রোকন উদ্দীন, ঢাকা
বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতিতে আলু শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। এটি দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য এবং মানুষের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের অপরিহার্য অংশ। তবে সাম্প্রতিককালে বাজারে আলুর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং বীজসংকট গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে চড়া দামের ফলে ভোক্তা, কৃষক—উভয়েই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি; অন্যদিকে সরবরাহের ঘাটতি, চাহিদার অতিরিক্ত চাপ, উৎপাদনে সংকট এবং আমদানিতে সীমাবদ্ধতা আলুর বাজার পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
গত মৌসুমে কৃষকেরা ভালো দাম পাওয়ার আশায় অপরিপক্ব আলু তুলে আগেভাগেই বাজারে বিক্রি করেছিলেন। এর ফলে মৌসুমের স্বাভাবিক উৎপাদন কমে গিয়েছিল। তা ছাড়া গত মৌসুমে আলু চাষ থেকে দ্বিগুণ লাভ হওয়ায় কৃষকেরা এবার চাষের লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়েছেন। এতে বীজ আলুর চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উৎপাদন ঘাটতি ও বীজের অতিরিক্ত চাহিদা—এই দ্বিমুখী চাপে আলুর বাজারে এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
বাজারে মূল্য পরিস্থিতি
এরই মধ্যে আলুর বাজারের স্বাভাবিক মূল্যচক্রের ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে এই বছর। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে এই দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি। সাধারণত প্রতিবছর উৎপাদন মৌসুমে আলুর দাম ২০-৩০ টাকা এবং মৌসুম শেষে ৪৫-৫০ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু এ বছরের শুরু থেকে আলুর মূল্য ঊর্ধ্বমুখী, যা এখন প্রতি কেজি ৭০-৭৫ টাকা। অন্যদিকে কোল্ডস্টোরেজ পর্যায়ে আলুর দাম বর্তমানে ৬০-৬২ টাকা কেজি, আর বীজ আলুর দাম আরও চড়া, ৮৫-৯৫ টাকা।
যদিও ২০২১ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝি দেশে আলুর দাম ছিল ২০-২৫ টাকা কেজি। ২০২২ সালে তা সামান্য বেড়ে ২২-২৮ টাকায় পৌঁছায়। কিন্তু ২০২৩ সালে এই দাম হঠাৎ বেড়ে ৪৫-৫০ টাকায় উঠে যায়। চলতি বছর কেজিপ্রতি দাম আরও বেড়েছে ২০-২৫ টাকা।
এদিকে নতুন ফলন মৌসুম শুরু হতে এখনো আড়াই-তিন মাস বাকি। এই পরিস্থিতি ভোক্তা ও উৎপাদন ব্যবস্থার জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন, দ্রুতই আমদানি বাড়ানো সম্ভব না হলে নতুন ফলন বাজারে গড়ানোর আগপর্যন্ত দামের এই ঊর্ধ্বসীমা সবার জন্যই বড় ধরনের অস্বস্তি তৈরি করবে।
গত বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব এতটাই প্রকট ছিল যে বাংলাদেশ আলু রপ্তানির পরিবর্তে নিয়মিত আমদানি করেও বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়নি। এর ফলে বীজ আলুর সংকটও তীব্র হয়েছে। এ বছর দুই দফা বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে কৃষকেরা আগাম আলু রোপণও করেছেন কম পরিমাণে, যা বাড়াচ্ছে শঙ্কা।
স্বস্তির আশা দুই মাস পর
এই বাস্তবতায় মাঠপর্যায়ে আলুর উৎপাদন ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। তবে আশার খবর দিয়েছেন কৃষিসচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। এ-সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগাম আলুর ফলন এরই মধ্যে বাজারে আসতে শুরু করেছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে এর সরবরাহ আরও বাড়বে, যা দাম কমাতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি চলমান আলু আমদানি উদ্যোগও বাজারের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সব মিলিয়ে আগামী দুই মাসের মধ্যে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে জানান তিনি।
তবে মাঠপর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগাম আলু প্রতি কেজি ৩০০-৪০০ টাকা। এর চাহিদার বিপরীতে সরবরাহে ঘাটতিতে এর প্রভাব পড়তে পারে পুরোনো আলুর দামেও। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, এই অবস্থায় দ্রুত আমদানি বাড়ানো এবং সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।
চাহিদা, মজুত ও সরবরাহ পরিস্থিতি
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে আলুর বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৮০ লাখ টন এবং বীজ আলুর জন্য অতিরিক্ত ৭ দশমিক ৫ লাখ টন প্রয়োজন। এ অনুযায়ী, প্রতি মাসে গড়ে ৬ লাখ টনের বেশি আলুর চাহিদা রয়েছে, কিন্তু বর্তমান মজুত পরিস্থিতি এ চাহিদা পূরণে যথেষ্ট নয়।
রাজশাহীর রহমান ব্রাদার্স কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান জানিয়েছেন, বর্তমানে হিমাগারগুলোতে প্রায় ১০ শতাংশ আলু মজুত রয়েছে, যা নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে পারে। এরপর বাজার আগাম ফলন এবং আমদানির ওপর নির্ভরশীল হবে।
কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, হিমাগারগুলোতে গত মৌসুম শেষে ৪০ লাখ টন আলু সংরক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে ৪ লাখ টন আলু মজুত রয়েছে। দাম নিয়ন্ত্রণে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়, পাশাপাশি ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়। তাতেও আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়েনি। এ ছাড়া ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত ৪ দশমিক ৫৫ লাখ টন আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হলেও আমদানি হয়েছে মাত্র ৪১ হাজার টন। আমদানি শুল্ক কমানো সত্ত্বেও আমদানি বাড়েনি। আগাম আলু সরবরাহ না বাড়লে ডিসেম্বরের মধ্যে বাজারে সংকট দেখা দিতে পারে।
বাংলাদেশের কৃষি অর্থনীতিতে আলু শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। এটি দেশের অন্যতম প্রধান খাদ্যশস্য এবং মানুষের দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের অপরিহার্য অংশ। তবে সাম্প্রতিককালে বাজারে আলুর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি এবং বীজসংকট গভীর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একদিকে চড়া দামের ফলে ভোক্তা, কৃষক—উভয়েই চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি; অন্যদিকে সরবরাহের ঘাটতি, চাহিদার অতিরিক্ত চাপ, উৎপাদনে সংকট এবং আমদানিতে সীমাবদ্ধতা আলুর বাজার পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলেছে।
গত মৌসুমে কৃষকেরা ভালো দাম পাওয়ার আশায় অপরিপক্ব আলু তুলে আগেভাগেই বাজারে বিক্রি করেছিলেন। এর ফলে মৌসুমের স্বাভাবিক উৎপাদন কমে গিয়েছিল। তা ছাড়া গত মৌসুমে আলু চাষ থেকে দ্বিগুণ লাভ হওয়ায় কৃষকেরা এবার চাষের লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়েছেন। এতে বীজ আলুর চাহিদা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। উৎপাদন ঘাটতি ও বীজের অতিরিক্ত চাহিদা—এই দ্বিমুখী চাপে আলুর বাজারে এই অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
বাজারে মূল্য পরিস্থিতি
এরই মধ্যে আলুর বাজারের স্বাভাবিক মূল্যচক্রের ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে এই বছর। ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাবে এই দাম গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি। সাধারণত প্রতিবছর উৎপাদন মৌসুমে আলুর দাম ২০-৩০ টাকা এবং মৌসুম শেষে ৪৫-৫০ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে। কিন্তু এ বছরের শুরু থেকে আলুর মূল্য ঊর্ধ্বমুখী, যা এখন প্রতি কেজি ৭০-৭৫ টাকা। অন্যদিকে কোল্ডস্টোরেজ পর্যায়ে আলুর দাম বর্তমানে ৬০-৬২ টাকা কেজি, আর বীজ আলুর দাম আরও চড়া, ৮৫-৯৫ টাকা।
যদিও ২০২১ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝি দেশে আলুর দাম ছিল ২০-২৫ টাকা কেজি। ২০২২ সালে তা সামান্য বেড়ে ২২-২৮ টাকায় পৌঁছায়। কিন্তু ২০২৩ সালে এই দাম হঠাৎ বেড়ে ৪৫-৫০ টাকায় উঠে যায়। চলতি বছর কেজিপ্রতি দাম আরও বেড়েছে ২০-২৫ টাকা।
এদিকে নতুন ফলন মৌসুম শুরু হতে এখনো আড়াই-তিন মাস বাকি। এই পরিস্থিতি ভোক্তা ও উৎপাদন ব্যবস্থার জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা আশঙ্কা করছেন, দ্রুতই আমদানি বাড়ানো সম্ভব না হলে নতুন ফলন বাজারে গড়ানোর আগপর্যন্ত দামের এই ঊর্ধ্বসীমা সবার জন্যই বড় ধরনের অস্বস্তি তৈরি করবে।
গত বছর প্রাকৃতিক দুর্যোগের প্রভাব এতটাই প্রকট ছিল যে বাংলাদেশ আলু রপ্তানির পরিবর্তে নিয়মিত আমদানি করেও বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়নি। এর ফলে বীজ আলুর সংকটও তীব্র হয়েছে। এ বছর দুই দফা বন্যা ও অতিবৃষ্টির কারণে কৃষকেরা আগাম আলু রোপণও করেছেন কম পরিমাণে, যা বাড়াচ্ছে শঙ্কা।
স্বস্তির আশা দুই মাস পর
এই বাস্তবতায় মাঠপর্যায়ে আলুর উৎপাদন ও সরবরাহ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ শুরু করেছে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। তবে আশার খবর দিয়েছেন কৃষিসচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান। এ-সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, আগাম আলুর ফলন এরই মধ্যে বাজারে আসতে শুরু করেছে। আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে এর সরবরাহ আরও বাড়বে, যা দাম কমাতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি চলমান আলু আমদানি উদ্যোগও বাজারের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। সব মিলিয়ে আগামী দুই মাসের মধ্যে বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে জানান তিনি।
তবে মাঠপর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আগাম আলু প্রতি কেজি ৩০০-৪০০ টাকা। এর চাহিদার বিপরীতে সরবরাহে ঘাটতিতে এর প্রভাব পড়তে পারে পুরোনো আলুর দামেও। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, এই অবস্থায় দ্রুত আমদানি বাড়ানো এবং সরবরাহ নিশ্চিত করা জরুরি।
চাহিদা, মজুত ও সরবরাহ পরিস্থিতি
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, দেশে আলুর বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৮০ লাখ টন এবং বীজ আলুর জন্য অতিরিক্ত ৭ দশমিক ৫ লাখ টন প্রয়োজন। এ অনুযায়ী, প্রতি মাসে গড়ে ৬ লাখ টনের বেশি আলুর চাহিদা রয়েছে, কিন্তু বর্তমান মজুত পরিস্থিতি এ চাহিদা পূরণে যথেষ্ট নয়।
রাজশাহীর রহমান ব্রাদার্স কোল্ডস্টোরেজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুর রহমান জানিয়েছেন, বর্তমানে হিমাগারগুলোতে প্রায় ১০ শতাংশ আলু মজুত রয়েছে, যা নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত চলতে পারে। এরপর বাজার আগাম ফলন এবং আমদানির ওপর নির্ভরশীল হবে।
কোল্ডস্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের তথ্যমতে, হিমাগারগুলোতে গত মৌসুম শেষে ৪০ লাখ টন আলু সংরক্ষণ করা হয়। এর মধ্যে ৪ লাখ টন আলু মজুত রয়েছে। দাম নিয়ন্ত্রণে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়, পাশাপাশি ৩ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক প্রত্যাহার করা হয়। তাতেও আমদানি উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়েনি। এ ছাড়া ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ১২ নভেম্বর পর্যন্ত ৪ দশমিক ৫৫ লাখ টন আলু আমদানির অনুমতি দেওয়া হলেও আমদানি হয়েছে মাত্র ৪১ হাজার টন। আমদানি শুল্ক কমানো সত্ত্বেও আমদানি বাড়েনি। আগাম আলু সরবরাহ না বাড়লে ডিসেম্বরের মধ্যে বাজারে সংকট দেখা দিতে পারে।
রিটে আদানি গ্রুপের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিকে অসম, অন্যায্য ও দেশের স্বার্থপরিপন্থী বলে উল্লেখ করা হয়েছে। চুক্তির শর্তগুলো সমতা ও ন্যায্যতার ভিত্তিতে সংশোধন করতে বলা হয় রিটে। আর আদানি গ্রুপ রাজি না হলে চুক্তিটি বাতিল করার জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়।
২ মিনিট আগেহাইকোর্টের রিট মামলা নিষ্পত্তি করার জন্য দুটি বেঞ্চ রয়েছে। এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল ও গভর্নরের সঙ্গে আমার আলোচনা হয়েছে, যাতে এই বেঞ্চগুলো আগামী তিন মাস শুধু রিটগুলো পরিচালনা করে।
১৫ মিনিট আগেবাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশে এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে। এখান থেকে পেছনে ফেরা যাবে না। বর্তমান সরকারের ১০০ দিনের অর্জন প্রত্যাশামাফিক হয়েছে
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঋণমান আরও কমিয়েছে মুডিস। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার রেটিংসে গত ছয় মাসের ব্যবধানে সরকারের ঋণমান ‘বি১’ থেকে নামিয়ে ‘বি২’ করা হয়েছে। এতেই দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘ঋণাত্মক’ হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগে