নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে আওয়ামী লীগপন্থি নীল দল। নির্বাচনে ১৫টি পদের মধ্যে ৯টি পদে বিজয়ী হয়েছে তারা। জাতীয়তাবাদী বিএনপি-জামায়াতপন্থি সবুজ দল থেকে জয়লাভ করেছেন মাত্র একজন প্রার্থী। অপরদিকে, স্বতন্ত্র হলুদ দল ৫টি পদে জয়ী হয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১৫টি পদের জন্য তিনটি দলের ৪৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ঢাকার আড়াই হাজার সদস্যের মধ্যে অধিকাংশই এই নির্বাচনে ভোট দেন। সারাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক ভোটার উপস্থিতি এবং অংশগ্রহণ প্রক্রিয়া প্রমাণ করে সংগঠনটির গুরুত্ব।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগপন্থি নীল দল সভাপতিসহ গুরুত্বপূর্ণ ৯টি পদে জয়লাভ করে। বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন—
সভাপতি: একেএম মাসুম বিল্লাহ
সহ-সভাপতি: তানভীর আহমেদ
সাধারণ সম্পাদক: গোলাম মোস্তফা (শ্রাবণ)
সহ-সম্পাদক: এ ইউ এম মান্না ভূঁইয়া
কোষাধ্যক্ষ: আফসানা চৌধুরী
দপ্তর সম্পাদক: মো. সাগর সরকার
সদস্য পদে বিজয়ী: মোস্তাক আহমেদ ও প্রণয় রায় শুভ
সবুজ দলের একমাত্র জয়
জাতীয়তাবাদী বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সবুজ দল থেকে সহ-সভাপতির দুই পদের একটি দখল করেছেন অমিতাভ চক্রবর্তী। সবুজ দলের জন্য এটি নির্বাচনের একমাত্র সাফল্য।
হলুদ দলের পাঁচ পদে জয়
স্বতন্ত্র হলুদ দল পাঁচটি পদে জয়ী হয়। বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন—
সাংগঠনিক সম্পাদক: রামেন্দু দাস পলাশ
প্রচার সম্পাদক: শাহ মো. ইয়াকিমুল আলম
সদস্য পদে বিজয়ী তিনজন: মো. শাহরিয়ার রহমান সামস, সাবেকুন নাহার শিরিন ও আবিদ আলী মোগল
বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের নির্বাচনকে শুধু একটি পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃত্ব নির্বাচন হিসেবে দেখা হচ্ছে না; এটি দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করছে। সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত সংগঠনগুলোর প্রভাব দিন দিন বেড়ে চলেছে, যা এই নির্বাচনের ফলাফলেও স্পষ্ট।
বিএনপি-জামায়াতপন্থি সবুজ দলের বিপর্যয় তাদের সাংগঠনিক দুর্বলতাকে তুলে ধরেছে। অন্যদিকে, স্বতন্ত্র হলুদ দলের ভালো ফলাফল প্রমাণ করে যে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর অনেক সদস্য দলীয় রাজনীতির বাইরে থেকে সংগঠনের নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী।
বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল একটি গুরুত্বপূর্ণ পেশাজীবী সংগঠন। এর নেতৃত্ব ব্যাংক কর্মকর্তাদের স্বার্থরক্ষা ও কল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি নীতিনির্ধারণী পর্যায়েও প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষত, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালার প্রণয়ন এবং অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে এই কাউন্সিলের প্রতিনিধিত্বকারীদের ভূমিকা বাড়ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল ঢাকার নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করেছে আওয়ামী লীগপন্থি নীল দল। নির্বাচনে ১৫টি পদের মধ্যে ৯টি পদে বিজয়ী হয়েছে তারা। জাতীয়তাবাদী বিএনপি-জামায়াতপন্থি সবুজ দল থেকে জয়লাভ করেছেন মাত্র একজন প্রার্থী। অপরদিকে, স্বতন্ত্র হলুদ দল ৫টি পদে জয়ী হয়েছে।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১৫টি পদের জন্য তিনটি দলের ৪৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ঢাকার আড়াই হাজার সদস্যের মধ্যে অধিকাংশই এই নির্বাচনে ভোট দেন। সারাদেশে বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের মোট সদস্য সংখ্যা প্রায় ৭ হাজার। নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক ভোটার উপস্থিতি এবং অংশগ্রহণ প্রক্রিয়া প্রমাণ করে সংগঠনটির গুরুত্ব।
নির্বাচনে আওয়ামী লীগপন্থি নীল দল সভাপতিসহ গুরুত্বপূর্ণ ৯টি পদে জয়লাভ করে। বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন—
সভাপতি: একেএম মাসুম বিল্লাহ
সহ-সভাপতি: তানভীর আহমেদ
সাধারণ সম্পাদক: গোলাম মোস্তফা (শ্রাবণ)
সহ-সম্পাদক: এ ইউ এম মান্না ভূঁইয়া
কোষাধ্যক্ষ: আফসানা চৌধুরী
দপ্তর সম্পাদক: মো. সাগর সরকার
সদস্য পদে বিজয়ী: মোস্তাক আহমেদ ও প্রণয় রায় শুভ
সবুজ দলের একমাত্র জয়
জাতীয়তাবাদী বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত সবুজ দল থেকে সহ-সভাপতির দুই পদের একটি দখল করেছেন অমিতাভ চক্রবর্তী। সবুজ দলের জন্য এটি নির্বাচনের একমাত্র সাফল্য।
হলুদ দলের পাঁচ পদে জয়
স্বতন্ত্র হলুদ দল পাঁচটি পদে জয়ী হয়। বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন—
সাংগঠনিক সম্পাদক: রামেন্দু দাস পলাশ
প্রচার সম্পাদক: শাহ মো. ইয়াকিমুল আলম
সদস্য পদে বিজয়ী তিনজন: মো. শাহরিয়ার রহমান সামস, সাবেকুন নাহার শিরিন ও আবিদ আলী মোগল
বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিলের নির্বাচনকে শুধু একটি পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃত্ব নির্বাচন হিসেবে দেখা হচ্ছে না; এটি দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করছে। সরকারি দলের সঙ্গে যুক্ত সংগঠনগুলোর প্রভাব দিন দিন বেড়ে চলেছে, যা এই নির্বাচনের ফলাফলেও স্পষ্ট।
বিএনপি-জামায়াতপন্থি সবুজ দলের বিপর্যয় তাদের সাংগঠনিক দুর্বলতাকে তুলে ধরেছে। অন্যদিকে, স্বতন্ত্র হলুদ দলের ভালো ফলাফল প্রমাণ করে যে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর অনেক সদস্য দলীয় রাজনীতির বাইরে থেকে সংগঠনের নেতৃত্ব দিতে আগ্রহী।
বাংলাদেশ ব্যাংক অফিসার্স ওয়েলফেয়ার কাউন্সিল একটি গুরুত্বপূর্ণ পেশাজীবী সংগঠন। এর নেতৃত্ব ব্যাংক কর্মকর্তাদের স্বার্থরক্ষা ও কল্যাণমূলক কার্যক্রম পরিচালনার পাশাপাশি নীতিনির্ধারণী পর্যায়েও প্রভাব ফেলতে পারে। বিশেষত, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালার প্রণয়ন এবং অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে এই কাউন্সিলের প্রতিনিধিত্বকারীদের ভূমিকা বাড়ছে।
দেশে বিনিয়োগ পরিস্থিতি দীর্ঘদিন ধরে নাজুক অবস্থায় রয়েছে। উন্নয়নের চেষ্টা চলছে, তবে পরিকল্পনা গ্রহণে দেখা যাচ্ছে বিশৃঙ্খলা। এর পাশাপাশি আইনি জটিলতা এবং বাস্তবায়নের দুর্বলতা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকারি সেবা এবং বিদ্যমান অর্থনীতির নানামুখী সমস্যাও এই অবস্থা থেকে উত্তরণের পথে বাধা সৃষ্টি করছে।
১ ঘণ্টা আগেমৎস্য অধিদপ্তরের একটি বড় উদ্যোগ ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প’। এর লক্ষ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে মৎস্য খাতে টেকসই বিনিয়োগ ও প্রবৃদ্ধি অর্জন, তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে উৎপাদন ব্যবস্থাপনাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নয়ন। এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে ছয় বছরে চারজন প্রকল্প পরিচালক (পিডি
১ ঘণ্টা আগেপরিবর্তিত বাস্তবতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহ যেন স্থবিরতার চাদরে ঢেকে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এই সময়ে (জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর) বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে মাত্র ১০ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। এটি গত ১০ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে যেকোনো তিন মাসের হিসাবে সবচেয়ে কম ব
৮ ঘণ্টা আগেইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস সারা দেশে মেনিনজাইটিস ভ্যাকসিন ইনগোভ্যাক্স এসিডাব্লিউওয়াই সরবরাহ করছে। রাজধানীর ল্যাবএইড, প্রাভা হেলথ, ভাইরোলজি ডিপার্টমেন্ট (বিএসএমএমইউ), প্রিভেন্টাসহ বিভিন্ন ভ্যাকসিন সেন্টারে...
১২ ঘণ্টা আগে