বিশ্ব ভালোবাসা ও বসন্ত দিবস
অনলাইন ডেস্ক
বসন্ত, ভালোবাসা দিবস ও একুশে ফেব্রুয়ারির আবহে দেশের ফুলের বাজারে এক নতুন জীবনীশক্তি ফুটে উঠেছে। এই বিশেষ দিনে তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের মানুষ ফুলের মাধ্যমে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করতে উদগ্রীব। ফলে চাহিদা আকাশচুম্বী হয়ে ওঠে। লাখ লাখ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ফুলচাষিরা আগেভাগে প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত থাকেন। বিশেষ করে সাভার, ঝিনাইদহ ও যশোরের ফুলচাষিরা গোলাপ, গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, জারবেরা ও রজনীগন্ধার মতো নানা ধরনের ফুল চাষ করে লাভের প্রত্যাশা করেন। তবে এবার চাহিদা বাড়লেও অতিরিক্ত উৎপাদন হওয়ায় কাঙ্ক্ষিত দামে ফুল বিক্রি কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে চাষিদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, এবার ফুল উৎপাদন ভালো হয়েছে। কারণ, আবহাওয়া অনুকূলে ছিল। তবে অতিরিক্ত সরবরাহের ফলে দাম কম। কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজার ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণের আধুনিকায়ন হলে কৃষকেরা আরও বেশি লাভবান হতে পারবেন।
সাভার: গোলাপ গ্রামে বাম্পার ফলন
ঢাকার উপকণ্ঠে সাভারের বিরুলিয়ার ‘গোলাপ গ্রামে’ এবার গোলাপের উৎপাদন ভালো। এখানকার ২৩০ হেক্টর জমিতে চাষ হওয়া গোলাপ সারা দেশের বাজারে সরবরাহ করা হয়। তবে সারা বছর যেসব গোলাপ ১০ টাকায় কেনা যায়, ভালোবাসা দিবসে সেগুলো ১৫ থেকে ২০ টাকায় কিনতে হবে বলে জানিয়েছেন এখানকার গোলাপচাষিরা।
গোলাপ গ্রামখ্যাত বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাহপুর, শ্যামপুর, মোস্তাপাড়া, বাগ্নিবাড়ি ও সারুলিয়া গ্রামে ঢুকতেই রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ফুলগাছ আগত ব্যক্তিদের স্বাগত জানাবে। এখানকার ফুলে ভরা বাগান দেখতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা আসেন। সারা বছর প্রায় দেড় হাজার কৃষক গোলাপসহ নানা ধরনের ফুল চাষ করেন, আর ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত গোলাপের মূল মৌসুম।
উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, প্রতি হেক্টর জমিতে ৩ লাখ ৭০ হাজার থেকে ৪ লাখ ফুল পাওয়া যায়। স্থানীয় গোলাপচাষি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছর ১৬ ডিসেম্বর, ১ জানুয়ারি, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২১ ফেব্রুয়ারি ও ২৬ মার্চে আমাদের ফুল বিক্রির সময়।’
আরেক গোলাপচাষি আব্দুল খালেক বলেন, এবার রোগবালাই কম। ফুলের মানও ভালো। তবে গত বছর যেখানে প্রতি ৩০০ গোলাপের বান্ডেল ৭ থেকে ৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছিল, এবার সেটি ৫ হাজার টাকার আশপাশে নেমে এসেছে।
বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম বলেন, খুচরা বাজারে গোলাপের দাম কিছুটা বেশি হলেও কৃষকের হাতে লাভ তুলনামূলক কম থাকছে।
ঝিনাইদহ: পাইকারি বাজারে সরব উপস্থিতি
জেলার মাঠে মাঠে ফুটে রয়েছে লাল, হলুদ ও কমলা রঙের জারবেরা, গোলাপ, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাস ও গাঁদা ফুল। এসব ফুলের রঙে স্বপ্ন রাঙাচ্ছেন জেলার ফুলচাষিরা। গান্না ও কালীগঞ্জের বালিয়াডাঙ্গা ফুলবাজারে বসন্ত ও ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ফুলের বিক্রি এখন জমজমাট। গোলাপ, গাঁদা, জারবেরা ও রজনীগন্ধার দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে।
পাইকারি বাজারে এখন গোলাপ প্রতিটি ১৮ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা দু-এক সপ্তাহ আগে ছিল ১২ থেকে ১৭ টাকা।
সদর উপজেলার গান্না বাজার ফুলচাষি ও ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, চলতি বছরে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে অনেক দিবস পালিত হয়নি। এ কারণে সামনের দিবসগুলোতে ফুলের চাহিদা বেড়েছে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নূর-এ-নবী বলেন, ঝিনাইদহে এবার ৯২ হেক্টর জমিতে ফুল চাষ হচ্ছে, যা দেশের চাহিদার বড় অংশ পূরণ করে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ ষষ্টি চন্দ্র রায় বলেন, কৃষকেরা মানসম্মত ফুল বিক্রি করলে ভালো দাম পাবেন।
যশোর গদখালী: দাম প্রত্যাশার চেয়ে কম
দেশের বৃহত্তম ফুল উৎপাদন কেন্দ্র গদখালী-পানিসারা অঞ্চলে বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসকে কেন্দ্র করে প্রচুর ফুল বিক্রি হচ্ছে। গত সাত দিনে এখানে প্রায় ১৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে। তবে শবে বরাত একই সময়ে পড়ায় চাহিদা কিছুটা কম।
ফুলচাষি আজিজুর রহমান সরদার বলেন, ‘গত বছর যেখানে প্রতিটি গোলাপ ১৮ থেকে ২৩ টাকায় বিক্রি করেছি, এবার তা ১০ টাকায় নেমে এসেছে। এতে আমাদের প্রত্যাশিত লাভ হচ্ছে না।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, গতকাল বুধবার গদখালী ফুলের বাজারে ৫ লাখ গোলাপ ফুল বিক্রি হয়েছে। ক্যাপ পরানো ১০০ গোলাপ ফুল বিক্রি হয়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়, যা আগে ছিল প্রায় ৫০০ টাকা।
বাজারের ব্যবসায়ী আবু জাফর জানান, বাজারের প্রতিযোগিতা ও অতিরিক্ত সরবরাহের কারণে দামে সংকট রয়েছে।
যশোর ফুল উৎপাদক ও বিপণন সমবায় সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, দেশের পরিবেশ পরিস্থিতিতে ফুলের দাম কিছুটা কম।
(প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন রিফাত মেহেদী, সাভার; আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, ঝিনাইদহ ও মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা)।
বসন্ত, ভালোবাসা দিবস ও একুশে ফেব্রুয়ারির আবহে দেশের ফুলের বাজারে এক নতুন জীবনীশক্তি ফুটে উঠেছে। এই বিশেষ দিনে তরুণ-তরুণীসহ নানা বয়সের মানুষ ফুলের মাধ্যমে ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করতে উদগ্রীব। ফলে চাহিদা আকাশচুম্বী হয়ে ওঠে। লাখ লাখ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে ফুলচাষিরা আগেভাগে প্রস্তুতি নিতে ব্যস্ত থাকেন। বিশেষ করে সাভার, ঝিনাইদহ ও যশোরের ফুলচাষিরা গোলাপ, গাঁদা, চন্দ্রমল্লিকা, জারবেরা ও রজনীগন্ধার মতো নানা ধরনের ফুল চাষ করে লাভের প্রত্যাশা করেন। তবে এবার চাহিদা বাড়লেও অতিরিক্ত উৎপাদন হওয়ায় কাঙ্ক্ষিত দামে ফুল বিক্রি কঠিন হয়ে পড়েছে। ফলে চাষিদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানান, এবার ফুল উৎপাদন ভালো হয়েছে। কারণ, আবহাওয়া অনুকূলে ছিল। তবে অতিরিক্ত সরবরাহের ফলে দাম কম। কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজার ব্যবস্থাপনা ও সংরক্ষণের আধুনিকায়ন হলে কৃষকেরা আরও বেশি লাভবান হতে পারবেন।
সাভার: গোলাপ গ্রামে বাম্পার ফলন
ঢাকার উপকণ্ঠে সাভারের বিরুলিয়ার ‘গোলাপ গ্রামে’ এবার গোলাপের উৎপাদন ভালো। এখানকার ২৩০ হেক্টর জমিতে চাষ হওয়া গোলাপ সারা দেশের বাজারে সরবরাহ করা হয়। তবে সারা বছর যেসব গোলাপ ১০ টাকায় কেনা যায়, ভালোবাসা দিবসে সেগুলো ১৫ থেকে ২০ টাকায় কিনতে হবে বলে জানিয়েছেন এখানকার গোলাপচাষিরা।
গোলাপ গ্রামখ্যাত বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাদুল্লাহপুর, শ্যামপুর, মোস্তাপাড়া, বাগ্নিবাড়ি ও সারুলিয়া গ্রামে ঢুকতেই রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ফুলগাছ আগত ব্যক্তিদের স্বাগত জানাবে। এখানকার ফুলে ভরা বাগান দেখতে প্রতিদিন দূর-দূরান্ত থেকে দর্শনার্থীরা আসেন। সারা বছর প্রায় দেড় হাজার কৃষক গোলাপসহ নানা ধরনের ফুল চাষ করেন, আর ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত গোলাপের মূল মৌসুম।
উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, প্রতি হেক্টর জমিতে ৩ লাখ ৭০ হাজার থেকে ৪ লাখ ফুল পাওয়া যায়। স্থানীয় গোলাপচাষি আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘প্রতিবছর ১৬ ডিসেম্বর, ১ জানুয়ারি, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২১ ফেব্রুয়ারি ও ২৬ মার্চে আমাদের ফুল বিক্রির সময়।’
আরেক গোলাপচাষি আব্দুল খালেক বলেন, এবার রোগবালাই কম। ফুলের মানও ভালো। তবে গত বছর যেখানে প্রতি ৩০০ গোলাপের বান্ডেল ৭ থেকে ৮ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছিল, এবার সেটি ৫ হাজার টাকার আশপাশে নেমে এসেছে।
বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম বলেন, খুচরা বাজারে গোলাপের দাম কিছুটা বেশি হলেও কৃষকের হাতে লাভ তুলনামূলক কম থাকছে।
ঝিনাইদহ: পাইকারি বাজারে সরব উপস্থিতি
জেলার মাঠে মাঠে ফুটে রয়েছে লাল, হলুদ ও কমলা রঙের জারবেরা, গোলাপ, রজনীগন্ধা, গ্লাডিওলাস ও গাঁদা ফুল। এসব ফুলের রঙে স্বপ্ন রাঙাচ্ছেন জেলার ফুলচাষিরা। গান্না ও কালীগঞ্জের বালিয়াডাঙ্গা ফুলবাজারে বসন্ত ও ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে ফুলের বিক্রি এখন জমজমাট। গোলাপ, গাঁদা, জারবেরা ও রজনীগন্ধার দাম গত সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা বেড়েছে।
পাইকারি বাজারে এখন গোলাপ প্রতিটি ১৮ থেকে ২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা দু-এক সপ্তাহ আগে ছিল ১২ থেকে ১৭ টাকা।
সদর উপজেলার গান্না বাজার ফুলচাষি ও ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম বলেন, চলতি বছরে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে অনেক দিবস পালিত হয়নি। এ কারণে সামনের দিবসগুলোতে ফুলের চাহিদা বেড়েছে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নূর-এ-নবী বলেন, ঝিনাইদহে এবার ৯২ হেক্টর জমিতে ফুল চাষ হচ্ছে, যা দেশের চাহিদার বড় অংশ পূরণ করে।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ ষষ্টি চন্দ্র রায় বলেন, কৃষকেরা মানসম্মত ফুল বিক্রি করলে ভালো দাম পাবেন।
যশোর গদখালী: দাম প্রত্যাশার চেয়ে কম
দেশের বৃহত্তম ফুল উৎপাদন কেন্দ্র গদখালী-পানিসারা অঞ্চলে বসন্ত ও ভালোবাসা দিবসকে কেন্দ্র করে প্রচুর ফুল বিক্রি হচ্ছে। গত সাত দিনে এখানে প্রায় ১৫ কোটি টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে। তবে শবে বরাত একই সময়ে পড়ায় চাহিদা কিছুটা কম।
ফুলচাষি আজিজুর রহমান সরদার বলেন, ‘গত বছর যেখানে প্রতিটি গোলাপ ১৮ থেকে ২৩ টাকায় বিক্রি করেছি, এবার তা ১০ টাকায় নেমে এসেছে। এতে আমাদের প্রত্যাশিত লাভ হচ্ছে না।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, গতকাল বুধবার গদখালী ফুলের বাজারে ৫ লাখ গোলাপ ফুল বিক্রি হয়েছে। ক্যাপ পরানো ১০০ গোলাপ ফুল বিক্রি হয়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায়, যা আগে ছিল প্রায় ৫০০ টাকা।
বাজারের ব্যবসায়ী আবু জাফর জানান, বাজারের প্রতিযোগিতা ও অতিরিক্ত সরবরাহের কারণে দামে সংকট রয়েছে।
যশোর ফুল উৎপাদক ও বিপণন সমবায় সমিতির সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, দেশের পরিবেশ পরিস্থিতিতে ফুলের দাম কিছুটা কম।
(প্রতিবেদন তৈরিতে সহায়তা করেছেন রিফাত মেহেদী, সাভার; আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, ঝিনাইদহ ও মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা)।
সোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
১ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
২ দিন আগেঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
৩ দিন আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
৩ দিন আগে