নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্যোগে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হকৃবি) সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত ভিসি প্রফেসর সায়েম উদ্দিন আহমদের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সিকৃবি প্রশাসনিক ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে প্রফেসর সায়েম উদ্দিন আহমদকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়।
এ সময় বক্তারা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল জয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার প্রক্রিয়া স্থগিতের দাবির প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দানকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্ট, গণহত্যার দোসর প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিনকে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হকৃবি) নতুন ভিসি হিসেবে নিয়োগ প্রদানের প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে এই নিয়োগ বাতিলের দাবি জানান।
এ সময় তাঁরা বলেন, পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের দোসর সিকৃবির এপিডেমিওলজি ও পাবলিক হেলথ বিভাগের শিক্ষক, আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের (গশিপ) সাবেক সভাপতি, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য, গশিপ মনোনীত প্যানেল থেকে বিএনপিপন্থী সাদা দলকে ভয় দেখিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি, সাবেক ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক, সাবেক পরিচালক গবেষণা প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ একজন কট্টর আওয়ামী সমর্থক। তিনি জুলাই-আগস্টের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। ৪ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া আওয়ামী সমর্থিত শিক্ষকদের শান্তি সমাবেশের উদ্যোক্তা ছিলেন সায়েম উদ্দিন। তিনি পতিত সরকারের আমলে সিকৃবিতে নিয়োগপ্রাপ্ত দুর্নীতিবাজ ভাইস-চ্যান্সেলরদের ব্যবহার করে সিকৃবিতে নিয়োগ বাণিজ্য, অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির নজির স্থাপন করেন।
এ সময় তাঁরা আরও বলেন, প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদকে হকৃবির ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া করা হয়েছে, যা জুলাই-আগস্টের শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানির শামিল। এই নিয়োগ কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। তাঁরা অবিলম্বে এই প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ নিয়োগের পেছনে ষড়যন্ত্রকারীদের শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ জানান, যে খুনি হাসিনা হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে হত্যা করে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গেছে। সেই খুনি হাসিনাকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত সমর্থন দিয়ে ছাত্র-জনতার বিপক্ষে আন্দোলনকারী গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সাবেক সভাপতি সায়েম উদ্দিনকে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগ করা জুলাই গণহত্যার শহীদদের সঙ্গে বেইমানির সমতুল্য। সুতরাং কালকের মধ্যে এই নিয়োগপত্র বাতিল করতে হবে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রশাসনিক ভবনের সামনে পতিত স্বৈরাচারের দোসর সায়েম উদ্দিনের কুশপুত্তলিকা দাহ ও ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন- সিকৃবির শিক্ষক প্রতিনিধি প্রফেসর ড. সামিউল আহসান তালুকদার, প্রফেসর ড. মাছুদুর রহমান, প্রফেসর ড. এম. রাশেদ হাসনাত, প্রফেসর ড. মাহবুব-ই-ইলাহী, প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মো. মোজাম্মেল হক, প্রফেসর ড. এমদাদুল হক, প্রফেসর ড. সুলতান আহমেদ, প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মাহবুব ইকবাল, প্রফেসর ড. মো. কাওসার হোসেন, প্রফেসর ড. নাসরিন সুলতানা লাকী, প্রফেসর ড. আব্দুল আজিজ, প্রফেসর মো. আতাউর রহমান ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি সিকৃবির সমন্বয়ক মো. আজিজুল হক, মো. আল হোসাইন, কর্মচারী প্রতিনিধি মো. ফয়েজ আহম্মেদ, মো. আবদুল হামিদ, মো. শাহাব উদ্দিন, কর্মকর্তা প্রতিনিধি গাজী মো. জহিরুল ইসলাম, মো. নেয়ামত উল্যাহ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে সায়েম উদ্দিনকে হকৃবির ভিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (সিকৃবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের উদ্যোগে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হকৃবি) সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত ভিসি প্রফেসর সায়েম উদ্দিন আহমদের নিয়োগের প্রজ্ঞাপন বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) সিকৃবি প্রশাসনিক ভবনের সামনে অনুষ্ঠিত কর্মসূচিতে প্রফেসর সায়েম উদ্দিন আহমদকে ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়।
এ সময় বক্তারা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেল জয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিচার প্রক্রিয়া স্থগিতের দাবির প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দানকারী আওয়ামী ফ্যাসিস্ট, গণহত্যার দোসর প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিনকে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হকৃবি) নতুন ভিসি হিসেবে নিয়োগ প্রদানের প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে এই নিয়োগ বাতিলের দাবি জানান।
এ সময় তাঁরা বলেন, পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী সরকারের দোসর সিকৃবির এপিডেমিওলজি ও পাবলিক হেলথ বিভাগের শিক্ষক, আওয়ামীপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের (গশিপ) সাবেক সভাপতি, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য, গশিপ মনোনীত প্যানেল থেকে বিএনপিপন্থী সাদা দলকে ভয় দেখিয়ে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত শিক্ষক সমিতির সাবেক সভাপতি, সাবেক ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা পরিচালক, সাবেক পরিচালক গবেষণা প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ একজন কট্টর আওয়ামী সমর্থক। তিনি জুলাই-আগস্টের বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলেন। ৪ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া আওয়ামী সমর্থিত শিক্ষকদের শান্তি সমাবেশের উদ্যোক্তা ছিলেন সায়েম উদ্দিন। তিনি পতিত সরকারের আমলে সিকৃবিতে নিয়োগপ্রাপ্ত দুর্নীতিবাজ ভাইস-চ্যান্সেলরদের ব্যবহার করে সিকৃবিতে নিয়োগ বাণিজ্য, অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির নজির স্থাপন করেন।
এ সময় তাঁরা আরও বলেন, প্রফেসর ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদকে হকৃবির ভাইস-চ্যান্সেলর হিসেবে নিয়োগ দেওয়া করা হয়েছে, যা জুলাই-আগস্টের শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানির শামিল। এই নিয়োগ কোনোভাবে মেনে নেওয়া যায় না। তাঁরা অবিলম্বে এই প্রজ্ঞাপন বাতিলসহ নিয়োগের পেছনে ষড়যন্ত্রকারীদের শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ জানান, যে খুনি হাসিনা হাজার হাজার ছাত্র-জনতাকে হত্যা করে ক্ষমতা ছেড়ে দেশ থেকে পালিয়ে গেছে। সেই খুনি হাসিনাকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত সমর্থন দিয়ে ছাত্র-জনতার বিপক্ষে আন্দোলনকারী গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের সাবেক সভাপতি সায়েম উদ্দিনকে হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগ করা জুলাই গণহত্যার শহীদদের সঙ্গে বেইমানির সমতুল্য। সুতরাং কালকের মধ্যে এই নিয়োগপত্র বাতিল করতে হবে। বিক্ষোভ মিছিল শেষে প্রশাসনিক ভবনের সামনে পতিত স্বৈরাচারের দোসর সায়েম উদ্দিনের কুশপুত্তলিকা দাহ ও ক্যাম্পাসে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন- সিকৃবির শিক্ষক প্রতিনিধি প্রফেসর ড. সামিউল আহসান তালুকদার, প্রফেসর ড. মাছুদুর রহমান, প্রফেসর ড. এম. রাশেদ হাসনাত, প্রফেসর ড. মাহবুব-ই-ইলাহী, প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মো. মোজাম্মেল হক, প্রফেসর ড. এমদাদুল হক, প্রফেসর ড. সুলতান আহমেদ, প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মাহবুব ইকবাল, প্রফেসর ড. মো. কাওসার হোসেন, প্রফেসর ড. নাসরিন সুলতানা লাকী, প্রফেসর ড. আব্দুল আজিজ, প্রফেসর মো. আতাউর রহমান ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি সিকৃবির সমন্বয়ক মো. আজিজুল হক, মো. আল হোসাইন, কর্মচারী প্রতিনিধি মো. ফয়েজ আহম্মেদ, মো. আবদুল হামিদ, মো. শাহাব উদ্দিন, কর্মকর্তা প্রতিনিধি গাজী মো. জহিরুল ইসলাম, মো. নেয়ামত উল্যাহ প্রমুখ।
উল্লেখ্য, মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উপসচিব মো. শাহীনুর ইসলাম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে সায়েম উদ্দিনকে হকৃবির ভিসি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের (একাংশ) সভাপতি মেঘমল্লার বসুর নামে রাজধানীর শাহবাগ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে। শনিবার (১৮ জানুয়ারি) যুবাইর বিন নেছারী নামের এক শিক্ষার্থী এ জিডি করেন।
৫ মিনিট আগেনুর নবী সরকার কালাইয়ের কিডনি বেচাকেনার দালাল চক্রের সদস্য। এ অপরাধে তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে কিডনি, অস্ত্র ও মানবপাচারসহ একাধিক মামলা চলমান।
৩০ মিনিট আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা ছিল, সেটা ধাক্কা খেয়েছে। আমরা ভেবেছিলাম অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্বে একটি সর্বদলীয় সরকার হবে। যেখানে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী দলের প্রতিনিধিরা থাকবেন। কিন্তু দুঃখজনক...
২ ঘণ্টা আগেসেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত একটি সংলাপে খুলনার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ দ্রুত সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন আয়োজনের আহ্বান জানিয়েছেন। আজ শনিবার...
২ ঘণ্টা আগে