অনলাইন ডেস্ক
চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চীনের সাংহাইসহ বেশ কয়েকটি বড় শহরে কয়েক সপ্তাহ ধরে লকডাউন চলছে। এতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপক সংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। এমনিতেই রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের কারণে ক্ষতির শিকার হওয়া কোম্পানিগুলো নিজেদের লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এর সঙ্গে চীনের করোনা পরিস্থিতি তাদের বড় ধরনের সংকটে ফেলেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ৩১টি শহরে পূর্ণ বা সীমিত পরিসরের লকডাউন চলছে। এতে ছোট তো বটেই বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোও ভয়াবহ সংকটের মধ্যে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্কিনকেয়ার খাতের বহুজাতিক কোম্পানি এসটি লডার (ইএল) এরই মধ্যে নিজেদের পূর্বঘোষিত আয়-প্রাক্কলনে কলম দাগাতে বাধ্য হয়েছে। তারা জানিয়েছে, চলতি বছর যে আয় হবে বলে তারা ভেবেছিল, উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে তেমনটি তারা করতে পারবে না। আগে চলতি বছরে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ১৩ থেকে ১৬ শতাংশ হবে বলে তারা জানালেও নতুন প্রাক্কলনে এ প্রবৃদ্ধি ৭ থেকে ৯ শতাংশ হবে বলে তারা জানিয়েছে।
চীন বৈশ্বিক বাজারের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা বর্তমান পরিস্থিতি বলে দিচ্ছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়িক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান চায়না মার্কেট রিসার্চ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেন ক্যাভেন্ডার সিএনএনকে বলেন, ‘পছন্দ করুন, আর না করুন, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান হলে আপনাকে মানতেই হবে যে, চীন বিশ্বের বৃহত্তম বাজার। আর এটিই সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বড় উৎপাদন ক্ষেত্রও। আপনার পণ্যের সরবরাহ চেইনের একটি বড় অংশই এই দেশটির নিয়ন্ত্রণে।’
চীনের সাংহাইয়ে লকডাউন চলছে ছয় সপ্তাহ ধরে। ফলে কোটি মানুষ এখন আক্ষরিক অর্থেই ঘরবন্দী হয়ে গেছে। অনেক ক্ষেত্রেই বিশেষ অনুমতি না মিললে ঘর থেকে বের হতে পারছে না সাংহাইবাসী। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে ব্যবসার ওপর। অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে পরিণত হলেও এর ব্যবসাকেন্দ্রগুলো এখন নীরব বলা যায়। গত এক মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই দেশের অর্থনীতিতে বড় মন্দা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাবে ভোক্তাদের ব্যয় শুধু নয় কর্মসংস্থানও সংকুচিত হয়েছে।
কিছু কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তো এতটাই সংকটে পড়েছে যে, তারা এমনকি পূর্বাভাস দেওয়ার পর্যায়েও নেই। সিএনএনের তথ্যমতে, গত সপ্তাহে স্টারবাকস আগামী ছয় মাসের জন্য তাদের যাবতীয় অর্থনৈতিক নির্দেশনা রদ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাওয়ার্ড শুলজ বলেছেন, ‘এই সময়ে এটিই একমাত্র দায়িত্বশীল অবস্থান। চীনের পরিস্থিতি অভাবনীয়। চলতি বছর দেশটিতে আমাদের ব্যবসা পরিস্থিতি কেমন হবে, তা আগে থেকে অনুমানের কোনো ক্ষমতাই আমাদের নেই।’
একই কথা জানিয়েছে বিখ্যাত ব্র্যান্ড গুচি ও বোটেগা ভেনেটাও। তারাও বলছে, চীনে তাদের প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা সম্পর্কে আগে থেকে অনুমানের কোনো সুযোগ নেই। এখন শুধু অপেক্ষা করা যেতে পারে।
চীনকে কারখানা হিসেবে ব্যবহার করা বৈশ্বিক কোম্পানিগুলোও বড় সংকটের মধ্যে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হওয়া বাণিজ্যযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যেসব প্রতিষ্ঠান নিজেদের উৎপাদন কারখানা চীনের বাইরে সরিয়ে নিয়েছিল, তারা এখন কিছুটা স্বস্তির শ্বাস ফেলছে। যদিও ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানই কম-বেশি চীনের কোভিড নীতির কারণে বিপাকে রয়েছে। মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল এরই মধ্যে জানিয়েছে, তারা বড় ধরনের লোকসানে পড়তে পারে। কারণ হিসেবে তারা চীনের কোভিড-নীতির কথাই বলেছে। চলতি প্রান্তিকে শুধু সরবরাহ চেইনে হওয়া সংকটের কারণেই তাদের ৪০০ থেকে ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারের লোকসান হতে পারে।
গত মাসে একই রকম বার্তা এসেছিল আরেক প্রযুক্তি মুঘল মাইক্রোসফটের কাছ থেকে। তারা জানিয়েছিল, চীনে উৎপাদন বন্ধ হওয়ায় তাদের সারফেস ল্যাপটপ ও এক্সবক্স কনসোলের সরবরাহে সংকট তৈরি হয়েছে, যা চলতি প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির আয়ে বড় প্রভাব ফেলবে। শুধু মাইক্রোসফট নয়, বিশ্বের সেরা কম্পিউটার ব্র্যান্ডগুলোর কারখানা বলতে হবে চীনকে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই এখন সংকটে রয়েছে। বাজে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। সম্প্রতি ফক্সওয়াগন ও টয়োটার উৎপাদন কয়েক সপ্তাহের জন্য বন্ধ ঘোষণা অন্তত এর সাক্ষ্যই বহন করছে।
টুইটার কেনার মধ্য দিয়ে আলোচনায় আসা ইলন মাস্কের কোম্পানি টেসলাও যাচ্ছে একই বাস্তবতার মধ্য দিয়ে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স গত সপ্তাহে জানায়, টানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ রাখার পর চীনে নিজেদের কারখানা আবার চালু করে টেসলা। কিন্তু দেশটিতে চলা লকডাউন ও প্রয়োজনীয় কাঁচামালের সরবরাহ সংকটের কারণে তা আবার বন্ধ করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে টেসলার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
চীন সরকার পরিস্থিতি সামাল দিতে নানা উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু একই সঙ্গে তারা শূন্য কোভিড-নীতিতে অটল।
চীনে চলমান ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে বিপাকে পড়েছে দেশটিতে থাকা আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলো। দেশটিতে করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউন চলায় সেখানে ব্যবসা চালানো বড় বৈশ্বিক ব্র্যান্ডগুলো বড় ব্যবসায়িক ক্ষতির শিকার হচ্ছে।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চীনের সাংহাইসহ বেশ কয়েকটি বড় শহরে কয়েক সপ্তাহ ধরে লকডাউন চলছে। এতে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে ব্যাপক সংকটের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে। এমনিতেই রাশিয়া-ইউক্রেন সংকটের কারণে ক্ষতির শিকার হওয়া কোম্পানিগুলো নিজেদের লোকসান পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে। এর সঙ্গে চীনের করোনা পরিস্থিতি তাদের বড় ধরনের সংকটে ফেলেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে চীনের গুরুত্বপূর্ণ ৩১টি শহরে পূর্ণ বা সীমিত পরিসরের লকডাউন চলছে। এতে ছোট তো বটেই বড় ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোও ভয়াবহ সংকটের মধ্যে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক স্কিনকেয়ার খাতের বহুজাতিক কোম্পানি এসটি লডার (ইএল) এরই মধ্যে নিজেদের পূর্বঘোষিত আয়-প্রাক্কলনে কলম দাগাতে বাধ্য হয়েছে। তারা জানিয়েছে, চলতি বছর যে আয় হবে বলে তারা ভেবেছিল, উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে তেমনটি তারা করতে পারবে না। আগে চলতি বছরে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি ১৩ থেকে ১৬ শতাংশ হবে বলে তারা জানালেও নতুন প্রাক্কলনে এ প্রবৃদ্ধি ৭ থেকে ৯ শতাংশ হবে বলে তারা জানিয়েছে।
চীন বৈশ্বিক বাজারের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা বর্তমান পরিস্থিতি বলে দিচ্ছে। এ বিষয়ে ব্যবসায়িক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান চায়না মার্কেট রিসার্চ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বেন ক্যাভেন্ডার সিএনএনকে বলেন, ‘পছন্দ করুন, আর না করুন, বহুজাতিক প্রতিষ্ঠান হলে আপনাকে মানতেই হবে যে, চীন বিশ্বের বৃহত্তম বাজার। আর এটিই সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে বড় উৎপাদন ক্ষেত্রও। আপনার পণ্যের সরবরাহ চেইনের একটি বড় অংশই এই দেশটির নিয়ন্ত্রণে।’
চীনের সাংহাইয়ে লকডাউন চলছে ছয় সপ্তাহ ধরে। ফলে কোটি মানুষ এখন আক্ষরিক অর্থেই ঘরবন্দী হয়ে গেছে। অনেক ক্ষেত্রেই বিশেষ অনুমতি না মিললে ঘর থেকে বের হতে পারছে না সাংহাইবাসী। এর সরাসরি প্রভাব পড়েছে ব্যবসার ওপর। অধিকাংশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে চীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে পরিণত হলেও এর ব্যবসাকেন্দ্রগুলো এখন নীরব বলা যায়। গত এক মাসে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই দেশের অর্থনীতিতে বড় মন্দা দেখা দিয়েছে। এর প্রভাবে ভোক্তাদের ব্যয় শুধু নয় কর্মসংস্থানও সংকুচিত হয়েছে।
কিছু কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান তো এতটাই সংকটে পড়েছে যে, তারা এমনকি পূর্বাভাস দেওয়ার পর্যায়েও নেই। সিএনএনের তথ্যমতে, গত সপ্তাহে স্টারবাকস আগামী ছয় মাসের জন্য তাদের যাবতীয় অর্থনৈতিক নির্দেশনা রদ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাওয়ার্ড শুলজ বলেছেন, ‘এই সময়ে এটিই একমাত্র দায়িত্বশীল অবস্থান। চীনের পরিস্থিতি অভাবনীয়। চলতি বছর দেশটিতে আমাদের ব্যবসা পরিস্থিতি কেমন হবে, তা আগে থেকে অনুমানের কোনো ক্ষমতাই আমাদের নেই।’
একই কথা জানিয়েছে বিখ্যাত ব্র্যান্ড গুচি ও বোটেগা ভেনেটাও। তারাও বলছে, চীনে তাদের প্রতিষ্ঠানে ব্যবসা সম্পর্কে আগে থেকে অনুমানের কোনো সুযোগ নেই। এখন শুধু অপেক্ষা করা যেতে পারে।
চীনকে কারখানা হিসেবে ব্যবহার করা বৈশ্বিক কোম্পানিগুলোও বড় সংকটের মধ্যে আছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হওয়া বাণিজ্যযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যেসব প্রতিষ্ঠান নিজেদের উৎপাদন কারখানা চীনের বাইরে সরিয়ে নিয়েছিল, তারা এখন কিছুটা স্বস্তির শ্বাস ফেলছে। যদিও ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানই কম-বেশি চীনের কোভিড নীতির কারণে বিপাকে রয়েছে। মার্কিন প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল এরই মধ্যে জানিয়েছে, তারা বড় ধরনের লোকসানে পড়তে পারে। কারণ হিসেবে তারা চীনের কোভিড-নীতির কথাই বলেছে। চলতি প্রান্তিকে শুধু সরবরাহ চেইনে হওয়া সংকটের কারণেই তাদের ৪০০ থেকে ৮০০ কোটি মার্কিন ডলারের লোকসান হতে পারে।
গত মাসে একই রকম বার্তা এসেছিল আরেক প্রযুক্তি মুঘল মাইক্রোসফটের কাছ থেকে। তারা জানিয়েছিল, চীনে উৎপাদন বন্ধ হওয়ায় তাদের সারফেস ল্যাপটপ ও এক্সবক্স কনসোলের সরবরাহে সংকট তৈরি হয়েছে, যা চলতি প্রান্তিকে প্রতিষ্ঠানটির আয়ে বড় প্রভাব ফেলবে। শুধু মাইক্রোসফট নয়, বিশ্বের সেরা কম্পিউটার ব্র্যান্ডগুলোর কারখানা বলতে হবে চীনকে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই এখন সংকটে রয়েছে। বাজে অবস্থার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে গাড়ি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। সম্প্রতি ফক্সওয়াগন ও টয়োটার উৎপাদন কয়েক সপ্তাহের জন্য বন্ধ ঘোষণা অন্তত এর সাক্ষ্যই বহন করছে।
টুইটার কেনার মধ্য দিয়ে আলোচনায় আসা ইলন মাস্কের কোম্পানি টেসলাও যাচ্ছে একই বাস্তবতার মধ্য দিয়ে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স গত সপ্তাহে জানায়, টানা কয়েক সপ্তাহ বন্ধ রাখার পর চীনে নিজেদের কারখানা আবার চালু করে টেসলা। কিন্তু দেশটিতে চলা লকডাউন ও প্রয়োজনীয় কাঁচামালের সরবরাহ সংকটের কারণে তা আবার বন্ধ করা হয়েছে। তবে এ বিষয়ে টেসলার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
চীন সরকার পরিস্থিতি সামাল দিতে নানা উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু একই সঙ্গে তারা শূন্য কোভিড-নীতিতে অটল।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে