নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদুল ফিতর ও পয়লা বৈশাখের টানা ছুটি শেষে গতকাল সোমবার প্রথম কর্মদিবস ঢিলেঢালোভাবে কেটেছে। ঈদের আমেজে ব্যাংকগুলোর শাখায় প্রাণচাঞ্চল্য দেখা দিলেও লেনদেন হয়েছে কম। অনেকে গল্পগুজবেই দিন পার করেছেন। প্রথম কার্যদিবস হওয়ায় অনেককেই কুশল বিনিময় করতে অফিসের বিভিন্ন কক্ষে ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে। রাজধানীর ব্যাংকপাড়া খ্যাত মতিঝিল, পল্টন, ফকিরাপুল, শান্তিনগর, রামপুরা, কাকরাইল ও গুলশান এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছুটি শেষ হলেও স্বাভাবিক লেনদেন শুরু হয়নি ব্যাংকগুলোয়। সবগুলো ব্যাংকে হাতে গোনা স্বল্পসংখ্যক গ্রাহক লেনদেন করেছেন। ঈদের আগে উত্তোলন বেশি হলেও এদিন যে কয়জন আসছেন, তাঁদের বেশির ভাগই টাকা জমা দিতে এসেছেন। দু-একটি বড় লেনদেন ছাড়া সঞ্চয়কারীদের জমাই পড়েছে বেশি।
সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় শাখার এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ঈদের ছুটির পর গ্রাহকের উপস্থিতি কিছুটা কম। আশা করা যায়, আগামী সপ্তাহ থেকে লেনদেন বাড়বে।
একটি সরকারি ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মাহবুবুল আলম বলেন, ঈদের ছুটির পর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে এসেছেন। একে অপরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন।
গতকাল সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু ছিল। আর ব্যাংকে লেনদেন হয় সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। বাকি সময় দাপ্তরিক কাজের জন্য। যদিও ছুটির আগে রমজানে ব্যাংকে লেনদেন চলেছিল সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত এবং অন্যান্য দাপ্তরিক কার্যক্রমের নির্ধারিত সময় ছিল বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে বেলা সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত নামাজের জন্য বিরতি ছিল। বিরতির সময় স্বাভাবিক সময়ের মতো অভ্যন্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে লেনদেন কার্যক্রম অব্যাহত ছিল।
জানা গেছে, গত বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার (১০, ১১ ও ১২ এপ্রিল) ছিল ঈদুল ফিতরের ছুটি। এরপর শনিবার (১৩ এপ্রিল) ছিল সাপ্তাহিক ছুটি। পরদিন রোববার (১৪ এপ্রিল) নববর্ষের ছুটি।
ঈদুল ফিতর ও পয়লা বৈশাখের টানা ছুটি শেষে গতকাল সোমবার প্রথম কর্মদিবস ঢিলেঢালোভাবে কেটেছে। ঈদের আমেজে ব্যাংকগুলোর শাখায় প্রাণচাঞ্চল্য দেখা দিলেও লেনদেন হয়েছে কম। অনেকে গল্পগুজবেই দিন পার করেছেন। প্রথম কার্যদিবস হওয়ায় অনেককেই কুশল বিনিময় করতে অফিসের বিভিন্ন কক্ষে ছোটাছুটি করতে দেখা গেছে। রাজধানীর ব্যাংকপাড়া খ্যাত মতিঝিল, পল্টন, ফকিরাপুল, শান্তিনগর, রামপুরা, কাকরাইল ও গুলশান এলাকা ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ছুটি শেষ হলেও স্বাভাবিক লেনদেন শুরু হয়নি ব্যাংকগুলোয়। সবগুলো ব্যাংকে হাতে গোনা স্বল্পসংখ্যক গ্রাহক লেনদেন করেছেন। ঈদের আগে উত্তোলন বেশি হলেও এদিন যে কয়জন আসছেন, তাঁদের বেশির ভাগই টাকা জমা দিতে এসেছেন। দু-একটি বড় লেনদেন ছাড়া সঞ্চয়কারীদের জমাই পড়েছে বেশি।
সোনালী ব্যাংকের স্থানীয় শাখার এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ঈদের ছুটির পর গ্রাহকের উপস্থিতি কিছুটা কম। আশা করা যায়, আগামী সপ্তাহ থেকে লেনদেন বাড়বে।
একটি সরকারি ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক মাহবুবুল আলম বলেন, ঈদের ছুটির পর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে এসেছেন। একে অপরের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন।
গতকাল সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ব্যাংকিং কার্যক্রম চালু ছিল। আর ব্যাংকে লেনদেন হয় সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। বাকি সময় দাপ্তরিক কাজের জন্য। যদিও ছুটির আগে রমজানে ব্যাংকে লেনদেন চলেছিল সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত এবং অন্যান্য দাপ্তরিক কার্যক্রমের নির্ধারিত সময় ছিল বিকেল ৪টা পর্যন্ত। এর মধ্যে বেলা সোয়া ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত নামাজের জন্য বিরতি ছিল। বিরতির সময় স্বাভাবিক সময়ের মতো অভ্যন্তরীণ সমন্বয়ের মাধ্যমে লেনদেন কার্যক্রম অব্যাহত ছিল।
জানা গেছে, গত বুধ, বৃহস্পতি ও শুক্রবার (১০, ১১ ও ১২ এপ্রিল) ছিল ঈদুল ফিতরের ছুটি। এরপর শনিবার (১৩ এপ্রিল) ছিল সাপ্তাহিক ছুটি। পরদিন রোববার (১৪ এপ্রিল) নববর্ষের ছুটি।
ঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
৪ ঘণ্টা আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
৪ ঘণ্টা আগেমুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে টুপি ও আতর শুধু অপরিহার্য উপকরণ নয়, বরং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের অংশ। বছরজুড়ে এগুলোর চাহিদা থাকলেও রমজান ও ঈদ এলে তা বহুগুণে বেড়ে যায়। বাংলাদেশে বিশাল মুসলিম জনগোষ্ঠীর কারণে এই সময় টুপি ও আতরের বাজারে কোটি কোটি টাকার লেনদেন হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক মেগা ক্যাম্পেইন ‘কোটি টাকার ঈদ উপহার’ অংশগ্রহণ ও শেষ সময়ের দুর্দান্ত কেনাকাটায় ব্যস্ত যমুনা ফিউচার পার্কে আগত ক্রেতারা! দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ শপিং মল যমুনা ফিউচার পার্কে চলছে ঐতিহাসিক মেগা ক্যাম্পেইন ‘কোটি টাকার ঈদ উপহার-২০২৫—শপিং ডেস্টিনেশন যমুনা ফিউচার পার্ক’।
২০ ঘণ্টা আগে