হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য এবং বেসরকারি বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর বিরুদ্ধে মন্ত্রীর প্রটোকল নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোয় হতাশা জানিয়েছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। আজ সোমবার দুপুরে প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এই হতাশার কথা জানান তিনি।
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘অন্যান্য আসনে কিন্তু একজন প্রার্থী আরেকজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছেন। কিন্তু আমি এখনো একজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে না শুধু, একজন মাননীয় মন্ত্রী যিনি এখনো প্রটোকল নিয়ে আছেন, তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি। উনি পুলিশের গাড়ি ব্যবহার করছেন। পুলিশ দেখলেই সাধারণ মানুষের ভয়ে থাকে। পুলিশ যেহেতু আছে, কাজ মনে হয় রাতেই হবে। জোরাজুরি হওয়ার সম্ভাবনা আছে মনে করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতি কাজ করে। এখনো একজন কর্মকর্তাকে আমি বিষয়টি কনফার্ম করার জন্য জিজ্ঞেস করেছি। আমি একজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি, নাকি একজন প্রটোকলওয়ালা মন্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি?’
এ সময় সুমন সাংবাদিকদের বলেন, ‘হবিগঞ্জ-৪ একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন। বর্তমানে এই আসনের এমপি আছেন মাননীয় প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী সাহেব। আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমার এলাকার বিভিন্ন জায়গা চষে বেড়িয়েছি। আমার কাছে মনে হয়েছে যে, ব্যাপক সাড়া আমি পেয়েছি। এটা আমার জন্য আশীর্বাদ।’
সুমন আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি ওপরে আল্লাহ আর নিচে জনগণ আমার শক্তি। এই দুই শক্তি কাজে লাগিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার যে মিশন, এখানে আমার এমপি হওয়ার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে মিশন একটি উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া। যাতে ভোটাররা নির্বিঘ্নে এসে ভোট দিতে পারেন। এটার জন্য আমার যা যা করা লাগবে সব করব।’
হবিগঞ্জ-৪ আসনে ইগল প্রতীক পেয়েছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ইগল প্রতীক পেয়েছি। পাখির মধ্যে একমাত্র ইগল ঝড়ের মধ্যে নিচে নামে না। তুফান-ঝড়ে ওপরে উঠে যায়। সে কিন্তু নিচে নেমে আশ্রয় নেয় না।’
ভোটারদের সাড়া প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘আমি যদি ২০% ভালোবাসার মানুষ পেয়ে থাকি, আর বাকি ৫০% পেয়েছি মাননীয় মন্ত্রী ও তাঁর লোকজন দিয়ে বিভিন্নভাবে নির্যাতিত-নিপীড়িত হয়েছেন। এই ৫০ আর আমার ২০ পারসেন্ট মিলে মোটামুটি ৭০% মানুষের ভালোবাসা পাব বলে আমার ধারণা।’
হবিগঞ্জ-৪ (চুনারুঘাট-মাধবপুর) আসনে বর্তমান সংসদ সদস্য এবং বেসরকারি বিমান ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলীর বিরুদ্ধে মন্ত্রীর প্রটোকল নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোয় হতাশা জানিয়েছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। আজ সোমবার দুপুরে প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পর হবিগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের কাছে এই হতাশার কথা জানান তিনি।
ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘অন্যান্য আসনে কিন্তু একজন প্রার্থী আরেকজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছেন। কিন্তু আমি এখনো একজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে না শুধু, একজন মাননীয় মন্ত্রী যিনি এখনো প্রটোকল নিয়ে আছেন, তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি। উনি পুলিশের গাড়ি ব্যবহার করছেন। পুলিশ দেখলেই সাধারণ মানুষের ভয়ে থাকে। পুলিশ যেহেতু আছে, কাজ মনে হয় রাতেই হবে। জোরাজুরি হওয়ার সম্ভাবনা আছে মনে করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতি কাজ করে। এখনো একজন কর্মকর্তাকে আমি বিষয়টি কনফার্ম করার জন্য জিজ্ঞেস করেছি। আমি একজন প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি, নাকি একজন প্রটোকলওয়ালা মন্ত্রীর বিরুদ্ধে নির্বাচন করছি?’
এ সময় সুমন সাংবাদিকদের বলেন, ‘হবিগঞ্জ-৪ একটি গুরুত্বপূর্ণ আসন। বর্তমানে এই আসনের এমপি আছেন মাননীয় প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলী সাহেব। আমি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আমার এলাকার বিভিন্ন জায়গা চষে বেড়িয়েছি। আমার কাছে মনে হয়েছে যে, ব্যাপক সাড়া আমি পেয়েছি। এটা আমার জন্য আশীর্বাদ।’
সুমন আরও বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি ওপরে আল্লাহ আর নিচে জনগণ আমার শক্তি। এই দুই শক্তি কাজে লাগিয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার যে মিশন, এখানে আমার এমপি হওয়ার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে মিশন একটি উৎসবমুখর ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া। যাতে ভোটাররা নির্বিঘ্নে এসে ভোট দিতে পারেন। এটার জন্য আমার যা যা করা লাগবে সব করব।’
হবিগঞ্জ-৪ আসনে ইগল প্রতীক পেয়েছেন ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে তিনি বলেন, ‘আমি ইগল প্রতীক পেয়েছি। পাখির মধ্যে একমাত্র ইগল ঝড়ের মধ্যে নিচে নামে না। তুফান-ঝড়ে ওপরে উঠে যায়। সে কিন্তু নিচে নেমে আশ্রয় নেয় না।’
ভোটারদের সাড়া প্রসঙ্গে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, ‘আমি যদি ২০% ভালোবাসার মানুষ পেয়ে থাকি, আর বাকি ৫০% পেয়েছি মাননীয় মন্ত্রী ও তাঁর লোকজন দিয়ে বিভিন্নভাবে নির্যাতিত-নিপীড়িত হয়েছেন। এই ৫০ আর আমার ২০ পারসেন্ট মিলে মোটামুটি ৭০% মানুষের ভালোবাসা পাব বলে আমার ধারণা।’
মুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে জিসান (১৯) নামের এক তরুণের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। অজ্ঞাত কোনো গাড়ির ধাক্কায় তিনি নিহত হয়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করছে হাইওয়ে পুলিশের...
৯ মিনিট আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগার ঘটনা ঘটেছে। এতে নেহাল খান (১৮) নামের এক কলেজছাত্র নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে শহরের বাইপাস মহাসড়কের ধলাগাছ মতির মোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেপার্বত্য চট্টগ্রামের পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কাছে কোমরতাঁতে বোনা কাপড় খুবই জনপ্রিয়। আর এ কাপড় বোনেন পাহাড়ি নারীরা। তবে আধুনিক বয়নশিল্পের প্রভাব এবং সুতাসহ কাঁচামালের দাম বাড়ায় এখন আর পোষাতে পারছেন না তাঁরা। সরকারের পক্ষ থেকেও নেই এ শিল্পকে টিকিয়ে রাখার কোনো উদ্যোগ। তাই হারাতে বসেছে পাহাড়ের ঐতিহ্যবাহী এ শিল
১ ঘণ্টা আগেহবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে পড়ে গুরুতর আঘাত পেয়ে সাদিকুর রহমান সাদিক (৩৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার সন্দলপুরে নবীগঞ্জ-হবিগঞ্জ সড়কে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে