হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
শীত মৌসুম শুরু হওয়ায় বাজারে উঠতে শুরু করেছে নতুন আলু। দুই দিন আগেও প্রতি কেজি আলু ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। বাজারে আলুর সরবরাহ বাড়ায় এক দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি আলুতে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কমেছে। এদিকে দাম কমার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে আলুর সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে।
হিলি বাজারে প্রতিটি সবজির দোকানে অন্যান্য সবজির সঙ্গে দেখা মিলছে নতুন আলু। আলুর দাম বেশি হলেও ক্রেতারা নতুন আলুর স্বাদ নিতে কমবেশি কিনছেন।
এই বিক্রেতা বলেন, ‘দুই দিন আগেও প্রতি কেজি নতুন আলু বিক্রি করেছি ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। এখন সেই আলু বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। আলুর দাম দিনে দিনে কমছে।’ দাম কমার কারণ হিসেবে তিনি জানান, বাজারে সরবরাহ বাড়ার কারণেই মূলত দাম কমতির দিকে।
সবজি বিক্রেতা আরিফুল ইসলাম জানান, বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতকালীন সবজি সরবরাহ রয়েছ। দাম রয়েছে নাগালের মধ্যে। তবে অন্যান্য সবজির চেয়ে নতুন আলুর দাম কিছুটা বেশি।
বাজার করতে আসা রফিকুল ইসলাম জানান, বাজারে কাঁচা সবজির পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। তাবু ৪০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। এ সময় বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে টমেটোর সরবরাহ থাকে। দামও থাকে নাগালে। কিন্তু টমেটো এখন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে।
ক্রেতা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দুই দিন আগে বাজার করতে এসে নতুন আলু দেখে কিনতে চাই, কিন্তু দামের কারণে কিনতে পারিনি। আজ নতুন আলুর দাম কমেছে অর্ধেক। হাফ কেজি নিয়েছি।’ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট না করলে সব ধরনের সবজি ৩০ টাকার নিচে পাওয়া যেত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বাজার করতে আসা জুলেখা বিবি জানান, দুই দিন আগেও তিনি বাজারে এসে নতুন আলু ১৪০ টাকা কেজি দরে কিনেছিলেন। এখন সেই আলু নিলেন ৮০ টাকা কেজিতে। দুই দিনের ব্যবধানে দাম কমেছে কেজিপ্রতি প্রায় ৬০ টাকা। তিনি আশা করছেন, বাজার সুষ্ঠুভাবে তদারক করলে প্রতিটি পণ্যই কম দামে কিনতে পারবেন। এর জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।
শীত মৌসুম শুরু হওয়ায় বাজারে উঠতে শুরু করেছে নতুন আলু। দুই দিন আগেও প্রতি কেজি আলু ১৩০ থেকে ১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। বাজারে আলুর সরবরাহ বাড়ায় এক দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি আলুতে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কমেছে। এদিকে দাম কমার কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে আলুর সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করেছে।
হিলি বাজারে প্রতিটি সবজির দোকানে অন্যান্য সবজির সঙ্গে দেখা মিলছে নতুন আলু। আলুর দাম বেশি হলেও ক্রেতারা নতুন আলুর স্বাদ নিতে কমবেশি কিনছেন।
এই বিক্রেতা বলেন, ‘দুই দিন আগেও প্রতি কেজি নতুন আলু বিক্রি করেছি ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায়। এখন সেই আলু বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে। আলুর দাম দিনে দিনে কমছে।’ দাম কমার কারণ হিসেবে তিনি জানান, বাজারে সরবরাহ বাড়ার কারণেই মূলত দাম কমতির দিকে।
সবজি বিক্রেতা আরিফুল ইসলাম জানান, বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে শীতকালীন সবজি সরবরাহ রয়েছ। দাম রয়েছে নাগালের মধ্যে। তবে অন্যান্য সবজির চেয়ে নতুন আলুর দাম কিছুটা বেশি।
বাজার করতে আসা রফিকুল ইসলাম জানান, বাজারে কাঁচা সবজির পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। তাবু ৪০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই। এ সময় বাজারে পর্যাপ্ত পরিমাণে টমেটোর সরবরাহ থাকে। দামও থাকে নাগালে। কিন্তু টমেটো এখন বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে।
ক্রেতা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘দুই দিন আগে বাজার করতে এসে নতুন আলু দেখে কিনতে চাই, কিন্তু দামের কারণে কিনতে পারিনি। আজ নতুন আলুর দাম কমেছে অর্ধেক। হাফ কেজি নিয়েছি।’ ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট না করলে সব ধরনের সবজি ৩০ টাকার নিচে পাওয়া যেত বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বাজার করতে আসা জুলেখা বিবি জানান, দুই দিন আগেও তিনি বাজারে এসে নতুন আলু ১৪০ টাকা কেজি দরে কিনেছিলেন। এখন সেই আলু নিলেন ৮০ টাকা কেজিতে। দুই দিনের ব্যবধানে দাম কমেছে কেজিপ্রতি প্রায় ৬০ টাকা। তিনি আশা করছেন, বাজার সুষ্ঠুভাবে তদারক করলে প্রতিটি পণ্যই কম দামে কিনতে পারবেন। এর জন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করেন তিনি।
দেশীয় পেঁয়াজ, রসুন, আলু ও লবণের ভরা মৌসুম এখন। চলতি মৌসুমে এসব পণ্য উৎপাদন পর্যাপ্ত হওয়ায় এই সময়ে কৃষকের মুখে হাসি ফোটার কথা। কিন্তু লাভ তো দূরে থাক, পণ্যের উৎপাদন খরচও তুলতে না পেরে হতাশ কৃষকেরা।
৩১ মিনিট আগেদুই দিনের মধ্যে ভোজ্যতেলের সংকট কেটে যাবে—এমন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। উপদেষ্টার দেওয়া দুই দিন কেটে গেছে, কিন্তু কাটেনি বোতলজাত সয়াবিন তেলের সংকট। গতকাল বুধবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ও সুপারশপগুলো ঘুরে অধিকাংশ জায়গায় বোতলজাত সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে রিকশাচালককে জুতাপেটা করে সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পবা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা জাহিদ হাসান রাসেলের কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ ছিলেন বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। তাঁর বিরুদ্ধে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দুটি লিখিত অভিযোগও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এসব বিষয়ে কোনো তদন্ত হয়নি। ফলে বারবার পার পেয়ে গেছেন
২ ঘণ্টা আগেমাসালা দোসা, হায়দরাবাদি চিকেনসহ বিদেশি স্বাদের খাবার যেমন আছে, তেমনি রয়েছে দেশের প্রচলিত ইফতার—ছোলা, মুড়ি, বেগুনি। নানান স্বাদের বাহারি ইফতারসামগ্রী স্তরে স্তরে সাজানো। রকমারি এসব ইফতার নিয়ে ক্রেতার অপেক্ষায় বসে আছেন বিক্রয়কর্মীরা। তবে ক্রেতা তুলনামূলক কম।
২ ঘণ্টা আগে