অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন নিজ দেশের সরকারের নিষেধাজ্ঞাই উপেক্ষা করছে। রাশিয়ার তেলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। কিন্তু পেন্টাগন কম দামে বিভিন্ন হাত ঘুরে আসা রাশিয়ার তেল কিনছে। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত মঙ্গলবার প্রকাশিত ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রে রাশিয়ার তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেও পেন্টাগন রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনছে এমন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পেট্রোলিয়াম কেনা অব্যাহত রেখেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পেন্টাগনের অন্যতম শীর্ষ জ্বালানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিসের মোটর ওয়েল হেলাস। ঈজিয়ান সাগর তীরে এই প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব রিফাইনারি রয়েছে। রাশিয়ার কৃষ্ণসাগর তীরবর্তী একটি বন্দর থেকে তুরস্ক হয়ে তেল যাচ্ছে মোটর ওয়েল হেলাসের রিফাইনারিতে। সংবাদমাধ্যমটি বিভিন্ন জ্বালানি পরিবহনকারী ট্যাংকারের গতিপথের রেকর্ডের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার তেল প্রথমে তুরস্কের দারতাইওল বন্দরে আসে। সেখান থেকে বিভিন্ন ট্যাংকারের মাধ্যমে মোটর ওয়েল হেলাসের রিফাইনারিতে পৌঁছায়। তবে তার আগে অবশ্যই আরও একাধিকবার বিভিন্ন হাত ঘুরে আসে রাশিয়ার তেল।
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে ইউক্রেনে আক্রমণের পর পশ্চিমা বিশ্ব, বিশেষ করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জি সেভেন রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। হিসাব বলছে, দারতাইওল বন্দরে যে পরিমাণ তেল আসে তার ৬৯ শতাংশই পাঠিয়েছে রাশিয়া। যা পরিমাণে ২৭ লাখ ব্যারেল।
জ্বালানির বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান আরবিএন এনার্জির বিশ্লেষক রবার্ট আউয়ারস ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছেন, ‘এসব তথ্য প্রমাণ থেকে আমি একটা সম্ভাব্য সিদ্ধান্তেই পৌঁছাতে পারছি। আর তা হলো—রাশিয়ার জ্বালানি মোটর ওয়েল হেলাসের কাছে পৌঁছাচ্ছে।
তবে পেন্টাগন রাশিয়ার উৎস থেকে যাওয়া কী পরিমাণ জ্বালানি কিনেছে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি ওয়াশিংটন পোস্ট। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, ‘পেন্টাগন রাশিয়ার উৎস থেকে আসা কী পরিমাণ জ্বালানি কিনেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ পেন্টাগন নিজ দেশের সরকারের নিষেধাজ্ঞাই উপেক্ষা করছে। রাশিয়ার তেলের ওপর যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। কিন্তু পেন্টাগন কম দামে বিভিন্ন হাত ঘুরে আসা রাশিয়ার তেল কিনছে। সম্প্রতি মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত মঙ্গলবার প্রকাশিত ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রে রাশিয়ার তেল রপ্তানির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিলেও পেন্টাগন রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনছে এমন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পেট্রোলিয়াম কেনা অব্যাহত রেখেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পেন্টাগনের অন্যতম শীর্ষ জ্বালানি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান গ্রিসের মোটর ওয়েল হেলাস। ঈজিয়ান সাগর তীরে এই প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব রিফাইনারি রয়েছে। রাশিয়ার কৃষ্ণসাগর তীরবর্তী একটি বন্দর থেকে তুরস্ক হয়ে তেল যাচ্ছে মোটর ওয়েল হেলাসের রিফাইনারিতে। সংবাদমাধ্যমটি বিভিন্ন জ্বালানি পরিবহনকারী ট্যাংকারের গতিপথের রেকর্ডের ভিত্তিতে এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার তেল প্রথমে তুরস্কের দারতাইওল বন্দরে আসে। সেখান থেকে বিভিন্ন ট্যাংকারের মাধ্যমে মোটর ওয়েল হেলাসের রিফাইনারিতে পৌঁছায়। তবে তার আগে অবশ্যই আরও একাধিকবার বিভিন্ন হাত ঘুরে আসে রাশিয়ার তেল।
রাশিয়া ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের শেষ দিকে ইউক্রেনে আক্রমণের পর পশ্চিমা বিশ্ব, বিশেষ করে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও জি সেভেন রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। হিসাব বলছে, দারতাইওল বন্দরে যে পরিমাণ তেল আসে তার ৬৯ শতাংশই পাঠিয়েছে রাশিয়া। যা পরিমাণে ২৭ লাখ ব্যারেল।
জ্বালানির বাজার গবেষণা প্রতিষ্ঠান আরবিএন এনার্জির বিশ্লেষক রবার্ট আউয়ারস ওয়াশিংটন পোস্টকে বলেছেন, ‘এসব তথ্য প্রমাণ থেকে আমি একটা সম্ভাব্য সিদ্ধান্তেই পৌঁছাতে পারছি। আর তা হলো—রাশিয়ার জ্বালানি মোটর ওয়েল হেলাসের কাছে পৌঁছাচ্ছে।
তবে পেন্টাগন রাশিয়ার উৎস থেকে যাওয়া কী পরিমাণ জ্বালানি কিনেছে সে বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য দেয়নি ওয়াশিংটন পোস্ট। সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, ‘পেন্টাগন রাশিয়ার উৎস থেকে আসা কী পরিমাণ জ্বালানি কিনেছে তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি।’
আসন্ন পবিত্র রমজানকে সামনে রেখে খেজুর আমদানিতে শুল্ক কমিয়েছে সরকার। পাশাপাশি রোজার ইফতারির অন্যতম অনুষঙ্গ এই পণ্যের ওপর থাকা অগ্রিম করও পুরোপুরি তুলে নেওয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) আজ বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করেছে। তবে খেজুর আমদানির অযৌক্তিক ট্যারিফ ভ্যালু...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বাজারে ফের সোনার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। ২২ ক্যারেট সোনার ভরির নতুন দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। দাম বৃদ্ধির কারণ ও বিস্তারিত জানতে পড়ুন।
৭ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত নয় এমন জুতা প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক তিন কোম্পানির কাছে প্রস্তুতকৃত চামড়া বিক্রি করা সিদ্ধান্ত নিয়েছে তালিকাভুক্ত কোম্পানি এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড। এ লক্ষ্যে শিগগিরই হবে চুক্তি। চুক্তির আওতায় বছরে ১৬ কোটি টাকার চামড়া বিক্রি করবে এপেক্স ট্যানারি।
৭ ঘণ্টা আগেফলজাত পণ্য রপ্তানির জন্য বিশেষ সুবিধা দিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত ফলজাত পাল্প থেকে প্রস্তুত করা জুস ও ড্রিংকস রপ্তানির বিপরীতে রপ্তানিকারকেরা এখন মোট রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা পাবেন। আজ বৃহস্পতিবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বাংলাদেশ
৮ ঘণ্টা আগে