মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
কোনো কোনো অর্থনীতিবিদ বেশ আগে থেকেই বলে আসছিলেন, উন্নয়ন কার্যক্রমের নামে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার তাদের দীর্ঘ শাসনামলে অত্যধিক ঋণ নিয়েছে। এর মধ্যে অনেক ব্যয়বহুল প্রকল্পই অপ্রয়োজনীয় বা কম কার্যকর হওয়ায় সেগুলো থেকেও ভালো ফলাফল আসছে না। এ কারণে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। ঋণ করেই এখন ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে যে পরিমাণ বৈদেশিক ঋণের অর্থ এসেছে, তার চেয়ে বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) বৈদেশিক ঋণ ছাড় হয়েছে ১২০ কোটি ২০ লাখ ডলার বা ১৪ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা (ডলার ১২০ টাকা ধরে)। আর এই সময়ে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ১৪৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। সেখানে গত অর্থবছরে ১১০ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছিল। গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ঋণ পরিশোধ বেড়েছে ৩৩ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। এর মধ্যে শুধু আসল পরিশোধই বেড়েছে ২৬ কোটি ডলার। তবে চলতি অর্থবছরে কমে গেছে বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি।
ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে পদ্মা রেল সংযোগ, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেলসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ শুরু হয়েছে। এর ফলে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে বাড়তি চাপ তৈরি হয়েছে। প্রকল্পগুলোর মধ্যে পদ্মা রেল সংযোগ ও কর্ণফুলী টানেল থেকে তেমন রিটার্ন আসছে না। আয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় হচ্ছে রক্ষণাবেক্ষণে। সরকারকে নিজের তহবিল থেকে এসব প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে।
গত অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড ৩৩৫ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে। অঙ্কটি আগের অর্থবছরে শোধ করা ঋণের চেয়ে ৬৮ কোটি ডলার বেশি। সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২৬৭ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করা হয়েছিল। মূলত সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় ঋণ পরিশোধে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়েছে। গত অর্থবছরে শুধু সুদ পরিশোধ বেড়েছে ৪১ কোটি ডলার।
চলতি অর্থবছরে এই ঋণ পরিশোধের অঙ্ক সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে ২৫ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের তা একই সময়ে ছিল ৩৬২ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। অর্থাৎ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তুলনায় প্রতিশ্রুতি কমেছে ৯০ শতাংশ।
ইআরডি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত সরকারের সময় করা ঋণচুক্তির প্রস্তাবগুলো বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নতুন করে পর্যালোচনা করছে। এ কারণে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে ঋণচুক্তি সম্পন্ন হচ্ছে না। তবে পর্যালোচনা শেষে প্রস্তাবিত ঋণের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তখন লক্ষ্য অনুযায়ী প্রতিশ্রুতি আদায় হবে বলে আশা করছেন কর্মকর্তারা। কর্মকর্তারা আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকসহ (এডিবি) বহুপক্ষীয় এবং বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগীরা বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকল্পে ঋণ ও বাজেট সহায়তার প্রাথমিক আশ্বাস দিয়েছে। চলতি নভেম্বরেই বেশ কয়েকটি প্রকল্পে ঋণচুক্তি হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পের আওতায় অর্থছাড় হয়ে থাকে কাজের অগ্রগতির ওপর। যতটুকু কাজ হয়েছে, সেটির ওপরই উন্নয়ন সহযোগীরা অর্থ ছাড় করে থাকে। যেহেতু আন্দোলনের কারণে দুই মাস কাজ হয়নি, তাই ঋণের অর্থছাড়ও কম হয়েছে। কাজের অগ্রগতি বাড়লে অর্থছাড়ও বাড়বে। এটি সাময়িক।
বাংলাদেশকে বাজারভিত্তিক ঋণের জন্য উচ্চ সুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতিতে সিকিউরড ওভারনাইট ফিন্যান্সিং রেট (এসওএফআর) বেড়েছে। বর্তমানে এসওএফআর ৫ শতাংশের বেশি, যা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির আগে ১ শতাংশের নিচে ছিল। আবার বাংলাদেশের বাজারভিত্তিক ঋণও ক্রমাগত বাড়ছে।
ডলার-সংকটের এই মুহূর্তে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ অর্থনীতিতে বড় একটি চাপ তৈরি করছে। সরকার কি ঋণ নিয়েই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ঋণ নিয়ে ঋণ পরিশোধ করলে তো ঋণের বোঝা বাড়তেই থাকবে। এ ক্ষেত্রে ঋণগুলোর ব্যবহারে উৎপাদনশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। ঋণ ব্যবহার করে রিটার্ন যাতে সময়মতো পাওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। আর বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে তো বৈদেশিক মুদ্রাই লাগবে। তাই বৈদেশিক মুদ্রা আসার ক্ষেত্রে যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পলিসিগুলো ঠিক রাখা দরকার।’
কোনো কোনো অর্থনীতিবিদ বেশ আগে থেকেই বলে আসছিলেন, উন্নয়ন কার্যক্রমের নামে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার তাদের দীর্ঘ শাসনামলে অত্যধিক ঋণ নিয়েছে। এর মধ্যে অনেক ব্যয়বহুল প্রকল্পই অপ্রয়োজনীয় বা কম কার্যকর হওয়ায় সেগুলো থেকেও ভালো ফলাফল আসছে না। এ কারণে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। ঋণ করেই এখন ঋণের অর্থ পরিশোধ করতে হচ্ছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে যে পরিমাণ বৈদেশিক ঋণের অর্থ এসেছে, তার চেয়ে বেশি পরিশোধ করতে হয়েছে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাসে (জুলাই-অক্টোবর) বৈদেশিক ঋণ ছাড় হয়েছে ১২০ কোটি ২০ লাখ ডলার বা ১৪ হাজার ৪২৪ কোটি টাকা (ডলার ১২০ টাকা ধরে)। আর এই সময়ে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে ১৪৩ কোটি ৭৯ লাখ ডলার। সেখানে গত অর্থবছরে ১১০ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছিল। গত অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে ঋণ পরিশোধ বেড়েছে ৩৩ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। এর মধ্যে শুধু আসল পরিশোধই বেড়েছে ২৬ কোটি ডলার। তবে চলতি অর্থবছরে কমে গেছে বৈদেশিক ঋণের প্রতিশ্রুতি।
ইআরডি সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে পদ্মা রেল সংযোগ, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেলসহ বেশ কয়েকটি বড় প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ শুরু হয়েছে। এর ফলে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে বাড়তি চাপ তৈরি হয়েছে। প্রকল্পগুলোর মধ্যে পদ্মা রেল সংযোগ ও কর্ণফুলী টানেল থেকে তেমন রিটার্ন আসছে না। আয়ের চেয়ে বেশি ব্যয় হচ্ছে রক্ষণাবেক্ষণে। সরকারকে নিজের তহবিল থেকে এসব প্রকল্পের ঋণ পরিশোধ করতে হচ্ছে।
গত অর্থবছরে দেশের ইতিহাসে রেকর্ড ৩৩৫ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করতে হয়েছে। অঙ্কটি আগের অর্থবছরে শোধ করা ঋণের চেয়ে ৬৮ কোটি ডলার বেশি। সর্বশেষ ২০২২-২৩ অর্থবছরে ২৬৭ কোটি ডলার ঋণ পরিশোধ করা হয়েছিল। মূলত সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় ঋণ পরিশোধে অতিরিক্ত চাপ তৈরি হয়েছে। গত অর্থবছরে শুধু সুদ পরিশোধ বেড়েছে ৪১ কোটি ডলার।
চলতি অর্থবছরে এই ঋণ পরিশোধের অঙ্ক সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম চার মাসে উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি পাওয়া গেছে ২৫ কোটি ৪৫ লাখ ডলার। আগের অর্থবছরের তা একই সময়ে ছিল ৩৬২ কোটি ৮৫ লাখ ডলার। অর্থাৎ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের তুলনায় প্রতিশ্রুতি কমেছে ৯০ শতাংশ।
ইআরডি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গত সরকারের সময় করা ঋণচুক্তির প্রস্তাবগুলো বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নতুন করে পর্যালোচনা করছে। এ কারণে উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে ঋণচুক্তি সম্পন্ন হচ্ছে না। তবে পর্যালোচনা শেষে প্রস্তাবিত ঋণের প্রক্রিয়া শুরু হবে। তখন লক্ষ্য অনুযায়ী প্রতিশ্রুতি আদায় হবে বলে আশা করছেন কর্মকর্তারা। কর্মকর্তারা আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকসহ (এডিবি) বহুপক্ষীয় এবং বিভিন্ন দ্বিপক্ষীয় উন্নয়ন সহযোগীরা বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রকল্পে ঋণ ও বাজেট সহায়তার প্রাথমিক আশ্বাস দিয়েছে। চলতি নভেম্বরেই বেশ কয়েকটি প্রকল্পে ঋণচুক্তি হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (আইএনএম) নির্বাহী পরিচালক অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকল্পের আওতায় অর্থছাড় হয়ে থাকে কাজের অগ্রগতির ওপর। যতটুকু কাজ হয়েছে, সেটির ওপরই উন্নয়ন সহযোগীরা অর্থ ছাড় করে থাকে। যেহেতু আন্দোলনের কারণে দুই মাস কাজ হয়নি, তাই ঋণের অর্থছাড়ও কম হয়েছে। কাজের অগ্রগতি বাড়লে অর্থছাড়ও বাড়বে। এটি সাময়িক।
বাংলাদেশকে বাজারভিত্তিক ঋণের জন্য উচ্চ সুদ পরিশোধ করতে হচ্ছে। ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ পরিস্থিতিতে সিকিউরড ওভারনাইট ফিন্যান্সিং রেট (এসওএফআর) বেড়েছে। বর্তমানে এসওএফআর ৫ শতাংশের বেশি, যা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির আগে ১ শতাংশের নিচে ছিল। আবার বাংলাদেশের বাজারভিত্তিক ঋণও ক্রমাগত বাড়ছে।
ডলার-সংকটের এই মুহূর্তে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ অর্থনীতিতে বড় একটি চাপ তৈরি করছে। সরকার কি ঋণ নিয়েই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ করবে, এমন প্রশ্নের জবাবে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ঋণ নিয়ে ঋণ পরিশোধ করলে তো ঋণের বোঝা বাড়তেই থাকবে। এ ক্ষেত্রে ঋণগুলোর ব্যবহারে উৎপাদনশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। ঋণ ব্যবহার করে রিটার্ন যাতে সময়মতো পাওয়া যায়, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। আর বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে তো বৈদেশিক মুদ্রাই লাগবে। তাই বৈদেশিক মুদ্রা আসার ক্ষেত্রে যাতে কোনো প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না হয়, সে জন্য পলিসিগুলো ঠিক রাখা দরকার।’
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফিন্যান্সিয়াল ইনকরপোরেটেড নামের এই কোম্পানিটি উইটকফ পরিবার গত সেপ্টেম্বরে প্রতিষ্ঠা করে। কোম্পানির সঙ্গে চীনা উদ্যোক্তা জাস্টিন সানের প্রতিষ্ঠিত ক্রিপ্টো প্ল্যাটফর্ম ট্রন–এর অংশীদারত্ব রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম চিনি উৎপাদক দেশ ভারত। কম বৃষ্টিপাতের কারণে আখের ফলন কমে যাওয়ায় দুই বছরের জন্য রপ্তানিতে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে দেশটি। তবে ব্যাপক উৎপাদন সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় ২০২৫–২৬ সালে আবার রপ্তানি শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ার–ভিত্তিক এই গ্রুপের গ্রাহকদের মধ্যে অন্যতম দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংক অব ইংল্যান্ড। ডি লা রু জানিয়েছে, তাদের বার্ষিক টার্নওভার ১০ দশমিক ২ শতাংশ কমে ১৪ কোটি ৫১ লাখ পাউন্ডে দাঁড়িয়েছে। গত ২৮ সেপ্টেম্বর তাদের অর্থবছরের প্রথমার্ধ শেষ হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশে বর্তমানে ভোজ্যতেলের সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। বাজারে অত্যাবশ্যকীয় এই পণ্যটির সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে সরকার বহুমুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। আমদানি প্রক্রিয়া সহজ করার পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে বিভিন্ন দেশ থেকে তেল আমদানি বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। এরই অংশ হিসেবে একটি নতুন কৌশল বাস্তবায়নের পথে সরকার।
১০ ঘণ্টা আগে