অনলাইন ডেস্ক
শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। এই তৈরি পোশাক খাতে অস্থিরতার শুরু হয় মূলত জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকেই। যারা ধারাবাহিকতা চলে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিন পর পর্যন্ত। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গার্মেন্টস সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের পোশাক খাত বর্তমানে ‘স্থিতিশীল’। তবে ভারতের তৈরি পোশাক খাত এই সময়ে যথেষ্ট এগিয়েছে। এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বর মাসের আগের বছরের তুলনায় ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস কারখানা আছে। দেশটির ৫৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশই আসে এই খাত থেকে। তৈরি পোশাক রপ্তানির দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ। লিভাইস, জারা এবং এইচঅ্যান্ডএমসহ বিশ্বের অনেক শীর্ষ ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক কিনে থাকে।
কিন্তু জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ই এই খাতটি ব্যাপকভাবে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। আগস্টের পাঁচ তারিখ শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতের চলে যাওয়ার পর নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরও কিছুদিন এই অস্থিরতা চলে। দেশের গার্মেন্টস হাব হিসেবে পরিচিত সাভার-আশুলিয়া এলাকায় বিপুলসংখ্যক গার্মেন্টস বন্ধ ছিল জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় এবং তার পরবর্তী সময়ের অস্থিরতার কারণে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম গত শনিবার বলেন, ‘একটি চ্যালেঞ্জিং সময় অতিক্রম করে বর্তমানে এই শিল্প স্থিতিশীল অবস্থায় আছে।’ এ সময় তিনি জানান, আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪ হাজার ৭৭০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের ওপর আস্থা ফেরত পেয়েছে উল্লেখ করে খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ক্রেতারা বাংলাদেশি পোশাকের ওপর তাদের আস্থা ফিরে পেয়েছেন, তবে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে নিরবচ্ছিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন।
এদিকে, বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা, মূল্যস্ফীতি এবং সরবরাহ শৃঙ্খলে ব্যাঘাত থাকার পরও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ফায়দা তুলেছে ভারতের তৈরি পোশাক শিল্প। ভারতের অ্যাপারেলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের (এইপিসি) চেয়ারম্যান সুধীর সেখরি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক উত্তেজনা ও অব্যাহত মূল্যস্ফীতির চাপ থাকা সত্ত্বেও ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে উচ্চ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। যেখানে প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলো সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে ধীর গতি লক্ষ্য করেছে।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে তৈরি পোশাক খাত আরও ক্ষতির মুখে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ‘কেয়াররেটিংস’। তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে যদি আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও এক বা দুই-চতুর্থাংশেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তবে তাদের রপ্তানিকারকেরা সময়মতো পণ্য ডেলিভারি নিশ্চিত করতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ভারত নিকটবর্তী মেয়াদে ২০০-২৫০ মিলিয়ন ডলারের মাসিক রপ্তানি ক্রয়াদেশ পেতে পারে।’
কেয়াররেটিংসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপারেশনাল দক্ষতা ও পশ্চাদমুখী একীভূতকরণের কারণে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা স্থায়ীভাবে বাংলাদেশের কাছ থেকে তৈরি পোশাকের বাজারের একটি অংশ দখল করতে পারে। এতে আরও বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিজেদের পদচিহ্ন প্রসারিত করার নতুন সুযোগ দিয়েছে।
সেখরি জানান, ভারত আন্তর্জাতিক তৈরি পোশাক মেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করবে এবং ভারতে টেক্সটাইল মেলা ‘ভারত টেক্স-২০২৫’ আয়োজন করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। সেখরি বলেন, ‘আমরা বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড এবং ক্রয় পরামর্শদাতাদের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠক করেছি এবং তাদের উপস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার দৃঢ় ইচ্ছার ইঙ্গিত দেয়।’
আন্তর্জাতিক মেলা আয়োজন করা ছাড়াও এইপিসি স্পেন এবং নিউইয়র্কে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের প্রচারণার জন্য একটি প্রদর্শনী মেলার আয়োজন করবে। এখানে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হবে।
এইপিসি-এর জেনারেল সেক্রেটারি মিথিলেশ্বর ঠাকুর বলেন, ‘ক্রেতারা ভারতকে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি পছন্দনীয় উৎস হিসেবে বিবেচনা করছেন। ভারতীয় পোশাক রপ্তানি সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দুই সংখ্যার অঙ্কে বৃদ্ধি পাচ্ছে।’ তিনি জানান, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর করেছে এমন দেশগুলোতে বাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধি অর্জিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এফটিএ অংশীদার দেশগুলো এখন তৈরি পোশাকের বাজার সম্প্রসারণ এবং বৃদ্ধির পথ তৈরি করছে আমাদের জন্য।’
শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪০ কোটি ডলার ক্ষতি হয়েছে। এই তৈরি পোশাক খাতে অস্থিরতার শুরু হয় মূলত জুলাইয়ের মাঝামাঝি থেকেই। যারা ধারাবাহিকতা চলে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের কিছুদিন পর পর্যন্ত। আর বাংলাদেশের এই অস্থির সময়ের ফায়দা লুটেছে প্রতিবেশী ভারত।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের গার্মেন্টস সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের পোশাক খাত বর্তমানে ‘স্থিতিশীল’। তবে ভারতের তৈরি পোশাক খাত এই সময়ে যথেষ্ট এগিয়েছে। এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সেপ্টেম্বর মাসের আগের বছরের তুলনায় ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ১৭ দশমিক ৩ শতাংশ।
বাংলাদেশে প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রপ্তানিমুখী গার্মেন্টস কারখানা আছে। দেশটির ৫৫ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের ৮৫ শতাংশই আসে এই খাত থেকে। তৈরি পোশাক রপ্তানির দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ বাংলাদেশ। লিভাইস, জারা এবং এইচঅ্যান্ডএমসহ বিশ্বের অনেক শীর্ষ ব্র্যান্ড বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক কিনে থাকে।
কিন্তু জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময়ই এই খাতটি ব্যাপকভাবে অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে। আগস্টের পাঁচ তারিখ শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে ভারতের চলে যাওয়ার পর নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পরও কিছুদিন এই অস্থিরতা চলে। দেশের গার্মেন্টস হাব হিসেবে পরিচিত সাভার-আশুলিয়া এলাকায় বিপুলসংখ্যক গার্মেন্টস বন্ধ ছিল জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের সময় এবং তার পরবর্তী সময়ের অস্থিরতার কারণে।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম গত শনিবার বলেন, ‘একটি চ্যালেঞ্জিং সময় অতিক্রম করে বর্তমানে এই শিল্প স্থিতিশীল অবস্থায় আছে।’ এ সময় তিনি জানান, আগস্ট থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার বা ৪ হাজার ৭৭০ কোটি টাকার বেশি ক্ষতি হয়েছে।
বিদেশি ক্রেতারা বাংলাদেশের ওপর আস্থা ফেরত পেয়েছে উল্লেখ করে খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘ক্রেতারা বাংলাদেশি পোশাকের ওপর তাদের আস্থা ফিরে পেয়েছেন, তবে স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে নিরবচ্ছিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষা অপরিহার্য।’ এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তাদের কাজ চালিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন।
এদিকে, বিশ্বজুড়ে রাজনৈতিক উত্তেজনা, মূল্যস্ফীতি এবং সরবরাহ শৃঙ্খলে ব্যাঘাত থাকার পরও বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ফায়দা তুলেছে ভারতের তৈরি পোশাক শিল্প। ভারতের অ্যাপারেলস এক্সপোর্ট প্রমোশন কাউন্সিলের (এইপিসি) চেয়ারম্যান সুধীর সেখরি বলেন, ‘বিশ্বব্যাপী রাজনৈতিক উত্তেজনা ও অব্যাহত মূল্যস্ফীতির চাপ থাকা সত্ত্বেও ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানির ক্ষেত্রে উচ্চ প্রবৃদ্ধি রেকর্ড করেছে। যেখানে প্রধান পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলো সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এই খাতে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে ধীর গতি লক্ষ্য করেছে।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক-সামাজিক অস্থিরতা অব্যাহত থাকলে তৈরি পোশাক খাত আরও ক্ষতির মুখে পড়তে পারে বলে জানিয়েছে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ‘কেয়াররেটিংস’। তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে যদি আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা আরও এক বা দুই-চতুর্থাংশেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তবে তাদের রপ্তানিকারকেরা সময়মতো পণ্য ডেলিভারি নিশ্চিত করতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, ভারত নিকটবর্তী মেয়াদে ২০০-২৫০ মিলিয়ন ডলারের মাসিক রপ্তানি ক্রয়াদেশ পেতে পারে।’
কেয়াররেটিংসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপারেশনাল দক্ষতা ও পশ্চাদমুখী একীভূতকরণের কারণে ভারতীয় রপ্তানিকারকেরা স্থায়ীভাবে বাংলাদেশের কাছ থেকে তৈরি পোশাকের বাজারের একটি অংশ দখল করতে পারে। এতে আরও বলা হয়েছে, এই পরিস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জন্য বিশ্বব্যাপী নিজেদের পদচিহ্ন প্রসারিত করার নতুন সুযোগ দিয়েছে।
সেখরি জানান, ভারত আন্তর্জাতিক তৈরি পোশাক মেলায় অংশ নেওয়ার চেষ্টা করবে এবং ভারতে টেক্সটাইল মেলা ‘ভারত টেক্স-২০২৫’ আয়োজন করার পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। সেখরি বলেন, ‘আমরা বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড এবং ক্রয় পরামর্শদাতাদের সঙ্গে গোলটেবিল বৈঠক করেছি এবং তাদের উপস্থিতি ভারতীয় রপ্তানিকারকদের সঙ্গে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার দৃঢ় ইচ্ছার ইঙ্গিত দেয়।’
আন্তর্জাতিক মেলা আয়োজন করা ছাড়াও এইপিসি স্পেন এবং নিউইয়র্কে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের প্রচারণার জন্য একটি প্রদর্শনী মেলার আয়োজন করবে। এখানে ভারতীয় তৈরি পোশাক খাতের বাণিজ্য, প্রযুক্তি ও ঐতিহ্য তুলে ধরা হবে।
এইপিসি-এর জেনারেল সেক্রেটারি মিথিলেশ্বর ঠাকুর বলেন, ‘ক্রেতারা ভারতকে ক্রমবর্ধমানভাবে একটি পছন্দনীয় উৎস হিসেবে বিবেচনা করছেন। ভারতীয় পোশাক রপ্তানি সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দুই সংখ্যার অঙ্কে বৃদ্ধি পাচ্ছে।’ তিনি জানান, ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) স্বাক্ষর করেছে এমন দেশগুলোতে বাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে এই প্রবৃদ্ধি অর্জিত হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘এফটিএ অংশীদার দেশগুলো এখন তৈরি পোশাকের বাজার সম্প্রসারণ এবং বৃদ্ধির পথ তৈরি করছে আমাদের জন্য।’
বাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
২ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
৫ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার তেল-বাণিজ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞার পর বিশ্বজুড়ে ডিজেলের দাম বেড়েছে। বেড়ে গেছে পরিশোধনকারীদের মুনাফার পরিমাণও। নতুন এই নিষেধাজ্ঞার ফলে জ্বালানি তেলের সরবরাহ কমে যাওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগে‘ভ্যাট ফাঁকিতে আইপিডিসি ফাইন্যান্স’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, প্রকাশিত সংবাদটি ভিত্তিহীন, তথ্যগত ভুল রয়েছে। এনবিআরের নিয়মিত নিরীক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ভ্যাট নিরীক্ষা, গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর ২০১৮-২০২২ করবর্ষের জন্য আইপিডিসির ভ্য
২০ ঘণ্টা আগে