মিনহাজ মির্জা, গোয়াইনঘাট (সিলেট)
ঈদুল আজহার ছুটি শেষ। আজ মঙ্গলবার থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলো খুলতে শুরু করেছে। তবে প্রতিবছরের মতো ঈদকে কেন্দ্র করে পর্যটকের দেখা মেলেনি সিলেটের পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে। পর্যটক কম রয়েছে উপজেলার অন্য দুটি পর্যটনকেন্দ্র বিছনাকান্দি ও রাতারগুলেও।
মহামারি করোনার কারণে গত দুই বছর ঈদে পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ছিল। এরপর স্পটগুলো থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ার পর ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছিলেন ব্যবসায়ীরা। এর পরপরই সিলেটে হয়েছে ভয়াবহ বন্যা। বন্যার কারণে ঈদের আগে থেকেই স্পটগুলোতে ছিল সুনসান নীরবতা। বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও পর্যটকের সংখ্যা সীমিত।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঈদের দ্বিতীয় দিন সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি ও রাতারগুলে পর্যটকের সংখ্যা ছিল সীমিত। কয়েকটি স্পটে পর্যটক থাকলেও তারা ছিল স্থানীয়। এখানকার হোটেল-রিসোর্টের বেশির ভাগই ফাঁকা রয়েছে। বিশাল প্রস্তুতি নিয়ে রাখা পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত পর্যটক না আসায় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
যদিও ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন, ভয়াবহ বন্যার প্রভাব পড়েছে স্পটগুলোতে। বন্যার পর থেকেই এখানে পর্যটক একেবারেই কমে গেছে। বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। তাই যাতে পর্যটকেরা নির্বিঘ্নে ঘুরতে আসে, সেই আহ্বানও জানিয়েছেন তাঁরা।
জাফলংয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা তরিকুল ইসলাম বলেন, এবার ঈদে তুলনামূলক পর্যটক কম। এর চেয়ে শুক্র-শনিবার পর্যটক আরও বেশি আসত। বেচাকেনাও নেই।
জাফলং ফটোগ্রাফার সমিতির সহসভাপতি সুলতান রাজা বলেন, পর্যটক কম থাকায় ফটোগ্রাফাররা তেমন রোজগার করতে পারছেন না। যারাই বেড়াতে এসেছে, বেশির ভাগই ছিল স্থানীয়।
কাপড় বিক্রেতা নূর নবী মিয়া বলেন, ‘ঈদে প্রস্তুতি নিয়ে রাখছিলাম। পর্যটক একেবারেই কম আসছে। করোনা আর বন্যায় আমরা ব্যবসায়ীরা একেবারেই বিপাকে। আশা ছিল এবার ভালো বেচাকেনা হবে। মঙ্গলবার থেকে হয়তো পর্যটক আরও বাড়তে পারে।’
সোমবার সকালে জাফলংয়ে গিয়ে দেখা যায়, অন্যান্যবারের চাইতে এবার পর্যটক কম। সকালের দিকে পর্যটক না থাকলেও দুপুরের পর থেকে কিছু পর্যটক আসতে শুরু করে। জাফলংয়ে বিকেল পর্যন্ত কয়েক সহস্রাধিক পর্যটক এখানে বেড়াতে এসেছে। যারাই আসছে স্বচ্ছ পানি, পাহাড়, পাথর আর ঝরনার সৌন্দর্য উপভোগ করছে।
জাফলং ট্য রিস্ট পুলিশের ইনচার্জ (ওসি) মো. রতন শেখ জানান, বন্যার প্রভাবে এবারের ঈদে আশানুরূপ পর্যটক নেই জাফলংয়ে। যেহেতু বন্যার পানি একেবারেই কমে গেছে, সেহেতু পর্যটক আসতে পারে। তাই কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, সেই দিক বিবেচনা করে ট্যুরিস্ট পুলিশ ঈদের দিন থেকেই দায়িত্ব পালন করে আসছে।
ঈদুল আজহার ছুটি শেষ। আজ মঙ্গলবার থেকে সরকারি-বেসরকারি অফিসগুলো খুলতে শুরু করেছে। তবে প্রতিবছরের মতো ঈদকে কেন্দ্র করে পর্যটকের দেখা মেলেনি সিলেটের পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে। পর্যটক কম রয়েছে উপজেলার অন্য দুটি পর্যটনকেন্দ্র বিছনাকান্দি ও রাতারগুলেও।
মহামারি করোনার কারণে গত দুই বছর ঈদে পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ ছিল। এরপর স্পটগুলো থেকে নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ার পর ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন দেখছিলেন ব্যবসায়ীরা। এর পরপরই সিলেটে হয়েছে ভয়াবহ বন্যা। বন্যার কারণে ঈদের আগে থেকেই স্পটগুলোতে ছিল সুনসান নীরবতা। বর্তমানে বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকলেও পর্যটকের সংখ্যা সীমিত।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঈদের দ্বিতীয় দিন সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত পর্যটনকেন্দ্র জাফলং, বিছনাকান্দি ও রাতারগুলে পর্যটকের সংখ্যা ছিল সীমিত। কয়েকটি স্পটে পর্যটক থাকলেও তারা ছিল স্থানীয়। এখানকার হোটেল-রিসোর্টের বেশির ভাগই ফাঁকা রয়েছে। বিশাল প্রস্তুতি নিয়ে রাখা পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা কাঙ্ক্ষিত পর্যটক না আসায় ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
যদিও ব্যবসায়ীরা দাবি করছেন, ভয়াবহ বন্যার প্রভাব পড়েছে স্পটগুলোতে। বন্যার পর থেকেই এখানে পর্যটক একেবারেই কমে গেছে। বন্যা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। তাই যাতে পর্যটকেরা নির্বিঘ্নে ঘুরতে আসে, সেই আহ্বানও জানিয়েছেন তাঁরা।
জাফলংয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা তরিকুল ইসলাম বলেন, এবার ঈদে তুলনামূলক পর্যটক কম। এর চেয়ে শুক্র-শনিবার পর্যটক আরও বেশি আসত। বেচাকেনাও নেই।
জাফলং ফটোগ্রাফার সমিতির সহসভাপতি সুলতান রাজা বলেন, পর্যটক কম থাকায় ফটোগ্রাফাররা তেমন রোজগার করতে পারছেন না। যারাই বেড়াতে এসেছে, বেশির ভাগই ছিল স্থানীয়।
কাপড় বিক্রেতা নূর নবী মিয়া বলেন, ‘ঈদে প্রস্তুতি নিয়ে রাখছিলাম। পর্যটক একেবারেই কম আসছে। করোনা আর বন্যায় আমরা ব্যবসায়ীরা একেবারেই বিপাকে। আশা ছিল এবার ভালো বেচাকেনা হবে। মঙ্গলবার থেকে হয়তো পর্যটক আরও বাড়তে পারে।’
সোমবার সকালে জাফলংয়ে গিয়ে দেখা যায়, অন্যান্যবারের চাইতে এবার পর্যটক কম। সকালের দিকে পর্যটক না থাকলেও দুপুরের পর থেকে কিছু পর্যটক আসতে শুরু করে। জাফলংয়ে বিকেল পর্যন্ত কয়েক সহস্রাধিক পর্যটক এখানে বেড়াতে এসেছে। যারাই আসছে স্বচ্ছ পানি, পাহাড়, পাথর আর ঝরনার সৌন্দর্য উপভোগ করছে।
জাফলং ট্য রিস্ট পুলিশের ইনচার্জ (ওসি) মো. রতন শেখ জানান, বন্যার প্রভাবে এবারের ঈদে আশানুরূপ পর্যটক নেই জাফলংয়ে। যেহেতু বন্যার পানি একেবারেই কমে গেছে, সেহেতু পর্যটক আসতে পারে। তাই কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে, সেই দিক বিবেচনা করে ট্যুরিস্ট পুলিশ ঈদের দিন থেকেই দায়িত্ব পালন করে আসছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক তরুণীকে ছুরিকাঘাত করে ভ্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়েছে দুর্বৃত্তরা। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ৩টার দিকে সখীপুর-কচুয়া সড়কের পৌর শহরের মা ও শিশু কেয়ার ক্লিনিকের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেবুধবার বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শাহপরান এলাকার দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে সেই সংঘর্ষে যুক্ত হয় আরও তিন গ্রামের মানুষ। সংঘর্ষে অন্তত ১০ জন আহত হয়। থেমে থেমে সংঘর্ষ চলে আড়াই ঘণ্টা। এই সংঘর্ষে পাঁচ গ্রামের কয়েক শ মানুষ জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে পুলিশ...
১৮ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের সাবেক নেতার সঙ্গে প্রতিপক্ষের সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে স্থানীয় সংবাদকর্মীসহ উভয় পক্ষের অন্তত আটজন আহত হয়েছেন।
২৮ মিনিট আগেশৈলকুপায় মসজিদে তারাবির নামাজের সময় জুতা হারানো নিয়ে দুই দল মুসল্লির মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ ব্যক্তি আহত হয়েছে। তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল বুধবার উপজেলার গোকুলনগর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৯ মিনিট আগে