নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈধ উপায়ে উপার্জনকারীদের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ আয়করের বিপরীতে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে অবৈধ অর্থ বা কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে। এই সুযোগকে অসাংবিধানিক বলে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এই সুযোগের পেছনে যুক্তি দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
তিনি বলেছেন, ‘কালোটাকা যারা তৈরি করেন, তাঁরা অর্থনীতিতে ব্যবহার করার জন্য এটা তৈরি করেন না। কালোটাকা দেশের বাইরে চলে যায়। কালোটাকাটা ভোগ-বিলাসের জন্য তৈরি করা হয়। এই অপ্রদর্শিত আয় দেশে রাখার জন্য বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, এ ছাড়া জমি ক্রয়-বিক্রয় করার সময় কিছু টাকা কালো হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে যারা রিটার্নে যেসব সম্পদ দেখাতে পারেননি, সেই সম্পদ দেখানোর জন্য এ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। যা অনেক দেশেও দেওয়া হয়ে থাকে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অর্থ মন্ত্রণালয় আয়োজিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘ব্যবসায়ী মহলের পক্ষ থেকে একটা দাবি এসেছিল, সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে একটা দাবি এসেছিল, অডিটজনিত কারণে কিছু ব্যবসায়ী তাঁদের বৈধ সম্পদ দেখাতে পারছেন না, সে কারণে আমরা এই কালোটাকা সাদা করার সুযোগটা দিয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত আছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; শিল্প মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম; গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী; প্রধানমন্ত্রীর অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান; কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ; শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল; বাণিজ্যমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু; অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান; মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন; বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। সংবাদ সম্মেলনটি সঞ্চালনা করেন অর্থসচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার।
বৈধ উপায়ে উপার্জনকারীদের সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ আয়করের বিপরীতে ১৫ শতাংশ কর দিয়ে অবৈধ অর্থ বা কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে আগামী অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে। এই সুযোগকে অসাংবিধানিক বলে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। এই সুযোগের পেছনে যুক্তি দিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
তিনি বলেছেন, ‘কালোটাকা যারা তৈরি করেন, তাঁরা অর্থনীতিতে ব্যবহার করার জন্য এটা তৈরি করেন না। কালোটাকা দেশের বাইরে চলে যায়। কালোটাকাটা ভোগ-বিলাসের জন্য তৈরি করা হয়। এই অপ্রদর্শিত আয় দেশে রাখার জন্য বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, এ ছাড়া জমি ক্রয়-বিক্রয় করার সময় কিছু টাকা কালো হয়ে যাচ্ছে। এ কারণে যারা রিটার্নে যেসব সম্পদ দেখাতে পারেননি, সেই সম্পদ দেখানোর জন্য এ সুযোগ দেওয়া হয়েছে। যা অনেক দেশেও দেওয়া হয়ে থাকে।
আজ শুক্রবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে অর্থ মন্ত্রণালয় আয়োজিত বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এনবিআর চেয়ারম্যান বলেন, ‘ব্যবসায়ী মহলের পক্ষ থেকে একটা দাবি এসেছিল, সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে একটা দাবি এসেছিল, অডিটজনিত কারণে কিছু ব্যবসায়ী তাঁদের বৈধ সম্পদ দেখাতে পারছেন না, সে কারণে আমরা এই কালোটাকা সাদা করার সুযোগটা দিয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত আছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; শিল্প মন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম; গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী; প্রধানমন্ত্রীর অর্থ বিষয়ক উপদেষ্টা মসিউর রহমান; কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুস শহীদ; শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল; বাণিজ্যমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু; অর্থ প্রতিমন্ত্রী ওয়াসিকা আয়শা খান; মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন; বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। সংবাদ সম্মেলনটি সঞ্চালনা করেন অর্থসচিব ড. মো. খায়রুজ্জামান মজুমদার।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ মিনিট আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
২ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগে