নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মোট বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ১৬ হাজার ২৪২ দশমিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়।
সরকারি দলের সংসদ সদস্য এবাদুল করিমের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানান, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ৪৫ হাজার ৩৬৭ দশমিক ১৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং আমদানির পরিমাণ ৬১ হাজার ৬০৯ দশমিক ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ বাংলাদেশের ২০২০-২১ অর্থবছরে মোট বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ১৬ হাজার ২৪২ দশমিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তবে এই ঘাটতি কমিয়ে আনতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
সংরক্ষিত নারী আসনের লুৎফুন নেসা খানের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার নানা কার্যক্রম গ্রহণ করায় ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি ক্রমশ কমছে। ২০১০-২০১১ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫১২ দশমিক ৫০ মিলিয়ন ডলার। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে এটি বেড়ে ১ হাজার ২৭৯ দশমিক ৬৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ভারতের সঙ্গে কমপ্রিহেন্সিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (সিইপিএ) সম্পাদনের বিষয়ে যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সিইপিএ সই হলে ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোসহ ভারতে বাণিজ্য সম্প্রসারণ আরও ত্বরান্বিত হবে।
এ ছাড়া গণফোরামের মোকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, বিশ্বের ২০টি দেশে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক মিশন রয়েছে। মিশনগুলো হলো—অস্ট্রেলিয়া (ক্যানভেরা), বেলজিয়াম (ব্রাসেলস), কানাডা (অটোয়া), চীন (বেইজিং ও কুনমিং), ফ্রান্স (প্যারিস), জার্মানি (বার্লিন), ভারত (নয়াদিল্লি ও কলকাতা), ইরান (তেহরান), জাপান (টোকিও), মিয়ানমার (ইয়াংগুন), মালয়েশিয়া (কুয়ালালামপুর), রাশিয়া (মস্কো), দক্ষিণ কোরিয়া (সিউল), সিঙ্গাপুর (সিঙ্গাপুর), স্পেন (মাদ্রিদ), সুইজারল্যান্ড (জেনেভা), যুক্তরাষ্ট্র (ওয়াশিংটন ও লসএঞ্জেলস), যুক্তরাজ্য (লন্ডন), সংযুক্ত আরব আমিরাত (দুবাই) ও সৌদি আরব (জেদ্দা)। এসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ৭ হাজার ৬৪৭ দশমিক ৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তবে বৈদেশিক বাণিজ্য ও লেনদেন ভারসাম্য রক্ষায় সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
২০২০-২১ অর্থবছরে দেশের মোট বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ১৬ হাজার ২৪২ দশমিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বলে জানিয়েছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। আজ মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠকের শুরুতে প্রশ্নোত্তর পর্ব শুরু হয়।
সরকারি দলের সংসদ সদস্য এবাদুল করিমের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি জানান, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রপ্তানির পরিমাণ ৪৫ হাজার ৩৬৭ দশমিক ১৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং আমদানির পরিমাণ ৬১ হাজার ৬০৯ দশমিক ২০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। অর্থাৎ বাংলাদেশের ২০২০-২১ অর্থবছরে মোট বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ১৬ হাজার ২৪২ দশমিক ১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
তবে এই ঘাটতি কমিয়ে আনতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী।
সংরক্ষিত নারী আসনের লুৎফুন নেসা খানের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার নানা কার্যক্রম গ্রহণ করায় ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি ক্রমশ কমছে। ২০১০-২০১১ অর্থবছরে ভারতে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৫১২ দশমিক ৫০ মিলিয়ন ডলার। ২০২০-২০২১ অর্থবছরে এটি বেড়ে ১ হাজার ২৭৯ দশমিক ৬৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, ভারতের সঙ্গে কমপ্রিহেন্সিভ ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (সিইপিএ) সম্পাদনের বিষয়ে যৌথ সম্ভাব্যতা সমীক্ষার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। সিইপিএ সই হলে ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোসহ ভারতে বাণিজ্য সম্প্রসারণ আরও ত্বরান্বিত হবে।
এ ছাড়া গণফোরামের মোকাব্বির খানের প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, বিশ্বের ২০টি দেশে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক মিশন রয়েছে। মিশনগুলো হলো—অস্ট্রেলিয়া (ক্যানভেরা), বেলজিয়াম (ব্রাসেলস), কানাডা (অটোয়া), চীন (বেইজিং ও কুনমিং), ফ্রান্স (প্যারিস), জার্মানি (বার্লিন), ভারত (নয়াদিল্লি ও কলকাতা), ইরান (তেহরান), জাপান (টোকিও), মিয়ানমার (ইয়াংগুন), মালয়েশিয়া (কুয়ালালামপুর), রাশিয়া (মস্কো), দক্ষিণ কোরিয়া (সিউল), সিঙ্গাপুর (সিঙ্গাপুর), স্পেন (মাদ্রিদ), সুইজারল্যান্ড (জেনেভা), যুক্তরাষ্ট্র (ওয়াশিংটন ও লসএঞ্জেলস), যুক্তরাজ্য (লন্ডন), সংযুক্ত আরব আমিরাত (দুবাই) ও সৌদি আরব (জেদ্দা)। এসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ৭ হাজার ৬৪৭ দশমিক ৮০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। তবে বৈদেশিক বাণিজ্য ও লেনদেন ভারসাম্য রক্ষায় সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বলে জানান বাণিজ্যমন্ত্রী।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে