অনলাইন ডেস্ক
ফিনল্যান্ডের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া বিপুল পরিমাণ কর্মী ছাঁটাই করার কথা ঘোষণা দিয়েছে। উত্তর আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নকিয়ার ফাইভ জি ফোনের বিক্রির হার ২০ শতাংশ কমে যাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানিয়েছে।
নকিয়া জানিয়েছে, চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে উত্তর আমেরিকার দেশগুলোসহ বিশ্ববাজারে তাদের ফাইভ জি ফোনের বিক্রি ২০ শতাংশ কমে গেছে। তাই ব্যয় সমন্বয় করতে তাঁরা অন্তত ১৪ হাজার জনকে ছাঁটাই করবে। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তাঁরা আগামী ২০২৬ সাল নাগাদ ৮০০ মিলিয়ন ইউরো থেকে অন্তত ১২০ কোটি ইউরো ব্যয় কমাতে চায়। একই সময়ে তাঁরা মোট উৎপাদনও ১৪ শতাংশ কমাতে চায়।
এক বিবৃতিতে আজ বৃহস্পতিবার নকিয়া জানিয়েছে, বর্তমানে তাদের ৮৬ হাজার কর্মী রয়েছে। ১৪ হাজার কর্মী কমিয়ে তারা আনুমানিক ৭২ থেকে ৭৭ হাজার কর্মী রাখতে চায়। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘২০২৪ সালে অন্তত ৪০০ মিলিয়ন ইউরো বাঁচানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ ছাড়া ২০২৫ সালে নকিয়া আরও ৩০০ মিলিয়ন ইউরো ব্যয় কমাতে চায়।’
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ গ্রুপ জানিয়েছে, গত বছর নকিয়ার মোট বিক্রি ছিল ৬২৪ কোটি ইউরো, কিন্তু এবার চলতি মাস পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে মাত্র ৪৯৮ কোটি ইউরো। বিষয়টির প্রতি আলোকপাত করে নকিয়ার প্রধান নির্বাহী পেক্কা লুন্ডমার্ক বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান অনিশ্চয়তার কারণে আমাদের তৃতীয় প্রান্তিকে বিক্রি নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। আগামী প্রান্তিকে আমরা আংশিকভাবে আমাদের ব্যবসায়ে উন্নতি করতে চাই।’
নকিয়া জানিয়েছে, আগামী দিনগুলো ব্যবসায়ে তেজিভাব আনতে তাঁরা রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে আরও বেশি ব্যয় করে অন্যান্য খাতে ব্যয় কমাবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের বিজনেস ইউনিটকে আরও বেশি স্বায়ত্তশাসন দেবে নিজ সিদ্ধান্ত নেওয়ার।
ফিনল্যান্ডের প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নকিয়া বিপুল পরিমাণ কর্মী ছাঁটাই করার কথা ঘোষণা দিয়েছে। উত্তর আমেরিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে নকিয়ার ফাইভ জি ফোনের বিক্রির হার ২০ শতাংশ কমে যাওয়ায় প্রতিষ্ঠানটি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানিয়েছে।
নকিয়া জানিয়েছে, চলতি বছরের তৃতীয় প্রান্তিকে উত্তর আমেরিকার দেশগুলোসহ বিশ্ববাজারে তাদের ফাইভ জি ফোনের বিক্রি ২০ শতাংশ কমে গেছে। তাই ব্যয় সমন্বয় করতে তাঁরা অন্তত ১৪ হাজার জনকে ছাঁটাই করবে। প্রতিষ্ঠানটি আরও জানিয়েছে, তাঁরা আগামী ২০২৬ সাল নাগাদ ৮০০ মিলিয়ন ইউরো থেকে অন্তত ১২০ কোটি ইউরো ব্যয় কমাতে চায়। একই সময়ে তাঁরা মোট উৎপাদনও ১৪ শতাংশ কমাতে চায়।
এক বিবৃতিতে আজ বৃহস্পতিবার নকিয়া জানিয়েছে, বর্তমানে তাদের ৮৬ হাজার কর্মী রয়েছে। ১৪ হাজার কর্মী কমিয়ে তারা আনুমানিক ৭২ থেকে ৭৭ হাজার কর্মী রাখতে চায়। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘২০২৪ সালে অন্তত ৪০০ মিলিয়ন ইউরো বাঁচানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ ছাড়া ২০২৫ সালে নকিয়া আরও ৩০০ মিলিয়ন ইউরো ব্যয় কমাতে চায়।’
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জ গ্রুপ জানিয়েছে, গত বছর নকিয়ার মোট বিক্রি ছিল ৬২৪ কোটি ইউরো, কিন্তু এবার চলতি মাস পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে মাত্র ৪৯৮ কোটি ইউরো। বিষয়টির প্রতি আলোকপাত করে নকিয়ার প্রধান নির্বাহী পেক্কা লুন্ডমার্ক বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান অনিশ্চয়তার কারণে আমাদের তৃতীয় প্রান্তিকে বিক্রি নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হয়েছে। আগামী প্রান্তিকে আমরা আংশিকভাবে আমাদের ব্যবসায়ে উন্নতি করতে চাই।’
নকিয়া জানিয়েছে, আগামী দিনগুলো ব্যবসায়ে তেজিভাব আনতে তাঁরা রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে আরও বেশি ব্যয় করে অন্যান্য খাতে ব্যয় কমাবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের বিজনেস ইউনিটকে আরও বেশি স্বায়ত্তশাসন দেবে নিজ সিদ্ধান্ত নেওয়ার।
দেশের অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। সমস্যাগুলো সবারই কমবেশি জানা, আলোচনার কমতিও নেই। সংশ্লিষ্টরা বারবার বলেছেন, বিশ্লেষণও করেছেন—কোথায় কী সমস্যা। কিন্তু সমাধান কোথায়? কেন সংস্কার বাস্তবায়িত হয় না? কোথায় গিয়ে সব থেমে যায়? প্রশ্নগুলোর উত্তরই যেন সবচেয়ে বেশি অনুপস্থিত।
৮ ঘণ্টা আগেদেশীয় টেক্সটাইল খাত চরম সংকটে। গ্যাস-সংকট, মূল্যবৃদ্ধির চাপ ছিলই, তার ওপর ভারতীয় সুতার আগ্রাসন পরিস্থিতিকে আরও বিপর্যস্ত করেছে। স্থলবন্দর দিয়ে ডাম্পিং মূল্যে সুতা-কাপড় আসায় বাজার খুলে গেছে বিদেশিদের জন্য, স্থানীয় উৎপাদকেরা টিকে থাকার লড়াইয়ে হার মানছে, রপ্তানিও পড়েছে হুমকির মুখে। সবই বিগত সরকারের ভুল
৯ ঘণ্টা আগেতিনটি মার্চেন্ট ব্যাংকের সার্বিক কার্যক্রম পর্যালোচনা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে তিন সদস্যের একটি পরিদর্শন কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রমে কোনো অসংগতি রয়েছে কি না, তা খতিয়ে দেখবে।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বেড়েছে। মাত্র ২৩ দিনেই রেমিট্যান্সের পরিমাণ ২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে, যা ইতিহাসে নতুন রেকর্ড। এত অল্প সময়ে এত বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে আগে কখনো আসেনি। এ ধারা অব্যাহত থাকলে ফেব্রুয়ারি মাসে আরও বড় রেকর্ড গড়তে পারে
৯ ঘণ্টা আগে