অনলাইন ডেস্ক
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের দহগ্রাম ইউনিয়নের শূন্যরেখায় ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) আন্তর্জাতিক সীমান্ত আইন লঙ্ঘন করে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করেছে। এ নিয়ে সীমান্ত এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
গত ১১ দিনের মধ্যে বিএসএফ তিনবার পাটগ্রাম সীমান্তে বেড়া ও বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপন করেছে। সর্বশেষ শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল থেকে ডিএমপি ৮ নম্বর পিলারের ৩৭ থেকে ৪৬ নম্বর উপ–পিলারের শূন্যরেখার দেড় শ গজের শেষ প্রান্তে প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকায় লোহার অ্যাঙ্গেলের খুঁটি দিয়ে ৪ ফুট উঁচু কাঁটাতারের বেড়া দেয় বিএসএফ।
স্থানীয়রা বিষয়টি লক্ষ্য করে বিজিবিকে খবর দিলে, রংপুর ৫১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পানবাড়ি ও দহগ্রাম ক্যাম্পের সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান এবং বেড়া নির্মাণে বাধা দেন। এরপর কিছু সময় কাজ বন্ধ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে শতাধিক বিএসএফ সদস্য ও নির্মাণ শ্রমিক এসে আবার কাজ শুরু করে।
বিএসএফ বেড়া নির্মাণ অব্যাহত রাখার সময় ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সীমান্তে অতিরিক্ত জওয়ান মোতায়েন করেছে। এদিকে বিজিবিও দহগ্রাম সীমান্তে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।
বিজিবি ও স্থানীয়রা জানায়, ভারতের কোচবিহার রাজ্যের ৬ রানীনগর বিএসএফ ব্যাটালিয়নের করুণ ক্যাম্পের বিএসএফের সদস্যরা আন্তর্জাতিক সীমান্ত আইন না মেনে শূন্যরেখার দেড় শ গজের একদম শেষ প্রান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন করেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, বেড়া স্থাপনের একপর্যায়ে শত শত বিএসএফ জওয়ান অস্ত্র নিয়ে সীমান্তে অবস্থান নেয়। এ ঘটনায় পুরো দহগ্রাম সীমান্তের স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে।
বিজিবি রংপুর ৫১ ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক আমীর খসরু জানান, বেড়া নির্মাণের বিষয়ে বিএসএফকে বাধা দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে আলোচনা হয়েছে। শনিবার (১১ জানুয়ারি) উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সরেজমিনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন।
এর আগে গত ৩১ ডিসেম্বর দহগ্রাম সরকারপাড়া সীমান্ত ও ৭ জানুয়ারি পাটগ্রাম সদর ইউনিয়নের গাটিয়ারভিটা সীমান্তের শূন্যরেখার ভেতরে বেড়া ও বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের চেষ্টা করে বিএসএফ। সবশেষ ১১ দিনের ব্যবধানে বিএসএফ ফের এই কাজ করল।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের দহগ্রাম ইউনিয়নের শূন্যরেখায় ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) আন্তর্জাতিক সীমান্ত আইন লঙ্ঘন করে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করেছে। এ নিয়ে সীমান্ত এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে।
গত ১১ দিনের মধ্যে বিএসএফ তিনবার পাটগ্রাম সীমান্তে বেড়া ও বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপন করেছে। সর্বশেষ শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকাল থেকে ডিএমপি ৮ নম্বর পিলারের ৩৭ থেকে ৪৬ নম্বর উপ–পিলারের শূন্যরেখার দেড় শ গজের শেষ প্রান্তে প্রায় আধা কিলোমিটার এলাকায় লোহার অ্যাঙ্গেলের খুঁটি দিয়ে ৪ ফুট উঁচু কাঁটাতারের বেড়া দেয় বিএসএফ।
স্থানীয়রা বিষয়টি লক্ষ্য করে বিজিবিকে খবর দিলে, রংপুর ৫১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পানবাড়ি ও দহগ্রাম ক্যাম্পের সদস্যরা ঘটনাস্থলে যান এবং বেড়া নির্মাণে বাধা দেন। এরপর কিছু সময় কাজ বন্ধ ছিল। কিন্তু পরবর্তীতে শতাধিক বিএসএফ সদস্য ও নির্মাণ শ্রমিক এসে আবার কাজ শুরু করে।
বিএসএফ বেড়া নির্মাণ অব্যাহত রাখার সময় ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সীমান্তে অতিরিক্ত জওয়ান মোতায়েন করেছে। এদিকে বিজিবিও দহগ্রাম সীমান্তে সতর্ক অবস্থান নিয়েছে।
বিজিবি ও স্থানীয়রা জানায়, ভারতের কোচবিহার রাজ্যের ৬ রানীনগর বিএসএফ ব্যাটালিয়নের করুণ ক্যাম্পের বিএসএফের সদস্যরা আন্তর্জাতিক সীমান্ত আইন না মেনে শূন্যরেখার দেড় শ গজের একদম শেষ প্রান্তে কাঁটাতারের বেড়া স্থাপন করেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, বেড়া স্থাপনের একপর্যায়ে শত শত বিএসএফ জওয়ান অস্ত্র নিয়ে সীমান্তে অবস্থান নেয়। এ ঘটনায় পুরো দহগ্রাম সীমান্তের স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে চরম উৎকণ্ঠা দেখা দিয়েছে।
বিজিবি রংপুর ৫১ ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক আমীর খসরু জানান, বেড়া নির্মাণের বিষয়ে বিএসএফকে বাধা দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি নিয়ে সেক্টর ও ব্যাটালিয়ন পর্যায়ে আলোচনা হয়েছে। শনিবার (১১ জানুয়ারি) উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সরেজমিনে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করবেন।
এর আগে গত ৩১ ডিসেম্বর দহগ্রাম সরকারপাড়া সীমান্ত ও ৭ জানুয়ারি পাটগ্রাম সদর ইউনিয়নের গাটিয়ারভিটা সীমান্তের শূন্যরেখার ভেতরে বেড়া ও বৈদ্যুতিক খুঁটি স্থাপনের চেষ্টা করে বিএসএফ। সবশেষ ১১ দিনের ব্যবধানে বিএসএফ ফের এই কাজ করল।
অমর একুশে বইমেলা ২০২৫-এর স্টল বরাদ্দের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, একটি পক্ষের কথিত কালোতালিকাভুক্তদের কম জায়গা বরাদ্দ পাওয়ার যে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল, বাস্তবেও অনেকটা তাই হয়েছে। এ নিয়ে প্রকাশকদের মধ্যে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। প্রকাশকদের কেউ কেউ বিগত আওয়ামী সরকারের আমলের সুবিধাভ
২ ঘণ্টা আগেবছরের নভেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত পর্যটনের ভরা মৌসুম। এই সময়ে পরিবার-পরিজন নিয়ে অনেকে ঘুরতে বের হন; বিশেষ করে ডিসেম্বর ও জানুয়ারি—দুই মাসে পর্যটকের বেশ চাপ থাকে কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্রে। তবে এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়তে হয় যাতায়াত সুবিধা নিয়ে। ভ্রমণপিয়াসি মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
২ ঘণ্টা আগেএকসময়ের উত্তাল খড়িয়া নদী এখন স্রোতহীন। দখল-দূষণে গতিহারা ময়মনসিংহের ফুলপুরের এই নদী। এর দুই পাশে এখন ফসল এবং মাঝখানে কচুরিপানায় ভরা। প্রতিনিয়ত ফেলা হচ্ছে ময়লা-আবর্জনা। নদীর জায়গায় গড়ে তোলা হচ্ছে দোকানপাট, ঘরবাড়িসহ বহুতল ভবন। বছরের পর বছর ধরে চলা এই ‘নির্যাতনে’ নিজস্বতা হারিয়েছে নদীটি।
২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরা সদরে প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে বেতনা নদীর সাড়ে ৪ কিলোমিটার অংশ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়। কিন্তু ওলামা লীগের এক নেতা নদী দখল করে মাছের ঘের করায় কামারডাঙ্গায় আটকে যায় ২৭০ মিটার অংশের খননকাজ। এর জেরে গত বর্ষা মৌসুমে অতিবৃষ্টির পানি নদী দিয়ে সরতে না পারায় জলাবদ্ধতার কবলে পড়েন চার উপজেলার দেড় লক্ষা
৩ ঘণ্টা আগে