নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বেড়েছে ১ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বরাদ্দ বেড়েছে ৪৮৯ কোটি টাকা। তবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে বরাদ্দ কমেছে ২৬৬ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে এ প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে এককভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ২ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা। যা পরে সংশোধিত বাজেটে বেড়ে হয়েছিল ২ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা। এবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ২ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। সংশোধিত চূড়ান্ত বাজেটের তুলনায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ গত অর্থবছরের চেয়ে এবার ২৬৬ কোটি টাকা কম পেয়েছে।
বাজেট উত্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বিজ্ঞান, গবেষণা, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অধীনে ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পে ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত ২২১ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকার বিশেষ গবেষণা অনুদান দেওয়া হয়েছে। ইন্টারনেটের মূল্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস করার ফলে ওয়েবভিত্তিক কর্মসংস্থান ও ব্যবসার সুযোগ প্রসারিত হয়েছে। ২০০৮ সালে প্রতি এমবিপিএস ফিক্সড ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের সর্বনিম্ন মূল্য ছিল ২৭ হাজার টাকা, বর্তমানে মাত্র ৬০ টাকা। স্বল্পমূল্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট ইউনিয়ন পর্যন্ত বিস্তৃত করা হয়েছে।’
অর্থমন্ত্রী জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বরাদ্দ পাচ্ছে মোট ১৩ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা। অপর দিকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জন্য বরাদ্দ থাকছে ২ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা।
গত অর্থবছরে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগকে এককভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ২ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। যা পরে সংশোধিত বাজেটে পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ২ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা। সংশোধিত চূড়ান্ত বাজেটের তুলনায় তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ গত অর্থবছরের চেয়ে এবার ৪৮৯ কোটি টাকা বেশি পাচ্ছে। প্রস্তাবিত বাজেটে গত অর্থবছরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে এককভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ১৩ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা। যা পরে সংশোধিত বাজেটে কমে দাঁড়িয়েছিল ১২ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। সংশোধিত চূড়ান্ত বাজেটের তুলনায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবার ১ হাজার ৫৪০ কোটি কোটি টাকা বেশি পেয়েছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রস্তাবিত বাজেটে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ বেড়েছে ১ হাজার ৫৪০ কোটি টাকা। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বরাদ্দ বেড়েছে ৪৮৯ কোটি টাকা। তবে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে বরাদ্দ কমেছে ২৬৬ কোটি টাকা।
আজ বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে এ প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী।
২০২৩-২৪ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগে এককভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ২ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকা। যা পরে সংশোধিত বাজেটে বেড়ে হয়েছিল ২ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা। এবার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে ২ হাজার ৪২০ কোটি টাকা। সংশোধিত চূড়ান্ত বাজেটের তুলনায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ গত অর্থবছরের চেয়ে এবার ২৬৬ কোটি টাকা কম পেয়েছে।
বাজেট উত্থাপনকালে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বিজ্ঞান, গবেষণা, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের অধীনে ২০৪১ সালের মধ্যে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পে ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত ২২১ কোটি ৬৬ লক্ষ টাকার বিশেষ গবেষণা অনুদান দেওয়া হয়েছে। ইন্টারনেটের মূল্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণে হ্রাস করার ফলে ওয়েবভিত্তিক কর্মসংস্থান ও ব্যবসার সুযোগ প্রসারিত হয়েছে। ২০০৮ সালে প্রতি এমবিপিএস ফিক্সড ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের সর্বনিম্ন মূল্য ছিল ২৭ হাজার টাকা, বর্তমানে মাত্র ৬০ টাকা। স্বল্পমূল্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট ইউনিয়ন পর্যন্ত বিস্তৃত করা হয়েছে।’
অর্থমন্ত্রী জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বরাদ্দ পাচ্ছে মোট ১৩ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা। অপর দিকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের জন্য বরাদ্দ থাকছে ২ হাজার ৮৭২ কোটি টাকা।
গত অর্থবছরে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগকে এককভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ২ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা। যা পরে সংশোধিত বাজেটে পরিমাণ দাঁড়িয়েছিল ২ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা। সংশোধিত চূড়ান্ত বাজেটের তুলনায় তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ গত অর্থবছরের চেয়ে এবার ৪৮৯ কোটি টাকা বেশি পাচ্ছে। প্রস্তাবিত বাজেটে গত অর্থবছরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ে এককভাবে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল ১৩ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা। যা পরে সংশোধিত বাজেটে কমে দাঁড়িয়েছিল ১২ হাজার ৩৩ কোটি টাকা। সংশোধিত চূড়ান্ত বাজেটের তুলনায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবার ১ হাজার ৫৪০ কোটি কোটি টাকা বেশি পেয়েছে।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৩৫ মিনিট আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
১ ঘণ্টা আগে