নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী রুদ্র সেন নিহতের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সিলেট সিটি করপোরেশনের সদ্য সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, শাবির সদ্য সাবেক উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমদ, সিলেট-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, সুনামগঞ্জ-১ আসনের অ্যাডভোকেট রঞ্জিত সরকার, মৌলভীবাজার-২ আসনের শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৭৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত তিন শতাধিক লোককে আসামি করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে সিলেটের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল মোমেনের আদালতে এই মামলা দায়ের করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন শাবির সমন্বয়ক হাফিজুল ইসলাম। আদালত অভিযোগটি এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করার জন্য সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান আদালতে উপস্থিত আইনজীবী আব্দুর রব।
আদালতে জমা দেওয়া এজাহার অনুসারে রুদ্র সেন হত্যা মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) উপকমিশনার (উত্তর) অতিরিক্ত ডিআইজি আজবাহার আলী, সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ সাদেক দস্তগীর কাউসার, জালালাবাদ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মিজানুর রহমান, পরির্দশক (তদন্ত) আবু খালেদ মো. মামুন, শাবির প্রো-ভিসি কবির হোসেন, সদ্য সাবেক প্রক্টর কামরুজ্জামান চৌধুরী, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও ২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, সহসভাপতি ও ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জগদীশ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিধান কুমার সাহা, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন খান, মহানগর যুবলীগ সভাপতি আলম খান মুক্তি, জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, সভাপতি নাজমুল ইসলাম, মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি কিশোয়ার জাহান সৌরভ, সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ, ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহেল আহমদ, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সজল দাস অনিক, এসআই রেজওয়ান আহমদ, কনস্টেবল রনি চন্দ্র রায়, এসআই নহোরেন্দু তালুকদার, কনস্টেবল সুজিত সিংহ, অপূর্ব সিংহ, প্রণজিৎ, সুমন, শাবিপ্রবি ছাত্রলীগ সভাপতি খলিলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সজিবুর রহমান, সহসভাপতি মামুন শাহ, ফারহান রুবেল, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী হাসান স্বাধীন, সাইমন ইসলাম, শাবি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, সহসভাপতি তানিম খন্দকার, ছাত্রলীগ কর্মী দেলোয়ার হোসেন, শফিউল রাব্বী, সহসভাপতি রেজাউল হক সিজার, ইউসুফ হোসেন টিটু, মনসুর আলম নিরব, সাংগঠনিক সম্পাদক লোকমান হোসেন, আরকে রাকিব হোসেন, শুভ সাহা, সহসভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, শাবি ছাত্র ফরাহান হোসেন চৌধুরী আরিয়ান, সানি শেখ, ছাত্রলীগ কর্মী মোহাম্মদ তারেক, সহসভাপতি শিমুল মিয়া, আয়াজ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক অমিত সাহা, ‘আমরা সাস্টিয়ান’ গ্রুপের এডমিন আব্দুল কাদির মোহাম্মদ রেদোয়ান, নুরুল ইসলাম, ময়নুল ইসলাম, আহমদ সাজন, হাসান আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য জাহিদ সরোয়ার সবুজ, সিসিকের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন, শহীদ মু. অকিল অপু, মো. শাহজাহান, মু. আপ্তাব হোসেন সিরাজী, অহিদ উদ্দিন দুলাল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি রশিদ আহমদ, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল লতিফ রিপন, মুজিবুর রহমান মালদার, আবু সুফিয়ান উজ্জ্বল, সিসিকের ১০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তারেক উদ্দিন তাজ, মাজহারুল ইসলাম সুমন, শাহনুর আলম, রুহিন আহসান খান, আমির হোসেন খানসহ অজ্ঞাত আরও ৩০০ জন।
গত ১৮ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে শাবিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই সময় পুলিশের ধাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে কয়েক বন্ধুর সঙ্গে খাল পার হতে গিয়ে ডুবে মারা যান তিনি। রুদ্র শাবির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থী রুদ্র সেন নিহতের ঘটনায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সিলেট সিটি করপোরেশনের সদ্য সাবেক মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, শাবির সদ্য সাবেক উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমদ, সিলেট-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমান হাবিব, সুনামগঞ্জ-১ আসনের অ্যাডভোকেট রঞ্জিত সরকার, মৌলভীবাজার-২ আসনের শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ ৭৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত তিন শতাধিক লোককে আসামি করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে সিলেটের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল মোমেনের আদালতে এই মামলা দায়ের করেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন শাবির সমন্বয়ক হাফিজুল ইসলাম। আদালত অভিযোগটি এফআইআর হিসেবে গ্রহণ করার জন্য সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানাকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান আদালতে উপস্থিত আইনজীবী আব্দুর রব।
আদালতে জমা দেওয়া এজাহার অনুসারে রুদ্র সেন হত্যা মামলার অন্য আসামিরা হলেন- সিলেট মহানগর পুলিশের (এসএমপি) উপকমিশনার (উত্তর) অতিরিক্ত ডিআইজি আজবাহার আলী, সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ সাদেক দস্তগীর কাউসার, জালালাবাদ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মিজানুর রহমান, পরির্দশক (তদন্ত) আবু খালেদ মো. মামুন, শাবির প্রো-ভিসি কবির হোসেন, সদ্য সাবেক প্রক্টর কামরুজ্জামান চৌধুরী, সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও ২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আজাদুর রহমান আজাদ, সহসভাপতি ও ৮ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর জগদীশ চন্দ্র দাস, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিধান কুমার সাহা, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন খান, মহানগর যুবলীগ সভাপতি আলম খান মুক্তি, জেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক রাহেল সিরাজ, সভাপতি নাজমুল ইসলাম, মহানগর ছাত্রলীগ সভাপতি কিশোয়ার জাহান সৌরভ, সাধারণ সম্পাদক নাঈম আহমদ, ৩২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর রুহেল আহমদ, মহানগর ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সজল দাস অনিক, এসআই রেজওয়ান আহমদ, কনস্টেবল রনি চন্দ্র রায়, এসআই নহোরেন্দু তালুকদার, কনস্টেবল সুজিত সিংহ, অপূর্ব সিংহ, প্রণজিৎ, সুমন, শাবিপ্রবি ছাত্রলীগ সভাপতি খলিলুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সজিবুর রহমান, সহসভাপতি মামুন শাহ, ফারহান রুবেল, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী হাসান স্বাধীন, সাইমন ইসলাম, শাবি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, সহসভাপতি তানিম খন্দকার, ছাত্রলীগ কর্মী দেলোয়ার হোসেন, শফিউল রাব্বী, সহসভাপতি রেজাউল হক সিজার, ইউসুফ হোসেন টিটু, মনসুর আলম নিরব, সাংগঠনিক সম্পাদক লোকমান হোসেন, আরকে রাকিব হোসেন, শুভ সাহা, সহসভাপতি আশিকুর রহমান আশিক, শাবি ছাত্র ফরাহান হোসেন চৌধুরী আরিয়ান, সানি শেখ, ছাত্রলীগ কর্মী মোহাম্মদ তারেক, সহসভাপতি শিমুল মিয়া, আয়াজ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক অমিত সাহা, ‘আমরা সাস্টিয়ান’ গ্রুপের এডমিন আব্দুল কাদির মোহাম্মদ রেদোয়ান, নুরুল ইসলাম, ময়নুল ইসলাম, আহমদ সাজন, হাসান আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য জাহিদ সরোয়ার সবুজ, সিসিকের ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হেলাল উদ্দিন, শহীদ মু. অকিল অপু, মো. শাহজাহান, মু. আপ্তাব হোসেন সিরাজী, অহিদ উদ্দিন দুলাল, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি রশিদ আহমদ, জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল লতিফ রিপন, মুজিবুর রহমান মালদার, আবু সুফিয়ান উজ্জ্বল, সিসিকের ১০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তারেক উদ্দিন তাজ, মাজহারুল ইসলাম সুমন, শাহনুর আলম, রুহিন আহসান খান, আমির হোসেন খানসহ অজ্ঞাত আরও ৩০০ জন।
গত ১৮ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে শাবিতে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশ ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ওই সময় পুলিশের ধাওয়ায় নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে কয়েক বন্ধুর সঙ্গে খাল পার হতে গিয়ে ডুবে মারা যান তিনি। রুদ্র শাবির কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড পলিমার সায়েন্স বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।
কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়ায় পরিবেশবান্ধব মালচিং পদ্ধতিতে সবজি চাষ বাড়ছে। বিষমুক্ত এই পদ্ধতিতে ফলন ভালো হওয়ায় লাভবান হচ্ছেন কৃষকেরা। এ ছাড়া চাষাবাদে খরচ কম লাগছে।
৮ মিনিট আগেরংপুর বিভাগীয় সনাতনী সমাবেশস্থল পরিবর্তন করা হয়েছে। রংপুর জেলা স্কুল মাঠে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও তা পরিবর্তন করে শহর থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে মাহীগঞ্জ কলেজ মাঠে আয়োজন করা হচ্ছে...
২৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহীর অন্যতম ‘সমন্বয়ক’ সোহেল রানাকে ‘ভুয়া’ বলে আখ্যায়িত করেছে ছাত্রদল। আজ শুক্রবার বেলা ১১টায় নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সংবাদ সম্মেলন করে সোহেল রানাকে হাতুড়িপেটার অভিযোগও অস্বীকার করেছে রাজশাহী নগর ছাত্রদল...
২৭ মিনিট আগেদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে এক কোটি ৮০ লাখ মানুষের অনুসমর্থনের ভিত্তিতে একটি বিশেষ আইন প্রণয়নের জন্য গত ৪ বছর ধরে আমাদের এই সংগঠন কাজ করছে। গত ১৮ আগস্ট শাহবাগ চত্বরে এক সংহতি সমাবেশের মাধ্যমে আমরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর...
৩৬ মিনিট আগে