শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরণ অনশনে বসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ জন শিক্ষার্থী। অনশনে বসার ৪৫ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও অনশন ভাঙেনি কোনো শিক্ষার্থী। এমন অবস্থায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অনশনরত আট শিক্ষার্থী।
আজ শুক্রবার সকাল থেকে এ পর্যন্ত মোট আট জন শিক্ষার্থীকে কর্তব্যরত চিকিৎসকের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা সিলেট নগরীর এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে ও মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন বলে জানা যায়।
এদিকে, আজ বেলা ১১টায় সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি দল অনশনরত শিক্ষার্থীদের দেখতে আসেন। এ সময় তাঁরাও আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানান। অসুস্থদের পরিস্থিতি এবং শুক্রবার-শনিবার সরকারি ছুটি বিবেচনায় অনশন স্থগিত করতে অনুরোধ করলেও তা নাকচ করে দেন অনশনরত শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে অ্যাম্বুলেন্সও। কিছুক্ষণ পর পর থেমে থেমে বাজছে অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন। একজন একজন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে। অনশনরতদের মধ্যে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সবাই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তার মধ্যে ছয়জন হাসপাতালে এবং ১২ জন শিক্ষার্থীকে আন্দোলনস্থলেই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।
অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে মেডিকেল টিমের সদস্য মো. নাজমুল হাসান বলেন, এখানে অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর অবস্থা গুরুতর। তবে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করছি। তারা ৪০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে কিছু খানননি। তাঁরা সবাই পানির স্বল্পতায় ভুগছেন।
তিনি বলেন, এখানে যাঁদের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে, তাঁদের জন্য স্যালাইনসহ ওষুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাঁদের এখানেই স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর যদি কোনো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে তাঁদের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজে বেডের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল বিকেল ৫টায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সাত সদস্যের একটি মেডিকেল দল এসে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসাসহায়তা দিচ্ছে।
উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরণ অনশনে বসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ জন শিক্ষার্থী। অনশনে বসার ৪৫ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও অনশন ভাঙেনি কোনো শিক্ষার্থী। এমন অবস্থায় অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন অনশনরত আট শিক্ষার্থী।
আজ শুক্রবার সকাল থেকে এ পর্যন্ত মোট আট জন শিক্ষার্থীকে কর্তব্যরত চিকিৎসকের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁরা সিলেট নগরীর এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে ও মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন বলে জানা যায়।
এদিকে, আজ বেলা ১১টায় সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি দল অনশনরত শিক্ষার্থীদের দেখতে আসেন। এ সময় তাঁরাও আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানান। অসুস্থদের পরিস্থিতি এবং শুক্রবার-শনিবার সরকারি ছুটি বিবেচনায় অনশন স্থগিত করতে অনুরোধ করলেও তা নাকচ করে দেন অনশনরত শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের হাসপাতালে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে অ্যাম্বুলেন্সও। কিছুক্ষণ পর পর থেমে থেমে বাজছে অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন। একজন একজন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে। অনশনরতদের মধ্যে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সবাই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তার মধ্যে ছয়জন হাসপাতালে এবং ১২ জন শিক্ষার্থীকে আন্দোলনস্থলেই স্যালাইন দেওয়া হয়েছে।
অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে মেডিকেল টিমের সদস্য মো. নাজমুল হাসান বলেন, এখানে অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর অবস্থা গুরুতর। তবে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করছি। তারা ৪০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে কিছু খানননি। তাঁরা সবাই পানির স্বল্পতায় ভুগছেন।
তিনি বলেন, এখানে যাঁদের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে, তাঁদের জন্য স্যালাইনসহ ওষুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাঁদের এখানেই স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর যদি কোনো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে তাঁদের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজে বেডের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল বিকেল ৫টায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সাত সদস্যের একটি মেডিকেল দল এসে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসাসহায়তা দিচ্ছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরের ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) প্রো-ভিসি অধ্যাপক রাকিবুল ইসলাম বলেছেন, ‘দুর্ঘটনা তো আর বলে-কয়ে আসে না। এটা হঠাৎ ঘটে গেছে। এখন আমি মনে করব, কাউকে দোষ দেওয়ার চেয়ে ঘটনা উত্তরণে সবাইকে কাজ করতে হবে।
২ মিনিট আগেবিরামপুর উপজেলা থেকে বিশনী পাহান (৫৩) নামের এক সাঁওতাল নারীর হাত বাঁধা লাশ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ। আজ শনিবার সকালে কাটলা ইউনিয়নের দাউদপুর ময়নার মোড়ের অদূরে ধানখেত থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২২ মিনিট আগেমাহিদ হাসান শিশির বলেন, ‘পেছনের বাস থেকে হঠাৎ করে ডাক চিৎকার করে বলছে, ‘‘তোমাদের কাছে পানি আছে দ্রুত পানি দাও। আমাদের বাসে আগুন লাগছে। পানি দাও
২৩ মিনিট আগেমাছ বিক্রেতার স্ত্রী তিনি। স্বামীর মাছ বিক্রির লাভের টাকায় টেনেটুনে দিন চলত। সংসারে অভাব লেগেই থাকত। নুন আনতে পান্তা ফুরানোর অবস্থা। একটা অভাব মিটলে, নতুন করে হাজির হতো আরেকটি। ধারদেনা করেই চলতে হতো।
৩৪ মিনিট আগে