শামসুজ্জোহা সুজন, ভূরুঙ্গামারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গুদাম ঘর দিয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ দখলের রাখার অভিযোগ উঠেছে। পাশের একটি সেতু নির্মাণের জন্য ওই গুদাম ঘরটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু সেতুর কাজ শেষ হলেও গুদামটি সরানো হয়নি। মাঠ দখলে থাকায় খেলাধুলা ও শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। কিন্তু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কেউ দায় নিচ্ছেন না।
এলাকাবাসী জানায়, ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের বাগভান্ডার সড়কের সেতু নির্মাণের ঠিকাদার কুড়িগ্রামের মেসার্স ফাহিম ট্রেডার্স ২০২২ সালের মাঝামাঝিতে নির্মাণসামগ্রী রাখার জন্য পূর্ব বাগভান্ডার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে পাকা গুদাম ঘর নির্মাণ করে।
সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে তিন থেকে চার মাস আগে। তবে গুদাম ঘরটি এখনো সরেনি। ওই গুদাম ঘরেই মালামাল রেখে অন্য আরেকটি নির্মাণকাজ চালাচ্ছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। পণ্য আনা নেওয়ার জন্য বিদ্যালয়ে যানবাহন আসতে থাকে। সে জন্য শব্দ দূষণের কারণে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, বিদ্যালয়ের মাঠে পাকা গুদাম ঘর নির্মাণ করায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। প্রধান শিক্ষকের যোগসাজশেই বিদ্যালয় মাঠে গুদাম ঘরটি নির্মাণ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গুদাম ঘর নির্মাণ করেছে। আমি তাদেরকে বলেছিলাম, সরকারি জায়গায় ঘর নির্মাণ ঠিক হবে না।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ফাহিম ট্রেডার্সের বক্তব্য জানতে তাদের নির্মাণ করা গুদাম ঘরের সামনের তথ্য বিবরণী বোর্ডে দেওয়া মোবাইল নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জ্যোতির্ময় চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয় মাঠে গুদাম ঘর নির্মাণ করার সুযোগ নেই। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাঠে গুদাম ঘর নির্মাণ করেছে বিষয়টি জানতাম না। ঠিকাদারকে দ্রুত গুদাম ঘর সরিয়ে নিতে বলা হবে। তা না হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে গুদাম ঘর দিয়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ দখলের রাখার অভিযোগ উঠেছে। পাশের একটি সেতু নির্মাণের জন্য ওই গুদাম ঘরটি নির্মাণ করা হয়েছিল। কিন্তু সেতুর কাজ শেষ হলেও গুদামটি সরানো হয়নি। মাঠ দখলে থাকায় খেলাধুলা ও শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। কিন্তু বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কেউ দায় নিচ্ছেন না।
এলাকাবাসী জানায়, ভূরুঙ্গামারী ইউনিয়নের বাগভান্ডার সড়কের সেতু নির্মাণের ঠিকাদার কুড়িগ্রামের মেসার্স ফাহিম ট্রেডার্স ২০২২ সালের মাঝামাঝিতে নির্মাণসামগ্রী রাখার জন্য পূর্ব বাগভান্ডার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে পাকা গুদাম ঘর নির্মাণ করে।
সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে তিন থেকে চার মাস আগে। তবে গুদাম ঘরটি এখনো সরেনি। ওই গুদাম ঘরেই মালামাল রেখে অন্য আরেকটি নির্মাণকাজ চালাচ্ছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। পণ্য আনা নেওয়ার জন্য বিদ্যালয়ে যানবাহন আসতে থাকে। সে জন্য শব্দ দূষণের কারণে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, বিদ্যালয়ের মাঠে পাকা গুদাম ঘর নির্মাণ করায় বিদ্যালয়ের শিক্ষার স্বাভাবিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। প্রধান শিক্ষকের যোগসাজশেই বিদ্যালয় মাঠে গুদাম ঘরটি নির্মাণ করেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সঙ্গে আলোচনা করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান গুদাম ঘর নির্মাণ করেছে। আমি তাদেরকে বলেছিলাম, সরকারি জায়গায় ঘর নির্মাণ ঠিক হবে না।’
ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ফাহিম ট্রেডার্সের বক্তব্য জানতে তাদের নির্মাণ করা গুদাম ঘরের সামনের তথ্য বিবরণী বোর্ডে দেওয়া মোবাইল নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
জানতে চাইলে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জ্যোতির্ময় চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যালয় মাঠে গুদাম ঘর নির্মাণ করার সুযোগ নেই। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাঠে গুদাম ঘর নির্মাণ করেছে বিষয়টি জানতাম না। ঠিকাদারকে দ্রুত গুদাম ঘর সরিয়ে নিতে বলা হবে। তা না হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে
২ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
৭ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৪ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
১৭ মিনিট আগে