শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের শাল্লায় স্ত্রী ও বোনের নামে দুস্থ মহিলা উন্নয়ন (ভিজিডি) কর্মসূচির কার্ড বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে নূরুল হক নামের এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে।
তিনি উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য। এ ছাড়া ভিজিডি কার্ডে তালিকাভুক্ত করার লোভ দেখিয়ে অনেকের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তবে এ সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নূরুল হক চলতি অর্থবছরে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে ইস্যু করা ৫৯ নম্বর কার্ডটি স্ত্রী খালেদা খানম কলিকে এবং ৬ নং কার্ডটি ইস্যু করেছেন বোন মোছা. তাহেরা আক্তারের নামে। বৈবাহিক সূত্রে তাহেরা আক্তার এখন নেত্রকোনার খালিয়াজুড়ি উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের কল্যাণপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। নুরুল হক ভিজিডি কার্ডের আওতায় স্ত্রী ও বোনের নামে প্রতি মাসে ৬০ কেজি করে চালও উত্তোলণ করেছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক দুস্থ নারী জানান, চেয়ারম্যান ও মেম্বারা তাঁদের নামে কোনো কার্ড করতে চায় না। যারা টাকা দিতে পারে তাদের নামেই কার্ড হয়। নূরুল হক আত্মীয় স্বজনের মধ্যেই সব ধরনের সরকারী সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকেন।
এ নিয়ে জানতে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল করা হয় নূরুল হককে। তিনি প্রথমে বিষয়টি অস্বীকার করেন। পরে নাম ও কার্ড নম্বরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মেম্বারের স্ত্রী ও বোন কি গরীব হতে পারে না।’
এ নিয়ে আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আন্ নোমান বলেন, ‘আমার একার পক্ষে সবকিছু দেখা সম্ভব নয়। যদি সত্যিই এটা হয়ে থাকে, তাহলে অনিয়ম হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবু তালেব বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত কাজ। উনার স্ত্রী ও বোন দুঃস্থ ও অসহায় কি না তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সুনামগঞ্জের শাল্লায় স্ত্রী ও বোনের নামে দুস্থ মহিলা উন্নয়ন (ভিজিডি) কর্মসূচির কার্ড বরাদ্দ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে নূরুল হক নামের এক ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে।
তিনি উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য। এ ছাড়া ভিজিডি কার্ডে তালিকাভুক্ত করার লোভ দেখিয়ে অনেকের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। তবে এ সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য নূরুল হক চলতি অর্থবছরে মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর থেকে ইস্যু করা ৫৯ নম্বর কার্ডটি স্ত্রী খালেদা খানম কলিকে এবং ৬ নং কার্ডটি ইস্যু করেছেন বোন মোছা. তাহেরা আক্তারের নামে। বৈবাহিক সূত্রে তাহেরা আক্তার এখন নেত্রকোনার খালিয়াজুড়ি উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়নের কল্যাণপুর গ্রামের স্থায়ী বাসিন্দা। নুরুল হক ভিজিডি কার্ডের আওতায় স্ত্রী ও বোনের নামে প্রতি মাসে ৬০ কেজি করে চালও উত্তোলণ করেছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক দুস্থ নারী জানান, চেয়ারম্যান ও মেম্বারা তাঁদের নামে কোনো কার্ড করতে চায় না। যারা টাকা দিতে পারে তাদের নামেই কার্ড হয়। নূরুল হক আত্মীয় স্বজনের মধ্যেই সব ধরনের সরকারী সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকেন।
এ নিয়ে জানতে একাধিকবার মোবাইল ফোনে কল করা হয় নূরুল হককে। তিনি প্রথমে বিষয়টি অস্বীকার করেন। পরে নাম ও কার্ড নম্বরের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মেম্বারের স্ত্রী ও বোন কি গরীব হতে পারে না।’
এ নিয়ে আটগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আন্ নোমান বলেন, ‘আমার একার পক্ষে সবকিছু দেখা সম্ভব নয়। যদি সত্যিই এটা হয়ে থাকে, তাহলে অনিয়ম হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আবু তালেব বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূত কাজ। উনার স্ত্রী ও বোন দুঃস্থ ও অসহায় কি না তা তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত ৫ আগস্ট ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে নিজের স্বামীকে ‘নিহত’ দেখিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা সেই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে কক্সবাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় এ ঘটনায় জড়িত শফিকুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তিকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছে
২ মিনিট আগেসম্প্রতি নগরের বিনোদপুর বাজারের এক ভাঙারি ব্যবসায়ী আমিরুল মোমেনিনের স্টুডিও থেকে ভাস্কর্য দুটি কিনে এনেছেন। এখন বিনোদপুর বাজারে খোকন নামের ওই ব্যবসায়ীর দোকানের সামনে পড়ে আছে ভাস্কর্য দুটি। দোকানটির নাম ‘খোকন আয়রন ঘর’। খোকন আছেন ক্রেতার অপেক্ষায়। কেউ না কিনলে ভাস্কর্য দুটি ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করব
৭ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা, ককটেল বিস্ফোরণ এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। শুক্রবার দুপুরে আরএমপির এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১৫ মিনিট আগেঅভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র যদি একটি বিশেষ লিঙ্গের, বিশেষ শ্রেণির, বিশেষ জাতি-ধর্ম পরিচয়ের নাগরিকের প্রতিনিধিত্বকারী হয়ে ওঠে, তবে তা হবে শহীদ ও আহতদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানী।
১৮ মিনিট আগে