অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে, যা বিগত ৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত মঙ্গলবার বোয়িং নিজেই এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই লোকসান মূলত বোয়িংয়ের প্রধান ইউনিটগুলোর সমস্যার পাশাপাশি একটি ব্যাপক কর্মী ধর্মঘটের কারণে হয়েছে। এর ফলে, দীর্ঘ সময় কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। এই পরিস্থিতি বোয়িংয়ের সিইও কেলি ওর্টবার্গের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ওর্টবার্গ মার্কিন এই বিমান নির্মাতা কোম্পানিকে ঘুরিয়ে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বোয়িং তার প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসের কাছে সরবরাহের দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে এবং একাধিক ভুলের কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও গ্রাহকদের নজরদারির মুখে পড়েছে। বোয়িংয়ের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ব্রায়ান ওয়েস্ট বিশ্লেষকদের জানান, জানুয়ারিতে বোয়িং সর্বাধিক বিক্রীত ৩৭৩ মডেলের ৩৩টি বিমান সরবরাহ করেছে।
ব্রায়ান ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি এই বছরের শেষ দিকে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থার আরোপিত প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার অবস্থানে থাকবে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন লাগবে। তিনি বলেন, ‘বছরের দ্বিতীয়ার্ধে উৎপাদন হার বাড়ানোর ফলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যার মধ্যে প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্য এবং সম্ভবত এর চেয়েও বেশি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন প্রয়োজন।’
ওর্টবার্গ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি নিয়ে তিনি খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, যদিও এটি বোয়িংয়ে বিস্তৃত সরবরাহ চেইনের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি আরও জানান, বোয়িং শিগগিরই নতুন কোনো বিমান প্রকল্প শুরু করার পরিকল্পনা করছে না।
এদিকে, বোয়িংয়ের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। তবে এই দর পরে কিছুটা কমে আসে। গত বছর মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমান দুর্ঘটনায় পরে। এরপর থেকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ বেড়েছে। তবে ওর্টবার্গ বলেছেন, কোম্পানি এখন উৎপাদন স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করছে।
অপর দিকে, ২০২৪ সালে কম উৎপাদন বোয়িংয়ে আর্থিক অবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যার ফলে কোম্পানির ঋণমান প্রায় ‘জাঙ্ক’ (রেটিং যে স্তরে পৌঁছালে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিনিয়োগে আস্থা পান না) স্তরের কাছাকাছি নেমে এসেছে। কোম্পানির সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন মূল্যের মজুত এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ওয়েস্ট জানান, উৎপাদন স্থিতিশীল হলে মজুত কমবে এবং নগদ প্রবাহ বাড়বে। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীলতার জন্য বিনিয়োগ করছি এবং আমাদের কারখানাগুলোকে সঠিক অবস্থানে নিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
রেটিং সংস্থা মুডিস মঙ্গলবার বোয়িং-এর ঋণমান পুনর্মূল্যায়ন শেষ করেছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে মুডিস বোয়িংয়ের জন্য তাদের আগের ‘বিএএএ৩’ রেটিং বজায় রেখেছে, যা জাঙ্ক স্তরের ঠিক এক ধাপ ওপরে।
বোয়িং প্রশস্তকায় ৭৮৭ মডেলের উড়োজাহাজের উৎপাদন হার প্রতি মাসে পাঁচটিতে ফিরিয়ে এনেছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রতি মাসে সাতটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানান ওর্টবার্গ। তবে কোম্পানি আসনসহ বিভিন্ন অংশের সরবরাহ চেইনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে ওর্টবার্গ বলেন, তিনি বোয়িংয়ে প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও পরিষেবা বিভাগ থেকে কিছু অপ্রধান ইউনিট বিক্রি করার বিষয়টি বিবেচনা করছেন। তিনি বিশ্লেষকদের বলেন, ‘এটি বোয়িং কোম্পানির বড় কোনো পুনর্গঠন হবে না।’ ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি বছরের প্রথমার্ধে নগদ অর্থ হারাবে, তবে ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ইতিবাচক নগদ প্রবাহ তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০-এর দশকে রেকর্ড মুনাফা অর্জনের পর ২০১৯ সালে দুটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণে বোয়িংয়ের সর্বাধিক বিক্রীত ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের উৎপাদন গুণগত মান ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। যার ফলে কোম্পানি ৩০ বিলিয়ন ডলারেও বেশি লোকসান করেছে।
ওর্টবার্গ আরও বলেন, বোয়িং টেসলা এবং এর সিইও ইলন মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করছে যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য নির্মিত বিলম্বিত এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানের সরবরাহের সময়সূচি দ্রুততর করা যায়।
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং জানিয়েছে, বিগত এক বছরে তাদের উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে। এমনকি সাম্প্রতিক সময়ে তাদের শেয়ারদর ৮ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। কিন্তু তারপরও কোম্পানিটি ২০২৪ সালে অন্তত ১১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার বা ১১৮০ কোটি ডলার লোকসান গুনেছে, যা বিগত ৪ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, গত মঙ্গলবার বোয়িং নিজেই এই তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই লোকসান মূলত বোয়িংয়ের প্রধান ইউনিটগুলোর সমস্যার পাশাপাশি একটি ব্যাপক কর্মী ধর্মঘটের কারণে হয়েছে। এর ফলে, দীর্ঘ সময় কোম্পানিটির উৎপাদন বন্ধ ছিল। এই পরিস্থিতি বোয়িংয়ের সিইও কেলি ওর্টবার্গের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। ওর্টবার্গ মার্কিন এই বিমান নির্মাতা কোম্পানিকে ঘুরিয়ে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, বোয়িং তার প্রতিদ্বন্দ্বী এয়ারবাসের কাছে সরবরাহের দৌড়ে পিছিয়ে পড়েছে এবং একাধিক ভুলের কারণে নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও গ্রাহকদের নজরদারির মুখে পড়েছে। বোয়িংয়ের প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ব্রায়ান ওয়েস্ট বিশ্লেষকদের জানান, জানুয়ারিতে বোয়িং সর্বাধিক বিক্রীত ৩৭৩ মডেলের ৩৩টি বিমান সরবরাহ করেছে।
ব্রায়ান ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি এই বছরের শেষ দিকে মার্কিন নিয়ন্ত্রক সংস্থার আরোপিত প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের সীমা ছাড়িয়ে যাওয়ার অবস্থানে থাকবে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন লাগবে। তিনি বলেন, ‘বছরের দ্বিতীয়ার্ধে উৎপাদন হার বাড়ানোর ফলে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে, যার মধ্যে প্রতি মাসে ৩৮ ইউনিট উৎপাদনের লক্ষ্য এবং সম্ভবত এর চেয়েও বেশি উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে, তবে এর জন্য ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন প্রয়োজন।’
ওর্টবার্গ রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য অংশীদারদের ওপর শুল্ক আরোপের হুমকি নিয়ে তিনি খুব বেশি উদ্বিগ্ন নন, যদিও এটি বোয়িংয়ে বিস্তৃত সরবরাহ চেইনের ওপর প্রভাব ফেলতে পারে। তিনি আরও জানান, বোয়িং শিগগিরই নতুন কোনো বিমান প্রকল্প শুরু করার পরিকল্পনা করছে না।
এদিকে, বোয়িংয়ের শেয়ারদর ৭ দশমিক ৬ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে প্রায় ছয় মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে। তবে এই দর পরে কিছুটা কমে আসে। গত বছর মাঝ আকাশে বোয়িংয়ের একটি বিমান দুর্ঘটনায় পরে। এরপর থেকেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ বেড়েছে। তবে ওর্টবার্গ বলেছেন, কোম্পানি এখন উৎপাদন স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার করছে।
অপর দিকে, ২০২৪ সালে কম উৎপাদন বোয়িংয়ে আর্থিক অবস্থার ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে, যার ফলে কোম্পানির ঋণমান প্রায় ‘জাঙ্ক’ (রেটিং যে স্তরে পৌঁছালে বিনিয়োগকারীরা সাধারণত বিনিয়োগে আস্থা পান না) স্তরের কাছাকাছি নেমে এসেছে। কোম্পানির সরবরাহকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করা ৮৭ দশমিক ৫ বিলিয়ন মূল্যের মজুত এই সংকটকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে।
ওয়েস্ট জানান, উৎপাদন স্থিতিশীল হলে মজুত কমবে এবং নগদ প্রবাহ বাড়বে। তিনি বলেন, ‘আমরা স্থিতিশীলতার জন্য বিনিয়োগ করছি এবং আমাদের কারখানাগুলোকে সঠিক অবস্থানে নিয়ে যেতে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
রেটিং সংস্থা মুডিস মঙ্গলবার বোয়িং-এর ঋণমান পুনর্মূল্যায়ন শেষ করেছে। কোম্পানিটির ক্রেডিট রেটিং হ্রাসের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল। তবে মুডিস বোয়িংয়ের জন্য তাদের আগের ‘বিএএএ৩’ রেটিং বজায় রেখেছে, যা জাঙ্ক স্তরের ঠিক এক ধাপ ওপরে।
বোয়িং প্রশস্তকায় ৭৮৭ মডেলের উড়োজাহাজের উৎপাদন হার প্রতি মাসে পাঁচটিতে ফিরিয়ে এনেছে এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে প্রতি মাসে সাতটিতে উন্নীত করার পরিকল্পনা করছে বলে জানান ওর্টবার্গ। তবে কোম্পানি আসনসহ বিভিন্ন অংশের সরবরাহ চেইনের সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে ওর্টবার্গ বলেন, তিনি বোয়িংয়ে প্রতিরক্ষা, মহাকাশ ও পরিষেবা বিভাগ থেকে কিছু অপ্রধান ইউনিট বিক্রি করার বিষয়টি বিবেচনা করছেন। তিনি বিশ্লেষকদের বলেন, ‘এটি বোয়িং কোম্পানির বড় কোনো পুনর্গঠন হবে না।’ ওয়েস্ট আরও জানান, কোম্পানি বছরের প্রথমার্ধে নগদ অর্থ হারাবে, তবে ২০২৫ সালের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে ইতিবাচক নগদ প্রবাহ তৈরি হবে।
উল্লেখ্য, ২০১০-এর দশকে রেকর্ড মুনাফা অর্জনের পর ২০১৯ সালে দুটি মারাত্মক দুর্ঘটনার কারণে বোয়িংয়ের সর্বাধিক বিক্রীত ৭৩৭ ম্যাক্স মডেলের উৎপাদন গুণগত মান ও নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। যার ফলে কোম্পানি ৩০ বিলিয়ন ডলারেও বেশি লোকসান করেছে।
ওর্টবার্গ আরও বলেন, বোয়িং টেসলা এবং এর সিইও ইলন মাস্কের সঙ্গে আলোচনা করছে যাতে মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য নির্মিত বিলম্বিত এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানের সরবরাহের সময়সূচি দ্রুততর করা যায়।
গার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
২ ঘণ্টা আগেসরকারের ব্যাপক চাল আমদানি এবং দেশের ৬৪ জেলায় ওএমএসের (খোলাবাজারে খাদ্যশস্য বিক্রয়) মাধ্যমে সুলভ মূল্যে চাল বিক্রির ঘোষণার প্রভাব বাজারে ইতিবাচকভাবে পড়তে শুরু করেছে। গত মাসের শেষ দিকে হঠাৎ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়া চালের দাম এখন নিম্নমুখী।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ব্যবসায়ী জেনট্রি বিচ। তিনি জ্বালানি, অর্থনীতি ও অন্যান্য কয়েকটি খাতে আরও বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছেন বলে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জানিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে