মোসাইদ রাহাত, সুনামগঞ্জ
সুনামগঞ্জে চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ ধান উৎপাদন হয়েছে। সে অনুসারে কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সামান্যই। তবু খাদ্য বিভাগ বোরো ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি।
ধান সংগ্রহের ১৫ দিন হাতে থাকতেই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মৌখিক আদেশে ধান সংগ্রহ বন্ধ করে দেয় সংশ্লিষ্টরা। ফলে অনেকে ধান গুদামে দিতে এসেও ফিরে গিয়েছিলেন। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ধানের তুলনায় গুদামে চাল রাখতে সুবিধা। পরিমাণে ধানের তুলনায় চাল বেশি রাখা যায়। এ কারণে ধানের চেয়ে চাল সংগ্রহেই ঝোঁক বেশি সরকারের। তাই ধানে না হলেও সুনামগঞ্জে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে।
সুনামগঞ্জ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ বোরো মৌসুমে জেলায় মাত্র ১৭ হাজার ৪৮৩ মেট্রিক টন ধান ও ১২ হাজার ৮৬০ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করার কথা ছিল। সংশ্লিষ্টরা ১৫ হাজার ৫৫৪ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করেছেন। চাল সংগ্রহ হয়েছে ১২ হাজার ৮৬৯ মেট্রিক টন। এবার ধান কেজিপ্রতি ৩০ টাকা এবং চাল ৪৪ টাকা কেজি দরে সংগ্রহ করা হয়। তবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গুদামে ধান রাখার সংকটের কারণে সরকার পরবর্তী সময়ে চালের বরাদ্দ বাড়িয়ে দেওয়ায় ধান সংগ্রহ বরাদ্দের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ফলে স্বল্প বরাদ্দের ধানও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
সুনামগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, জেলায় মোট ১৩টি খাদ্যগুদামে ২৪ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত রাখা যায়। এর মধ্যে ১৩টিতেই ধান এবং চারটি খাদ্যগুদামকে ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। গুদামে ৭ মে থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ, দোয়ারাবাজার ও দিরাই উপজেলা খাদ্যগুদাম ধান ও চালের বরাদ্দ পায়। বাকি আটটি উপজেলা কেবল ধান বরাদ্দ পায়।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মল্লিকপুর খাদ্যগুদামে ১ হাজার ২৩৫ মেট্রিক টন ধান ও ১০ হাজার ৮৭৪ মেট্রিক টন চাল; শান্তিগঞ্জে ১ হাজার ৮১৭ মেট্রিক টন ধান ও ১ হাজার ৩৪৮ মেট্রিক টন চাল; দোয়ারাবাজারে ৯৫১ মেট্রিক টন ধান ও ৪১৪ মেট্রিক টন চাল; দিরাইয়ে ২ হাজার ৪৬৯ মেট্রিক টন ধান ও ২২৪ মেট্রিক টন চাল; ছাতকে ১ হাজার ১২৮ মেট্রিক টন ধান; জগন্নাথপুরে ৯০৬ মেট্রিক টন ধান; রানীগঞ্জে ৭২৯ মেট্রিক টন ধান; ঘুঙ্গিয়ারগাঁওয়ে ১ হাজার ৮৩১ মেট্রিক টন ধান; ধর্মপাশায় ১ হাজার মেট্রিক টন ধান; মধ্যনগরে ১ হাজার ৩৮৭ মেট্রিক টন ধান; সাচনাবাজারে ১ হাজার ৯৫২ মেট্রিক টন ধান; তাহিরপুরে ১ হাজার ২৯২ মেট্রিক টন ধান এবং বিশ্বম্ভরপুর খাদ্যগুদাম থেকে ৭৮৬ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের বরাদ্দ দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, ধান সংগ্রহে দিরাই উপজেলা সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেলেও এই উপজেলা চালের বরাদ্দ পেয়েছে সবচেয়ে কম। এই উপজেলায় নির্ধারিত চাল সংগ্রহ করা গেলেও ধান সংগৃহীত হয়েছে ২ হাজার ১২১ মেট্রিক টন। বরাদ্দের চেয়ে ৩ মেট্রিক টন ধান কম সংগ্রহ হয়েছে।
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ্র সোম বলেন, লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে এবার আরও ১০ হাজার মেট্রিক টন বেশি বোরো ধান উৎপাদন হয়েছে হাওরে। যার বাজারমূল্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা। বোরো মৌসুমে এবার প্রায় ৪ লাখ চাষি পরিবার হাওরে ২ লাখ ২২ হাজার ৩০০ হেক্টর বোরো লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আবাদ করেছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৯৫ হেক্টর। এবার হাওরে প্রায় ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বোরো ফসল উৎপাদিত হয়েছে। এর সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে বাম্পার ফলন হওয়ায় আরও ৩০ কোটি টাকার বেশি ফসল উৎপাদন হয়েছে। তিনি বলেন, জেলায় চলতি বছর বোরো ধান থেকে ৯ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে আরও প্রায় ৩ লাখ মেট্রিক টন চাল উদ্ধৃত আছে। এবার বাম্পার ফলন হয়েছিল। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিল ফলন।
হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি বিজন সেন রায় বলেন, ‘আমাদের হাওরে এবার যে পরিমাণ বোরো ধান উৎপাদিত হয়েছে, নিকট অতীতে তা হয়নি। বাম্পার ফলন হলেও কৃষকেরা বিক্রির সময় কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাননি। বাইরের জেলার পাইকাররা সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ শুরুর আগেই কৃষকদের কাছ থেকে সস্তায় ধান কিনে নিয়ে গেছেন। আমাদের উৎপাদনের তুলনায় সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা একেবারে অপ্রতুল। তারপরও এই অল্প ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি খাদ্য বিভাগ।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম ভূঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গুদামে ধান রাখতে সমস্যার কারণে চালের বরাদ্দ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ কারণে ধানের বরাদ্দ ও সংগ্রহ কম। তবে বরাদ্দ অনুযায়ী চাল পুরোটাই সংগ্রহ করা গেছে।
সুনামগঞ্জে চলতি বছর রেকর্ড পরিমাণ ধান উৎপাদন হয়েছে। সে অনুসারে কৃষকের কাছ থেকে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল সামান্যই। তবু খাদ্য বিভাগ বোরো ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি।
ধান সংগ্রহের ১৫ দিন হাতে থাকতেই ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মৌখিক আদেশে ধান সংগ্রহ বন্ধ করে দেয় সংশ্লিষ্টরা। ফলে অনেকে ধান গুদামে দিতে এসেও ফিরে গিয়েছিলেন। সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, ধানের তুলনায় গুদামে চাল রাখতে সুবিধা। পরিমাণে ধানের তুলনায় চাল বেশি রাখা যায়। এ কারণে ধানের চেয়ে চাল সংগ্রহেই ঝোঁক বেশি সরকারের। তাই ধানে না হলেও সুনামগঞ্জে চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে।
সুনামগঞ্জ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ বোরো মৌসুমে জেলায় মাত্র ১৭ হাজার ৪৮৩ মেট্রিক টন ধান ও ১২ হাজার ৮৬০ মেট্রিক টন চাল সংগ্রহ করার কথা ছিল। সংশ্লিষ্টরা ১৫ হাজার ৫৫৪ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহ করেছেন। চাল সংগ্রহ হয়েছে ১২ হাজার ৮৬৯ মেট্রিক টন। এবার ধান কেজিপ্রতি ৩০ টাকা এবং চাল ৪৪ টাকা কেজি দরে সংগ্রহ করা হয়। তবে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গুদামে ধান রাখার সংকটের কারণে সরকার পরবর্তী সময়ে চালের বরাদ্দ বাড়িয়ে দেওয়ায় ধান সংগ্রহ বরাদ্দের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ফলে স্বল্প বরাদ্দের ধানও সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি।
সুনামগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয় সূত্রে আরও জানা গেছে, জেলায় মোট ১৩টি খাদ্যগুদামে ২৪ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যশস্য মজুত রাখা যায়। এর মধ্যে ১৩টিতেই ধান এবং চারটি খাদ্যগুদামকে ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। গুদামে ৭ মে থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত ধান ও চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ, দোয়ারাবাজার ও দিরাই উপজেলা খাদ্যগুদাম ধান ও চালের বরাদ্দ পায়। বাকি আটটি উপজেলা কেবল ধান বরাদ্দ পায়।
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার মল্লিকপুর খাদ্যগুদামে ১ হাজার ২৩৫ মেট্রিক টন ধান ও ১০ হাজার ৮৭৪ মেট্রিক টন চাল; শান্তিগঞ্জে ১ হাজার ৮১৭ মেট্রিক টন ধান ও ১ হাজার ৩৪৮ মেট্রিক টন চাল; দোয়ারাবাজারে ৯৫১ মেট্রিক টন ধান ও ৪১৪ মেট্রিক টন চাল; দিরাইয়ে ২ হাজার ৪৬৯ মেট্রিক টন ধান ও ২২৪ মেট্রিক টন চাল; ছাতকে ১ হাজার ১২৮ মেট্রিক টন ধান; জগন্নাথপুরে ৯০৬ মেট্রিক টন ধান; রানীগঞ্জে ৭২৯ মেট্রিক টন ধান; ঘুঙ্গিয়ারগাঁওয়ে ১ হাজার ৮৩১ মেট্রিক টন ধান; ধর্মপাশায় ১ হাজার মেট্রিক টন ধান; মধ্যনগরে ১ হাজার ৩৮৭ মেট্রিক টন ধান; সাচনাবাজারে ১ হাজার ৯৫২ মেট্রিক টন ধান; তাহিরপুরে ১ হাজার ২৯২ মেট্রিক টন ধান এবং বিশ্বম্ভরপুর খাদ্যগুদাম থেকে ৭৮৬ মেট্রিক টন ধান সংগ্রহের বরাদ্দ দেওয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলেন, ধান সংগ্রহে দিরাই উপজেলা সবচেয়ে বেশি বরাদ্দ পেলেও এই উপজেলা চালের বরাদ্দ পেয়েছে সবচেয়ে কম। এই উপজেলায় নির্ধারিত চাল সংগ্রহ করা গেলেও ধান সংগৃহীত হয়েছে ২ হাজার ১২১ মেট্রিক টন। বরাদ্দের চেয়ে ৩ মেট্রিক টন ধান কম সংগ্রহ হয়েছে।
সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিমল চন্দ্র সোম বলেন, লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে এবার আরও ১০ হাজার মেট্রিক টন বেশি বোরো ধান উৎপাদন হয়েছে হাওরে। যার বাজারমূল্য প্রায় ৩০ কোটি টাকা। বোরো মৌসুমে এবার প্রায় ৪ লাখ চাষি পরিবার হাওরে ২ লাখ ২২ হাজার ৩০০ হেক্টর বোরো লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আবাদ করেছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৯৫ হেক্টর। এবার হাওরে প্রায় ৩ হাজার ৮০০ কোটি টাকার বোরো ফসল উৎপাদিত হয়েছে। এর সঙ্গে লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে বাম্পার ফলন হওয়ায় আরও ৩০ কোটি টাকার বেশি ফসল উৎপাদন হয়েছে। তিনি বলেন, জেলায় চলতি বছর বোরো ধান থেকে ৯ লাখ মেট্রিক টন চাল উৎপাদিত হয়েছে। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে আরও প্রায় ৩ লাখ মেট্রিক টন চাল উদ্ধৃত আছে। এবার বাম্পার ফলন হয়েছিল। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে গিয়েছিল ফলন।
হাওর বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি বিজন সেন রায় বলেন, ‘আমাদের হাওরে এবার যে পরিমাণ বোরো ধান উৎপাদিত হয়েছে, নিকট অতীতে তা হয়নি। বাম্পার ফলন হলেও কৃষকেরা বিক্রির সময় কাঙ্ক্ষিত মূল্য পাননি। বাইরের জেলার পাইকাররা সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ শুরুর আগেই কৃষকদের কাছ থেকে সস্তায় ধান কিনে নিয়ে গেছেন। আমাদের উৎপাদনের তুলনায় সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা একেবারে অপ্রতুল। তারপরও এই অল্প ধানও সংগ্রহ করতে পারেনি খাদ্য বিভাগ।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম ভূঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, গুদামে ধান রাখতে সমস্যার কারণে চালের বরাদ্দ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এ কারণে ধানের বরাদ্দ ও সংগ্রহ কম। তবে বরাদ্দ অনুযায়ী চাল পুরোটাই সংগ্রহ করা গেছে।
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় অজ্ঞাত গাড়ির চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবক নিহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার রাত সোয়া দশটার দিকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের উপজেলার উত্তর হারবাং এলাকার আজিজনগর নুরু চেয়ারম্যান ঘাট এলাকায় এ দুর্ঘটনায় ঘটে। নিহত দুজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
১ মিনিট আগেরাজধানীর বঙ্গবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ফজলে নূর তাপসসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। ৫০০ কোটি টাকার ক্ষতিপূরণের কথা মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেযশোর টেকনিক্যাল অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কলেজকে পারিবারিক প্রতিষ্ঠান বানিয়ে নজিরবিহীন অনিয়ম-দুর্নীতি করার অভিযোগ উঠেছে অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে। ১৪ বছর ধরে কর্মস্থলে না গিয়ে একই সঙ্গে দুটি প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ হিসেবে বেতন ভাতা উত্তোলন করেছেন। স্ত্রীকে হিসাব সহকারী পদে নিয়োগ দিয়ে প্রায় ১৪ বছর ধরে
৮ ঘণ্টা আগে২ মার্চকে ‘জাতীয় পতাকা দিবস’ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান। শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ২ মার্চ পতাকা দিবস ঘোষণার দাবিতে ‘হৃদয়ে পতাকা ২ মার্চ’ আয়োজিত প্রতিবাদী সমাবেশে তিনি এই আহ্বা
৯ ঘণ্টা আগে