মিনহাজ মির্জা, গোয়াইনঘাট
সবুজ পাহাড়, নদী, চা-বাগান, স্বচ্ছ জল আর পাথরে ঘেরা সিলেটের পর্যটন কেন্দ্র গোয়াইনঘাট। প্রতি বছরই ঈদ মৌসুমে লাখো পর্যটকের সমাগম ঘটে পর্যটন স্পটগুলোতে। অন্যান্য বারের মতো এবারও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে জোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে গোয়াইনঘাটের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে।
গেল কয়েকটি ঈদে করোনার কারণে পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ছিল। এবার করোনা নিয়ন্ত্রণে থাকায় পর্যটকদের সমাগমের আশা দেখছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। ঈদকে সামনে রেখে পর্যটন কেন্দ্রের আবাসিক হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকানগুলো সাজানো হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আমেজে। ইতিমধ্যেই অধিকাংশ হোটেল ও মোটেল বুকিং হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
পর্যটন কেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মায়াবী ঝর্ণাসহ সব কটি পর্যটনস্পটে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ। ৩ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ‘পর্যটন সপ্তাহ’ ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
এ ছাড়াও অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা যেন না ঘটে সে ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর পক্ষ থেকে দুজন ডুবুরিসহ পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, আনসার, স্বেচ্ছাসেবক ও রোভার স্কাউটের সদস্যরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন।
বিভিন্ন হোটেল ও রিসোর্টের ব্যবস্থাপকেরা জানান, অতিথিদের স্বাগত জানাতে হোটেল-মোটেলে সব ধরনের আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। পর্যটকদের অগ্রিম বুকিং শুরু হয়েছে। ঈদে পর্যটকদের সেবাই থাকবে মূল লক্ষ্য।
এদিকে, গত দুই ঈদে করোনার কারণে পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় ব্যবসায়ীদের যে ক্ষতি হয়েছে তা এবারের ঈদে পুষিয়ে ওঠার সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ীরা। পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানান, গেল বছর করোনার কারণে ব্যবসা হয়নি। আশা আছে এ বছর পর্যটকের সমাগম বৃদ্ধি পেলে ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা যাবে।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবলু বখ্ত জানান, ‘এবারের ঈদকে সামনে রেখে আমাদের রিসোর্টে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। পর্যটকেরা যাতে এখানে এসে কম খরচে নিরাপদে থাকতে পারেন সেদিকে লক্ষ্য রয়েছে।’
জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হোসেন মিয়া জানান, ‘এবারের ঈদে প্রচুর পরিমাণ পর্যটক আসবে বলে মনে হচ্ছে। পর্যটকদের সেবা দিতে পর্যটন ব্যবসায়ীরা নানা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ব্যবসা নয়, আগত পর্যটকদের সেবা দেওয়াই থাকবে আমাদের মূল লক্ষ্য।’
জাফলং টুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ জানান, ‘এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সেবার মান বৃদ্ধি করতে টুরিস্ট পুলিশ কাজ করবে। পর্যটকদের সেবা দিতে পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক টুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত থাকবে।’
গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাহমিলুর রহমান বলেন, আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে দেশি বিদেশি প্রচুর পর্যটকদের সমাগম ঘটবে বলে আশা প্রকাশ করা যাচ্ছে। আগত পর্যটকদের যাতে কোনো প্রকার সমস্যা না হয় সে লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ডুবুরি দল, পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, আনসার ও স্বেচ্ছাসেবকেরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়াও স্থানীয় পর্যটক সংশ্লিষ্টদের পেশাদারিত্ব বজায় রেখে নির্ধারিত ভাড়া ও অর্থ আদায়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সবুজ পাহাড়, নদী, চা-বাগান, স্বচ্ছ জল আর পাথরে ঘেরা সিলেটের পর্যটন কেন্দ্র গোয়াইনঘাট। প্রতি বছরই ঈদ মৌসুমে লাখো পর্যটকের সমাগম ঘটে পর্যটন স্পটগুলোতে। অন্যান্য বারের মতো এবারও ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে ভ্রমণপিপাসুদের নজর কাড়তে জোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে গোয়াইনঘাটের পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে।
গেল কয়েকটি ঈদে করোনার কারণে পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ছিল। এবার করোনা নিয়ন্ত্রণে থাকায় পর্যটকদের সমাগমের আশা দেখছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। ঈদকে সামনে রেখে পর্যটন কেন্দ্রের আবাসিক হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্ট ও দোকানগুলো সাজানো হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন আমেজে। ইতিমধ্যেই অধিকাংশ হোটেল ও মোটেল বুকিং হয়ে গেছে বলে জানা গেছে।
পর্যটন কেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, মায়াবী ঝর্ণাসহ সব কটি পর্যটনস্পটে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা। পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে নানা পদক্ষেপ। ৩ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত ‘পর্যটন সপ্তাহ’ ঘোষণা করেছে উপজেলা প্রশাসন।
এ ছাড়াও অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো ঘটনা যেন না ঘটে সে ক্ষেত্রে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর পক্ষ থেকে দুজন ডুবুরিসহ পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, আনসার, স্বেচ্ছাসেবক ও রোভার স্কাউটের সদস্যরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন।
বিভিন্ন হোটেল ও রিসোর্টের ব্যবস্থাপকেরা জানান, অতিথিদের স্বাগত জানাতে হোটেল-মোটেলে সব ধরনের আয়োজনের প্রস্তুতি চলছে। পর্যটকদের অগ্রিম বুকিং শুরু হয়েছে। ঈদে পর্যটকদের সেবাই থাকবে মূল লক্ষ্য।
এদিকে, গত দুই ঈদে করোনার কারণে পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ থাকায় ব্যবসায়ীদের যে ক্ষতি হয়েছে তা এবারের ঈদে পুষিয়ে ওঠার সম্ভাবনা দেখছেন ব্যবসায়ীরা। পর্যটন ব্যবসায়ীরা জানান, গেল বছর করোনার কারণে ব্যবসা হয়নি। আশা আছে এ বছর পর্যটকের সমাগম বৃদ্ধি পেলে ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা যাবে।
জাফলং গ্রিন রিসোর্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বাবলু বখ্ত জানান, ‘এবারের ঈদকে সামনে রেখে আমাদের রিসোর্টে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। পর্যটকেরা যাতে এখানে এসে কম খরচে নিরাপদে থাকতে পারেন সেদিকে লক্ষ্য রয়েছে।’
জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি হোসেন মিয়া জানান, ‘এবারের ঈদে প্রচুর পরিমাণ পর্যটক আসবে বলে মনে হচ্ছে। পর্যটকদের সেবা দিতে পর্যটন ব্যবসায়ীরা নানা প্রস্তুতি নিচ্ছেন। ব্যবসা নয়, আগত পর্যটকদের সেবা দেওয়াই থাকবে আমাদের মূল লক্ষ্য।’
জাফলং টুরিস্ট পুলিশের ইনচার্জ মো. রতন শেখ জানান, ‘এবারের ঈদে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকদের সেবার মান বৃদ্ধি করতে টুরিস্ট পুলিশ কাজ করবে। পর্যটকদের সেবা দিতে পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক টুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত থাকবে।’
গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাহমিলুর রহমান বলেন, আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে দেশি বিদেশি প্রচুর পর্যটকদের সমাগম ঘটবে বলে আশা প্রকাশ করা যাচ্ছে। আগত পর্যটকদের যাতে কোনো প্রকার সমস্যা না হয় সে লক্ষ্যে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স ডুবুরি দল, পুলিশ, টুরিস্ট পুলিশ, আনসার ও স্বেচ্ছাসেবকেরা সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়াও স্থানীয় পর্যটক সংশ্লিষ্টদের পেশাদারিত্ব বজায় রেখে নির্ধারিত ভাড়া ও অর্থ আদায়ের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নগরের হালিশহর এইচ-ব্লক জামে মসজিদ কমিটির সভাপতি প্রফেসর নুরুল আবছার গত শুক্রবার জুমার নামাজের সময় মসজিদে মুসল্লিদের উদ্দেশে তাঁর এক বক্তব্যে এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। তিনি রমজান মাস ঘিরে এলাকায় পুলিশের টহল ও নজরদারি চেয়ে নিকটবর্তী থানায় একটি আবেদন করেছিলেন
৭ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর ডিমলায় তিস্তা নদীতে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে মাছ শিকারের অভিযোগ উঠেছে। ব্যাটারিচালিত মেশিনের সাহায্যে রাতে অসাধু ব্যক্তিরা নদীর বিভিন্ন অংশে মাছ শিকার করছেন। এতে মাছের পোনা, ডিমসহ অন্যান্য জলজ প্রাণীও মারা যাচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে সরকারি প্রকল্পে বালু ভরাটের নামে নদীতে অবৈধভাবে খননযন্ত্র বসিয়ে বালু লুটের অভিযোগ উঠেছে এক বিএনপির নেতার বিরুদ্ধে। তিনি রাজনৈতিক ক্ষমতার দাপটে খননযন্ত্রে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে অবাধে বালু লুট করছেন।
৮ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নে ২০০৮ সালে বিভিন্ন খালের ওপর নির্মাণ করা হয়েছিল ২১টি আয়রন সেতু। এই সেতুগুলো নির্মাণে ঠিকাদারির কাজ করেছিলেন হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মৃধা। গত আট মাসে এর ১০টি সেতু ভেঙে পড়েছে। এসব সেতু ভেঙে
৮ ঘণ্টা আগে