আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
ডলার সংকটে নিয়ন্ত্রিত আমদানির মধ্যেও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ শুল্ক স্টেশন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চোরাচালান বন্ধ, জালিয়াতি রোধসহ শুল্ক ফাঁকি রোধে নানামুখী উদ্যোগের কারণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে বলে কর্মকর্তারা বলছেন।
কাস্টমস হাউসের তথ্যমতে, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে ১৬ হাজার ৪৮৪ দশমিক ৬৭ কোটি টাকা আয় হয়েছে। আগের বছরের একই সময়ে ১৫ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৮৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের অর্থবছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৯ দশমিক ৭৯ কোটি টাকা বা ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ রাজস্ব বেশি আদায় হয়েছে।
তবে এই সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭ দশমিক ৭৩ শতাংশ কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের মুখপাত্র এবং উপকমিশনার ব্যারিস্টার মো. বদরুজ্জামান মুন্সি আজকের পত্রিকাকে বলেন, চোরাচালান বন্ধ, জালিয়াতি রোধসহ শুল্ক ফাঁকি রোধে নানামুখী উদ্যোগের কারণে রাজস্ব আদায় বেড়েছে।
মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি, পণ্য রপ্তানি না করে অর্থ পাচার, শুল্ক ফাঁকি ও নানা অনৈতিক কাজে যুক্ত রয়েছে—এমন বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
বদরুজ্জামান আরও বলেন, ‘যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনিয়ম এবং অর্থ পাচারের প্রমাণ পাওয়া গেছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি পণ্য চালানে জালিয়াতি রোধে কাজ করছে অডিট ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসোর্স (এআইআর) ইউনিট। সন্দেহজনক চালান আটক করে পণ্যের কায়িক পরীক্ষা করে এই শাখা। জালিয়াতি ধরা পড়লে ফাঁকি দেওয়া রাজস্ব এবং জালিয়াতির জন্য জরিমানা আদায় করে এই শাখা।
এআইআর শাখার তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে অনিয়মের বিপরীতে জরিমানা আদায় হয়েছে ২৩ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা। ১৪ দশমিক ৬৪ কোটি টাকা অনিয়মের বিপরীতে অতিরিক্ত রাজস্বসহ এই তিন মাসে ৩৮ দশমিক শূন্য ৮ কোটি আদায় করে এআইআর শাখা।
২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে জরিমানাসহ অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় হয়েছিল ১৭ দশমিক ৬৮ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় অনিয়মের বিপরীতে রাজস্ব আয় বেড়েছে প্রায় ৫৪ শতাংশ।
ডলার সংকটে নিয়ন্ত্রিত আমদানির মধ্যেও বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ শুল্ক স্টেশন চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে। চোরাচালান বন্ধ, জালিয়াতি রোধসহ শুল্ক ফাঁকি রোধে নানামুখী উদ্যোগের কারণে প্রবৃদ্ধি হয়েছে বলে কর্মকর্তারা বলছেন।
কাস্টমস হাউসের তথ্যমতে, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে ১৬ হাজার ৪৮৪ দশমিক ৬৭ কোটি টাকা আয় হয়েছে। আগের বছরের একই সময়ে ১৫ হাজার ৩৮৪ দশমিক ৮৭ কোটি টাকার রাজস্ব আদায় হয়েছিল। অর্থাৎ আগের অর্থবছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৯ দশমিক ৭৯ কোটি টাকা বা ৭ দশমিক ১৫ শতাংশ রাজস্ব বেশি আদায় হয়েছে।
তবে এই সময়ে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭ দশমিক ৭৩ শতাংশ কম রাজস্ব আদায় হয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১৭ হাজার ৮৬৬ কোটি টাকা।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের মুখপাত্র এবং উপকমিশনার ব্যারিস্টার মো. বদরুজ্জামান মুন্সি আজকের পত্রিকাকে বলেন, চোরাচালান বন্ধ, জালিয়াতি রোধসহ শুল্ক ফাঁকি রোধে নানামুখী উদ্যোগের কারণে রাজস্ব আদায় বেড়েছে।
মিথ্যা ঘোষণায় পণ্য আমদানি, পণ্য রপ্তানি না করে অর্থ পাচার, শুল্ক ফাঁকি ও নানা অনৈতিক কাজে যুক্ত রয়েছে—এমন বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস।
বদরুজ্জামান আরও বলেন, ‘যেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনিয়ম এবং অর্থ পাচারের প্রমাণ পাওয়া গেছে, সেসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি পণ্য চালানে জালিয়াতি রোধে কাজ করছে অডিট ইনভেস্টিগেশন অ্যান্ড রিসোর্স (এআইআর) ইউনিট। সন্দেহজনক চালান আটক করে পণ্যের কায়িক পরীক্ষা করে এই শাখা। জালিয়াতি ধরা পড়লে ফাঁকি দেওয়া রাজস্ব এবং জালিয়াতির জন্য জরিমানা আদায় করে এই শাখা।
এআইআর শাখার তথ্যমতে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে অনিয়মের বিপরীতে জরিমানা আদায় হয়েছে ২৩ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা। ১৪ দশমিক ৬৪ কোটি টাকা অনিয়মের বিপরীতে অতিরিক্ত রাজস্বসহ এই তিন মাসে ৩৮ দশমিক শূন্য ৮ কোটি আদায় করে এআইআর শাখা।
২০২২-২৩ অর্থবছরের একই সময়ে জরিমানাসহ অতিরিক্ত রাজস্ব আদায় হয়েছিল ১৭ দশমিক ৬৮ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় অনিয়মের বিপরীতে রাজস্ব আয় বেড়েছে প্রায় ৫৪ শতাংশ।
ঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২৪ মিনিট আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
১ ঘণ্টা আগেস্থানীয় বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির প্রস্তাবিত মূল্য পরিশোধে আগ্রহী ছিল না। এতে চুক্তিটির বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে। মার্কিন কর্তৃপক্ষের অভিযোগ অনুযায়ী, চুক্তি রক্ষার জন্য আদানি স্থানীয় কর্মকর্তাদের ঘুষ দিয়ে তাঁদের এই বিদ্যুৎ কিনতে রাজি করানোর সিদ্ধান্ত নেন।
২ ঘণ্টা আগে