অনলাইন ডেস্ক
ক্রমবর্ধমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বিশ্ব অর্থনীতির ডিগ্লোবালাইজেশন বা বি-বিশ্বায়নের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে এবং এর ফল হতে পারে সুদূরপ্রসারী। গতকাল শুক্রবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দ এই আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, বিশ্ব অর্থনীতি ক্রমেই বিভিন্ন ছোট ছোট প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর মধ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপ সামগ্রিকভাবে ইতিহাসের এক জটিল সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে বলে মত প্রকাশ করেছেন ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) প্রেসিডেন্ট। তাঁর মতে, ইউরোপের দেশগুলো বি-বিশ্বায়ন, জনসংখ্যা সংকোচন ও কার্বন নিঃসারণ কমানোর মতো অনেকগুলো সাধারণ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।
এসব চ্যালেঞ্জের পরিপ্রেক্ষিতে ক্রিস্টিন লাগার্দ গতকাল শুক্রবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কংগ্রেসে বলেছেন, ‘বিশ্ব অর্থনীতি যে বিভিন্ন প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর মধ্যে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে, তার ক্রমবর্ধমান লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি।’ ইউরোপের দেশগুলোকে নির্দেশ করে তিনি বলেন, ২০২৫ সালের শুরু থেকেই ইউরোপের দেশগুলোতে জনসংখ্যার হার কমতে থাকবে, যা এই সংকটকে আরও ঘনীভূত করতে পারে।
ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘যেহেতু প্রতিদিনই বিভিন্ন বাণিজ্যিক বাধা সামনে হাজির হচ্ছে, তাই আমাদের সরবরাহ চেইনের বিষয়টি পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে এবং ঘরের কাছে এমন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে হবে, যা তুলনামূলক নিরাপদ ও কার্যকর।’ প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের বিষয়টি সামনে এনে তিনি বলেন, ‘আমাদের নতুন প্রযুক্তির আশ্রয় নিতে হবে, যাতে আমরা কম শ্রমিকের বিপরীতেও বেশি উৎপাদন করতে পারি।’
ক্রিস্টিন লাগার্দের মতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশগুলোর সরকারের ঋণ বর্তমানে সর্বোচ্চ, অথচ ইউরোপীয় পুনর্গঠন তহবিল ২০২৬ সালেই শেষ হয়ে যাবে। এ অবস্থায় ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করতে হবে বলেও জানান তিনি। তবে তিনি এ অবস্থায় দেশগুলোর সরকারকে খুব বেশি ঝুঁকি নিতে নিষেধ করেছেন।
ক্রমবর্ধমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বিশ্ব অর্থনীতির ডিগ্লোবালাইজেশন বা বি-বিশ্বায়নের প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারে এবং এর ফল হতে পারে সুদূরপ্রসারী। গতকাল শুক্রবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দ এই আশঙ্কা ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেছেন, বিশ্ব অর্থনীতি ক্রমেই বিভিন্ন ছোট ছোট প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর মধ্যে বিভক্ত হয়ে পড়ছে।
মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউরোপ সামগ্রিকভাবে ইতিহাসের এক জটিল সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে বলে মত প্রকাশ করেছেন ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) প্রেসিডেন্ট। তাঁর মতে, ইউরোপের দেশগুলো বি-বিশ্বায়ন, জনসংখ্যা সংকোচন ও কার্বন নিঃসারণ কমানোর মতো অনেকগুলো সাধারণ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি।
এসব চ্যালেঞ্জের পরিপ্রেক্ষিতে ক্রিস্টিন লাগার্দ গতকাল শুক্রবার ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কংগ্রেসে বলেছেন, ‘বিশ্ব অর্থনীতি যে বিভিন্ন প্রতিদ্বন্দ্বী গোষ্ঠীর মধ্যে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে, তার ক্রমবর্ধমান লক্ষণ আমরা দেখতে পাচ্ছি।’ ইউরোপের দেশগুলোকে নির্দেশ করে তিনি বলেন, ২০২৫ সালের শুরু থেকেই ইউরোপের দেশগুলোতে জনসংখ্যার হার কমতে থাকবে, যা এই সংকটকে আরও ঘনীভূত করতে পারে।
ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘যেহেতু প্রতিদিনই বিভিন্ন বাণিজ্যিক বাধা সামনে হাজির হচ্ছে, তাই আমাদের সরবরাহ চেইনের বিষয়টি পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে এবং ঘরের কাছে এমন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করতে হবে, যা তুলনামূলক নিরাপদ ও কার্যকর।’ প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের বিষয়টি সামনে এনে তিনি বলেন, ‘আমাদের নতুন প্রযুক্তির আশ্রয় নিতে হবে, যাতে আমরা কম শ্রমিকের বিপরীতেও বেশি উৎপাদন করতে পারি।’
ক্রিস্টিন লাগার্দের মতে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশগুলোর সরকারের ঋণ বর্তমানে সর্বোচ্চ, অথচ ইউরোপীয় পুনর্গঠন তহবিল ২০২৬ সালেই শেষ হয়ে যাবে। এ অবস্থায় ব্যাংককে কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করতে হবে বলেও জানান তিনি। তবে তিনি এ অবস্থায় দেশগুলোর সরকারকে খুব বেশি ঝুঁকি নিতে নিষেধ করেছেন।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২৮ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে