অনলাইন ডেস্ক
চীন-সমর্থিত একটি বিশাল বিনিয়োগ প্রকল্প আটকে দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বৈঠকে কয়েক শ বিলিয়ন ডলারের এই বিনিয়োগ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে আপত্তি জানায় ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
লাতিন আমেরিকার দেশ চিলি এবং এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া প্রস্তাবিত ও চীন-সমর্থিত এই বিনিয়োগ প্রকল্পটির নাম ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন ডেভেলপমেন্ট (আইএফডি)। এই প্রকল্পের আওতায় বৈশ্বিক কল্যাণে বিভিন্ন খাতে ২০০-৮০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার কথা আছে।
বিশ্বের মোট ১২৫টি দেশ এই প্রকল্পের বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেছিল। যা ডব্লিউটিওর মোট সদস্য সংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ। মূলত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে লাল ফিতার দৌরাত্ম্য, বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নতকরণ ও সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যেই এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করার কথা।
ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুসারে, সংস্থাটির সদস্যভুক্ত যেকোনো দেশই চাইলে এই ডিল আটকে দিতে পারবে চূড়ান্তভাবে গৃহীত হওয়ার আগে। সেই নিয়মেরই সুবিধা নিয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এই বিনিয়োগ প্রস্তাব আটকে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডব্লিউটিও বলেছে, ‘একচেটিয়া ঐকমত্য না থাকায় আমরা এই বিষয়টিকে আমাদের বৈঠকের অ্যাজেন্ডা হিসেবে উত্থাপন করতে পারিনি।’
এই বিষয়ে ডব্লিউটিওর বৈঠকে যোগ দিতে যাওয়া ভারতীয় বা দক্ষিণ আফ্রিকার কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেননি। তবে, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার এমন পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন বিশ্লেষকেরা। ওয়াশিংটনভিত্তিক আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান অ্যাকিন গাম্প ট্রাসের বিশ্লেষক অ্যালান ইয়ানোভিচ বলেছেন, এই দুঃখজনক পদক্ষেপ বিশ্বের গরিব দেশগুলোর উন্নতিকে বাধাগ্রস্ত করবে।
চীন-সমর্থিত একটি বিশাল বিনিয়োগ প্রকল্প আটকে দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) বৈঠকে কয়েক শ বিলিয়ন ডলারের এই বিনিয়োগ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে আপত্তি জানায় ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
লাতিন আমেরিকার দেশ চিলি এবং এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া প্রস্তাবিত ও চীন-সমর্থিত এই বিনিয়োগ প্রকল্পটির নাম ইনভেস্টমেন্ট ফ্যাসিলিটেশন ডেভেলপমেন্ট (আইএফডি)। এই প্রকল্পের আওতায় বৈশ্বিক কল্যাণে বিভিন্ন খাতে ২০০-৮০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার কথা আছে।
বিশ্বের মোট ১২৫টি দেশ এই প্রকল্পের বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেছিল। যা ডব্লিউটিওর মোট সদস্য সংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ। মূলত বিনিয়োগের ক্ষেত্রে লাল ফিতার দৌরাত্ম্য, বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নতকরণ ও সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যেই এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করার কথা।
ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুসারে, সংস্থাটির সদস্যভুক্ত যেকোনো দেশই চাইলে এই ডিল আটকে দিতে পারবে চূড়ান্তভাবে গৃহীত হওয়ার আগে। সেই নিয়মেরই সুবিধা নিয়েছে ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা। এই বিনিয়োগ প্রস্তাব আটকে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডব্লিউটিও বলেছে, ‘একচেটিয়া ঐকমত্য না থাকায় আমরা এই বিষয়টিকে আমাদের বৈঠকের অ্যাজেন্ডা হিসেবে উত্থাপন করতে পারিনি।’
এই বিষয়ে ডব্লিউটিওর বৈঠকে যোগ দিতে যাওয়া ভারতীয় বা দক্ষিণ আফ্রিকার কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করেননি। তবে, ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার এমন পদক্ষেপের সমালোচনা করেছেন বিশ্লেষকেরা। ওয়াশিংটনভিত্তিক আইনি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান অ্যাকিন গাম্প ট্রাসের বিশ্লেষক অ্যালান ইয়ানোভিচ বলেছেন, এই দুঃখজনক পদক্ষেপ বিশ্বের গরিব দেশগুলোর উন্নতিকে বাধাগ্রস্ত করবে।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
২ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৩ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে