অনলাইন ডেস্ক
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
জাতিসংঘের ডেটাবেসের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রাশিয়া থেকে ৯৬ দশমিক ৪ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই পরিমাণ রাশিয়ার বার্ষিক স্বর্ণ উত্তোলনের প্রায় এক–তৃতীয়াংশ। গত বছর রুশ স্বর্ণ আমদানি আগের বছরের চেয়ে ১৫ গুণ বেড়েছে।
আরব আমিরাত বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করেই অলংকার শিল্প গড়ে তুলেছে। এর আগে দেশটির স্বর্ণ আমদানির বড় উৎস ছিল আফ্রিকা ও ভারত। এবারই এবারই প্রথম দেশটি রাশিয়া থেকে বিপুল স্বর্ণ আমদানি করল।
যুদ্ধের আগে রাশিয়ার স্বর্ণের বেশিরভাগই বিশ্বের সেরা স্বর্ণের বাজার লন্ডনে রপ্তানি করা হতো। ২০২১ সালে ১ হাজার ৫৩৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের স্বর্ণ রপ্তানি যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করে রাশিয়া। ৪১ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের রুশ স্বর্ণ রপ্তানি করে সুইজারল্যান্ড ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।
তবে নিষেধাজ্ঞার ইউরোপের বাজার এখন বন্ধ। রাশিয়ার স্বর্ণখনি মালিকরা মূল্যবান ধাতু বিক্রির জন্য নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজছে। দুবাই, ইস্তানবুল ও হংকংয়ের স্বল্প পরিচিত ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ লুফে নিয়েছেন বলে এ বছরের শুরুতে এক প্রতিবেদনে জানায় ব্লুমবার্গ।
রাশিয়ার পর গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য অন্যান্য স্বর্ণ সরবরাহকারী দেশ ছিল মালি ও ঘানা। মালি থেকে দেশটি ৯৫ দশমিক ৭ টন ও ঘানা থেকে ৮১ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২১ সালে হঠাৎ করেই রাশিয়া থেকে আরব আমিরাতের স্বর্ণ আমদানি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত একবছরের বেশি সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি ৭৫ দশমিক ৭ টন রুশ স্বর্ণ আমদানি করেছে। অথচ ২০২১ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক টন।
চীন ও তুরস্ক মিলে ২০ টন আমদানি করে আমিরাতের পর দ্বিতীয় শীর্ষ আমদানিকারকের অবস্থানে রয়েছে। আর এই তিন দেশ মিলে রাশিয়ার ৯৯ দশমিক ৮ শতাং রপ্তানি হয়।
অর্থনীতিবিষয়ক বৈশ্বিক ডেটাভান্ডার দ্য অবজারভেটরি অব ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি (ওইসি) তথ্য অনুযায়ী, আমিরাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পণ্য স্বর্ণ। ২০২১ সালে দেশটি ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের স্বর্ণ আমদানি করে বিশ্বে চতুর্থ রপ্তানিকারকের অবস্থানে ছিল।
একইবছর আরব আমিরাত স্বর্ণের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ছিল। ২০২১ সালে দেশটি মোট ৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলারের স্বর্ণ রপ্তানি করে। এর সবচেয়ে বড় অংশ যায় সুইজারল্যান্ডে। তারপর যথাক্রক্রমে ভারত (২১ দশমিক ৫ শতাংশ), হংকং (২০ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৯ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
আরব দেশগুলোর স্বর্ণ রপ্তানির জন্য শীর্ষ গন্তব্য, যেখানে প্রায় ১৪৫ টন স্বর্ণ রপ্তানি করা হয়।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য স্বর্ণের সবচেয়ে বড় যোগানদার হয়ে উঠেছে রাশিয়া। গত বছর ইউক্রেনে হামলা চালানোর পর পশ্চিমা দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ব্লুমবার্গ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দিয়েছে।
জাতিসংঘের ডেটাবেসের তথ্য বিশ্লেষণ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর রাশিয়া থেকে ৯৬ দশমিক ৪ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত। এই পরিমাণ রাশিয়ার বার্ষিক স্বর্ণ উত্তোলনের প্রায় এক–তৃতীয়াংশ। গত বছর রুশ স্বর্ণ আমদানি আগের বছরের চেয়ে ১৫ গুণ বেড়েছে।
আরব আমিরাত বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করেই অলংকার শিল্প গড়ে তুলেছে। এর আগে দেশটির স্বর্ণ আমদানির বড় উৎস ছিল আফ্রিকা ও ভারত। এবারই এবারই প্রথম দেশটি রাশিয়া থেকে বিপুল স্বর্ণ আমদানি করল।
যুদ্ধের আগে রাশিয়ার স্বর্ণের বেশিরভাগই বিশ্বের সেরা স্বর্ণের বাজার লন্ডনে রপ্তানি করা হতো। ২০২১ সালে ১ হাজার ৫৩৯ কোটি ৩০ লাখ ডলার মূল্যের স্বর্ণ রপ্তানি যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করে রাশিয়া। ৪১ কোটি ৭৫ লাখ ডলারের রুশ স্বর্ণ রপ্তানি করে সুইজারল্যান্ড ছিল দ্বিতীয় অবস্থানে।
তবে নিষেধাজ্ঞার ইউরোপের বাজার এখন বন্ধ। রাশিয়ার স্বর্ণখনি মালিকরা মূল্যবান ধাতু বিক্রির জন্য নতুন রপ্তানি বাজার খুঁজছে। দুবাই, ইস্তানবুল ও হংকংয়ের স্বল্প পরিচিত ব্যবসায়ীরা এ সুযোগ লুফে নিয়েছেন বলে এ বছরের শুরুতে এক প্রতিবেদনে জানায় ব্লুমবার্গ।
রাশিয়ার পর গত বছর সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য অন্যান্য স্বর্ণ সরবরাহকারী দেশ ছিল মালি ও ঘানা। মালি থেকে দেশটি ৯৫ দশমিক ৭ টন ও ঘানা থেকে ৮১ টন স্বর্ণ আমদানি করেছে।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন বলছে, ২০২১ সালে হঠাৎ করেই রাশিয়া থেকে আরব আমিরাতের স্বর্ণ আমদানি বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩ মার্চ পর্যন্ত একবছরের বেশি সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি ৭৫ দশমিক ৭ টন রুশ স্বর্ণ আমদানি করেছে। অথচ ২০২১ সালে এর পরিমাণ ছিল ১ দশমিক টন।
চীন ও তুরস্ক মিলে ২০ টন আমদানি করে আমিরাতের পর দ্বিতীয় শীর্ষ আমদানিকারকের অবস্থানে রয়েছে। আর এই তিন দেশ মিলে রাশিয়ার ৯৯ দশমিক ৮ শতাং রপ্তানি হয়।
অর্থনীতিবিষয়ক বৈশ্বিক ডেটাভান্ডার দ্য অবজারভেটরি অব ইকোনমিক কমপ্লেক্সিটি (ওইসি) তথ্য অনুযায়ী, আমিরাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পণ্য স্বর্ণ। ২০২১ সালে দেশটি ৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলারের স্বর্ণ আমদানি করে বিশ্বে চতুর্থ রপ্তানিকারকের অবস্থানে ছিল।
একইবছর আরব আমিরাত স্বর্ণের দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক ছিল। ২০২১ সালে দেশটি মোট ৩ হাজার ২৮০ কোটি ডলারের স্বর্ণ রপ্তানি করে। এর সবচেয়ে বড় অংশ যায় সুইজারল্যান্ডে। তারপর যথাক্রক্রমে ভারত (২১ দশমিক ৫ শতাংশ), হংকং (২০ শতাংশ) ও সৌদি আরব (৯ দশমিক ০৪ শতাংশ)।
আরব দেশগুলোর স্বর্ণ রপ্তানির জন্য শীর্ষ গন্তব্য, যেখানে প্রায় ১৪৫ টন স্বর্ণ রপ্তানি করা হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১৮ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১৯ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে