কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
কৃষকদের অনীহায় মৌলভীবাজারে চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩ শতাংশ আমন ধান সরকারিভাবে সংগ্রহ করা গেছে। তবে চাল লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি সংগ্রহ হয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ধান-চাল সংগ্রহের সময় শেষ হবে। জেলার কৃষকদের দাবি, সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে বেশিতে খোলাবাজারে ধান বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়া সরকারি খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় এবং খরচও বেশি পড়ে। তাই সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে চান না তাঁরা। মিলারদের সঙ্গে চুক্তির কারণে সরকারিভাবে চাল সংগ্রহ বেশি হয়েছে।
জেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২২ নভেম্বর চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ শুরু হয়। ২৮ ফেব্রুয়ারি ধান-চাল সংগ্রহের সময় শেষ হবে। প্রতি কেজি আমন ধানের দাম ২৮ টাকা কেজি এবং চাল ৪২ টাকা ঠিক করে দিয়েছিল খাদ্য মন্ত্রণালয়। এবার জেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ৫৩৯ টন। কিন্তু সংগ্রহ করা হয়েছে মাত্র ১৬১ টন। যা লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩ শতাংশ। সেদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ১৫০ টন। ইতিমধ্যে সংগ্রহ হয়েছে ২ হাজার ৫৯৩ টন।
জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মৌসুমে শুরুতে ধান বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। তবে তিন সপ্তাহ ধরে কেজিপ্রতি ধান ৩১ থেকে ৩৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় স্থানীয় বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়া সরকারি খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই খাদ্যগুদামের ধান বিক্রিতে অনীহা প্রকাশ করেন কৃষকেরা।
কমলগঞ্জের পতনঊষার ইউনিয়নের কৃষক বশর আলী বলেন, ‘সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে খরচ বেড়ে যায়। আমরা সরকারি মূল্যের চেয়ে বেশি দামে স্থানীয় বাজারে ধান বিক্রি করতে পারছি। বাজারে যেকোনো ধান মণপ্রতি সর্বনিম্ন ১ হাজার ১৫০ টাকায় বিক্রি করা যায়। ভালো ধান ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা বিক্রি করছি। এ ধান বিক্রি করতে আমাদের কোনো যাতায়াত খরচ লাগেনি। এ ছাড়া অনেক পাইকার বাড়ি থেকে ধান কিনে নিয়ে যান।’
ধান ব্যবসায়ী শ্রীনিবাস বলেন, ‘সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় বাজারে ধানের দাম কাছাকাছি। আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদামতো ধান কেনাবেচা করতে পারছি না।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জ্যোতি বিকাশ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলায় অনেক কষ্ট করে ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। খোলাবাজারে পাইকারি দোকানে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঠিক করে দেওয়া দামের চেয়ে বেশিতে বিক্রি করতে পারছেন কৃষকেরা। তাই খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে কৃষকদের অনীহা। তবে মিলারদের সঙ্গে চুক্তি থাকায় চাল সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা কাছাকাছি চলে এসেছে। বাকিটুকুও পূরণ হয়ে যাবে।’
কৃষকদের অনীহায় মৌলভীবাজারে চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩ শতাংশ আমন ধান সরকারিভাবে সংগ্রহ করা গেছে। তবে চাল লক্ষ্যমাত্রার কাছাকাছি সংগ্রহ হয়েছে। ২৮ ফেব্রুয়ারি ধান-চাল সংগ্রহের সময় শেষ হবে। জেলার কৃষকদের দাবি, সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের চেয়ে বেশিতে খোলাবাজারে ধান বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়া সরকারি খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয় এবং খরচও বেশি পড়ে। তাই সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে চান না তাঁরা। মিলারদের সঙ্গে চুক্তির কারণে সরকারিভাবে চাল সংগ্রহ বেশি হয়েছে।
জেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের ২২ নভেম্বর চলতি মৌসুমে সরকারিভাবে ধান-চাল সংগ্রহ শুরু হয়। ২৮ ফেব্রুয়ারি ধান-চাল সংগ্রহের সময় শেষ হবে। প্রতি কেজি আমন ধানের দাম ২৮ টাকা কেজি এবং চাল ৪২ টাকা ঠিক করে দিয়েছিল খাদ্য মন্ত্রণালয়। এবার জেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫ হাজার ৫৩৯ টন। কিন্তু সংগ্রহ করা হয়েছে মাত্র ১৬১ টন। যা লক্ষ্যমাত্রার মাত্র ৩ শতাংশ। সেদ্ধ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ১৫০ টন। ইতিমধ্যে সংগ্রহ হয়েছে ২ হাজার ৫৯৩ টন।
জেলার বিভিন্ন উপজেলার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মৌসুমে শুরুতে ধান বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। তবে তিন সপ্তাহ ধরে কেজিপ্রতি ধান ৩১ থেকে ৩৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় স্থানীয় বাজারে বেশি দামে ধান বিক্রি হচ্ছে। তা ছাড়া সরকারি খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই খাদ্যগুদামের ধান বিক্রিতে অনীহা প্রকাশ করেন কৃষকেরা।
কমলগঞ্জের পতনঊষার ইউনিয়নের কৃষক বশর আলী বলেন, ‘সরকারি গুদামে ধান বিক্রি করতে গেলে খরচ বেড়ে যায়। আমরা সরকারি মূল্যের চেয়ে বেশি দামে স্থানীয় বাজারে ধান বিক্রি করতে পারছি। বাজারে যেকোনো ধান মণপ্রতি সর্বনিম্ন ১ হাজার ১৫০ টাকায় বিক্রি করা যায়। ভালো ধান ১ হাজার ৩৫০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা বিক্রি করছি। এ ধান বিক্রি করতে আমাদের কোনো যাতায়াত খরচ লাগেনি। এ ছাড়া অনেক পাইকার বাড়ি থেকে ধান কিনে নিয়ে যান।’
ধান ব্যবসায়ী শ্রীনিবাস বলেন, ‘সরকারের বেঁধে দেওয়া দামের তুলনায় বাজারে ধানের দাম কাছাকাছি। আমরা ব্যবসায়ীরা চাহিদামতো ধান কেনাবেচা করতে পারছি না।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে ভারপ্রাপ্ত জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জ্যোতি বিকাশ ত্রিপুরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জেলায় অনেক কষ্ট করে ধান সংগ্রহ করা হয়েছে। খোলাবাজারে পাইকারি দোকানে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঠিক করে দেওয়া দামের চেয়ে বেশিতে বিক্রি করতে পারছেন কৃষকেরা। তাই খাদ্যগুদামে ধান বিক্রি করতে কৃষকদের অনীহা। তবে মিলারদের সঙ্গে চুক্তি থাকায় চাল সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা কাছাকাছি চলে এসেছে। বাকিটুকুও পূরণ হয়ে যাবে।’
ঢাকার ধামরাইয়ে তিন দফা দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। সড়ক দুর্ঘটনায় দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে আজ বৃহস্পতিবার সকালে শ্রীরামপুর এলাকার গ্রাফিক্স টেক্সটাইল লিমিটেডের শ্রমিকেরা এ বিক্ষোভ করেন। এ সময় অবরোধস্থলের উভয় পাশে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
৮ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে খালের পানিতে ডুবে চার বছরের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার কাকড়াবুনিয়া ইউনিয়নের কাকড়াবুনিয়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে।
৮ ঘণ্টা আগেযশোরের অভয়নগরে পুকুরে ডুবে এক দেড় বছরের শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে উপজেলার অভয়নগর গ্রামের মধ্যপাড়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
৯ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা অবৈধভাবে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচারকালে সেলিম হোসেন (২৬) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। আজ বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা–৬ বিজিবির দর্শনা বিওপির একটি টহলদল তাকে আটক করে।
৯ ঘণ্টা আগে