আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে লেনদেন করেন ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে। গত কয়েক বছরে গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিনিয়োগকারীদের পুঁজির সুরক্ষায় হাউসগুলোর ওপর নজরদারির তাগিদ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তাই হাউসগুলোর ওপর নজরদারিতে বেশ সরব হচ্ছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
ব্রোকারেজ হাউসগুলো পরিদর্শনের পাশাপাশি গ্রাহক হিসাবও খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নিয়েছে ডিএসই। সম্প্রতি সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউসগুলোর গ্রাহকদের সমন্বিত ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে এক্সচেঞ্জটি। একই সঙ্গে গত জুন পর্যন্ত গ্রাহকদের প্রদেয় স্থিতির তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে।
ব্রোকারেজ হাউসগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে এ সংক্রান্ত আলাদাভাবে দুইটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বিএসইসির ২০২২ সালের ২ অক্টোবর জারি করা নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে গ্রাহকদের সমন্বিত ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে একটি চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘সকল ব্রোকারেজ হাউসকে চলতি বছরের ১০ জুলাইয়ের মধ্যে নির্দিষ্ট ফরম্যাটে ৩০ জুন পর্যন্ত শেষ হওয়া ত্রৈমাসিক সমন্বিত গ্রাহক ব্যাংক হিসাবের তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।’
এ ছাড়াও এসব তথ্যের সফট কপি অর্থাৎ এমএস এক্সেল ফাইল ও পিডিএফ ফরম্যাটে ই-মেইলে পাঠাতে বলেছে ডিএসই। পরবর্তীতে তিন মাস পরপর তথ্য প্রদানের কথাও বলা হয়েছে।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস এবং বিএসইসির ২০২১ সালের ২০ জুন জারি করা নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে ডিএসইর পাঠানো অপর চিঠিতে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের প্রদেয় স্থিতি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে।
ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনাদেরকে ২০২৩ সালের ১৮ জুন পর্যন্ত সময়ের ওপর ভিত্তি করে সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের প্রয়োজনীয় সহায়ক নথিসহ গ্রাহকদের প্রদেয় স্থিতি সম্পর্কিত তথ্য বা নথি প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। আগামী ১০ জুলাইয়ের মধ্যে সিসিএ মডিউল ব্যবহার করে মেকার ও চেকার আইডি ব্যবহার করে এসব তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
গত কয়েক বছরে কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসে অর্থ আত্মসাৎ, অনিয়ম ও জালিয়াতির ঘটনার পর সব ব্রোকারেজ হাউস পরিদর্শন ও তদন্তের নির্দেশনা দেয় বিএসইসি। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্তসাপেক্ষে ১০৮টি প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে বড় অঙ্কের ঘাটতি পাওয়া যায়। যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৮৫ কোটি ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে চিঠি দিয়ে দ্রুত ঘাটতি সমন্বয় করতে বলা হয়। এরপর ১০২টি প্রতিষ্ঠান ৫৩৫ কোটি ৯৩ লাখ ৫৪ হাজার টাকার ঘাটতি সমন্বয় করে। তবে ৬টি ব্রোকারেজ হাউস এখনো ঘাটতি সমন্বয় করেনি, যার পরিমাণ ৪৯ কোটি ২৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
হাউসগুলোর মধ্যে সিনহা সিকিউরিটিজের ৯ কোটি ৮২ লাখ ২৪ হাজার টাকা, ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডের ১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা, পিএফআই সিকিউরিটিজের ৩৩ কোটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা, এশিয়া সিকিউরিটিজের ৬২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা, লতিফ সিকিউরিটিজের ৩২ লাখ ৫৩ হাজার টাকা এবং মডার্ন সিকিউরিটিজের ৫ কোটি ২৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা ঘাটতি রয়েছে।
তবে মডার্ন সিকিউরিটিজ ব্যাক অফিস সফটওয়্যারটিতে ত্রুটি দেখা দিয়েছে দাবি করে ঘাটতি পূরণে তিন মাস সময় চেয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে যাতে কোনো ধরনের অনিয়ম না হয়, সে জন্য নিয়মিত নজরদারি করা উচিত। তাহলে অনিয়মের সুযোগ কমে আসবে।
প্রসঙ্গত, বিএসইসি গত বছর ২২ মার্চ সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে। এই নির্দেশনাগুলোর মধ্যে আছে—স্টক এক্সচেঞ্জকে লিমিটি সুবিধা স্থগিত করা হবে, যোগ্য বিনিয়োগকারী হিসাবে আইপিও কোটা সুবিধা বাতিল হবে, স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানার বিপরীতে পাওয়া লভ্যাংশ স্থগিত থাকবে এবং ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারীর নিবন্ধন এবং নতুন শাখা ও বুথ খোলা বন্ধ রাখা হবে। তার আগে ২১ মার্চ বিনিয়োগকারীদের আমানত অর্থাৎ শেয়ার ও অর্থ সরিয়ে নেওয়া তামহা সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ ও বানকো সিকিউরিটিজসহ ২৫টি ব্রোকারেজ হাউজের নিবন্ধন সনদ নবায়ন বন্ধসহ নানা সুযোগ-সুবিধা স্থগিত করা হয়।
বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজারে লেনদেন করেন ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে। গত কয়েক বছরে গ্রাহকদের অর্থ আত্মসাতের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউস বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে বিনিয়োগকারীদের পুঁজির সুরক্ষায় হাউসগুলোর ওপর নজরদারির তাগিদ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। তাই হাউসগুলোর ওপর নজরদারিতে বেশ সরব হচ্ছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)।
ব্রোকারেজ হাউসগুলো পরিদর্শনের পাশাপাশি গ্রাহক হিসাবও খতিয়ে দেখার উদ্যোগ নিয়েছে ডিএসই। সম্প্রতি সদস্যভুক্ত ব্রোকারেজ হাউসগুলোর গ্রাহকদের সমন্বিত ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়েছে এক্সচেঞ্জটি। একই সঙ্গে গত জুন পর্যন্ত গ্রাহকদের প্রদেয় স্থিতির তথ্যও জানতে চাওয়া হয়েছে।
ব্রোকারেজ হাউসগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাদের কাছে এ সংক্রান্ত আলাদাভাবে দুইটি চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
বিএসইসির ২০২২ সালের ২ অক্টোবর জারি করা নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে গ্রাহকদের সমন্বিত ব্যাংক হিসাবের তথ্য চেয়ে একটি চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘সকল ব্রোকারেজ হাউসকে চলতি বছরের ১০ জুলাইয়ের মধ্যে নির্দিষ্ট ফরম্যাটে ৩০ জুন পর্যন্ত শেষ হওয়া ত্রৈমাসিক সমন্বিত গ্রাহক ব্যাংক হিসাবের তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলো।’
এ ছাড়াও এসব তথ্যের সফট কপি অর্থাৎ এমএস এক্সেল ফাইল ও পিডিএফ ফরম্যাটে ই-মেইলে পাঠাতে বলেছে ডিএসই। পরবর্তীতে তিন মাস পরপর তথ্য প্রদানের কথাও বলা হয়েছে।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ রুলস এবং বিএসইসির ২০২১ সালের ২০ জুন জারি করা নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে ডিএসইর পাঠানো অপর চিঠিতে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের প্রদেয় স্থিতি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়েছে।
ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনাদেরকে ২০২৩ সালের ১৮ জুন পর্যন্ত সময়ের ওপর ভিত্তি করে সমন্বিত গ্রাহক হিসাবের প্রয়োজনীয় সহায়ক নথিসহ গ্রাহকদের প্রদেয় স্থিতি সম্পর্কিত তথ্য বা নথি প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে। আগামী ১০ জুলাইয়ের মধ্যে সিসিএ মডিউল ব্যবহার করে মেকার ও চেকার আইডি ব্যবহার করে এসব তথ্য প্রদান করার জন্য অনুরোধ করা হলো।’
গত কয়েক বছরে কয়েকটি ব্রোকারেজ হাউসে অর্থ আত্মসাৎ, অনিয়ম ও জালিয়াতির ঘটনার পর সব ব্রোকারেজ হাউস পরিদর্শন ও তদন্তের নির্দেশনা দেয় বিএসইসি। এরই ধারাবাহিকতায় তদন্তসাপেক্ষে ১০৮টি প্রতিষ্ঠানের সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে বড় অঙ্কের ঘাটতি পাওয়া যায়। যার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৮৫ কোটি ২১ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
ব্রোকারেজ হাউসগুলোকে চিঠি দিয়ে দ্রুত ঘাটতি সমন্বয় করতে বলা হয়। এরপর ১০২টি প্রতিষ্ঠান ৫৩৫ কোটি ৯৩ লাখ ৫৪ হাজার টাকার ঘাটতি সমন্বয় করে। তবে ৬টি ব্রোকারেজ হাউস এখনো ঘাটতি সমন্বয় করেনি, যার পরিমাণ ৪৯ কোটি ২৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
হাউসগুলোর মধ্যে সিনহা সিকিউরিটিজের ৯ কোটি ৮২ লাখ ২৪ হাজার টাকা, ফারইস্ট স্টকস অ্যান্ড বন্ডের ১ কোটি ২৪ লাখ ১৮ হাজার টাকা, পিএফআই সিকিউরিটিজের ৩৩ কোটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার টাকা, এশিয়া সিকিউরিটিজের ৬২ লাখ ৪৭ হাজার টাকা, লতিফ সিকিউরিটিজের ৩২ লাখ ৫৩ হাজার টাকা এবং মডার্ন সিকিউরিটিজের ৫ কোটি ২৭ লাখ ২৯ হাজার টাকা ঘাটতি রয়েছে।
তবে মডার্ন সিকিউরিটিজ ব্যাক অফিস সফটওয়্যারটিতে ত্রুটি দেখা দিয়েছে দাবি করে ঘাটতি পূরণে তিন মাস সময় চেয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ বলেন, ব্রোকারেজ হাউসগুলোতে যাতে কোনো ধরনের অনিয়ম না হয়, সে জন্য নিয়মিত নজরদারি করা উচিত। তাহলে অনিয়মের সুযোগ কমে আসবে।
প্রসঙ্গত, বিএসইসি গত বছর ২২ মার্চ সমন্বিত গ্রাহক হিসাবে ঘাটতি থাকা প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে কয়েকটি নির্দেশনা দিয়েছে। এই নির্দেশনাগুলোর মধ্যে আছে—স্টক এক্সচেঞ্জকে লিমিটি সুবিধা স্থগিত করা হবে, যোগ্য বিনিয়োগকারী হিসাবে আইপিও কোটা সুবিধা বাতিল হবে, স্টক এক্সচেঞ্জের মালিকানার বিপরীতে পাওয়া লভ্যাংশ স্থগিত থাকবে এবং ডিপোজিটরি অংশগ্রহণকারীর নিবন্ধন এবং নতুন শাখা ও বুথ খোলা বন্ধ রাখা হবে। তার আগে ২১ মার্চ বিনিয়োগকারীদের আমানত অর্থাৎ শেয়ার ও অর্থ সরিয়ে নেওয়া তামহা সিকিউরিটিজ, ক্রেস্ট সিকিউরিটিজ ও বানকো সিকিউরিটিজসহ ২৫টি ব্রোকারেজ হাউজের নিবন্ধন সনদ নবায়ন বন্ধসহ নানা সুযোগ-সুবিধা স্থগিত করা হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৭ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৮ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১৮ ঘণ্টা আগে