।’
রেজাউন্নবী রাজু আরও বলেন, ‘সরকারকে প্রতিবছর এই কেন্দ্রে কর্মচারীদের বেতন ও বিভিন্ন খরচ মেটাতে গিয়ে ব্যয় করতে হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রটি মাঝেমধ্যে কয়েকজন শ্রমিককে নিয়ে সেমিনার করে, যা লোক দেখানো। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নজর দেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করি।’
গাইবান্ধা শ্রমকল্যাণ কেন্দ্রের তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা ও শ্রমকল্যাণ সংগঠক মো. নাছির উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিকিৎসা কর্মকর্তাসহ পাঁচটি পদে জনবল না থাকার বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে। আশা করা যাচ্ছে, এসব সমস্যার সমাধান শিগগিরই হবে।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘৫ আগস্টের চার দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু তারপর চার দিনও টিকতে পারেনি আওয়ামী লীগ। জনরোষে পড়ে দেশ ছেড়ে ভারতে পালাতে বাধ্য হয়েছেন শেখ হাসিনা ও তাঁর আত্মীয়স্বজন। তাঁর বিচার জনগণই করবে। তারা নির্বাচনে আসতে পারবে কি না, সেটি জনগণের ওপর নির্ভর করবে...
৩০ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ভাড়াটিয়া মাবিয়া চার লাখ টাকার চুক্তিতে গৃহবধূ সালমাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। তবে মাবিয়া চুক্তি করা অটোভ্যানচালক সুমন রবিদাসকে টাকা দেননি।
১ ঘণ্টা আগেপাঁচটি গ্রাম ঘেঁষে সরকারি জলাশয় ডাহার বিল। যুগ যুগ ধরে এ বিলে মাছ ধরে জীবিকা নির্বাহ করতেন জেলেরা। এ ছাড়া দেশীয় মাছ ধরে আমিষের চাহিদা মেটাত এসব গ্রামের মানুষ। তবে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকার শালঘরিয়াসহ পাঁচ গ্রামের ৬২ বিঘা খাস জলাশয় ডাহার...
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেছেন, বিদ্যুতের সমস্যা সমাধানের জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি একটা জোরের জায়গা। আমরা আগামী সপ্তাহে ৩০ থেকে ৪০টি প্রকল্পের জন্য টেন্ডার আহ্বান করবো। আমাদের বিদ্যুতের যে সমস্যা এটি বিদ্যুতের সমস্যা না...
১ ঘণ্টা আগে