নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুতের চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমন্বয় করতে না পারায় গত জুলাই থেকে দেশব্যাপী শিডিউল লোডশেডিং দিচ্ছে সরকার। লোডশেডিংয়ের কোপ এবার পড়তে যাচ্ছে রপ্তানিমুখী শিল্প-কারখানায়ও। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকার এবার শিল্প-কারখানায় এলাকা ও জোন ভিত্তিক সপ্তাহে একদিন লোডশেডিং দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আজ রোববার বিদ্যুৎ ভবনে ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আজকে আমাদের সঙ্গে বৈঠকে করেছেন। তিনি সপ্তাহে একদিন শিল্প-কারখানায় এলাকা ও জোন ভিত্তিক বিদ্যুতের রেশনিংয়ের কথা বলেছেন।’
শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘আমরা প্রতিমন্ত্রীকে বিদ্যুৎ রেশনিংয়ের প্রক্রিয়াটা একদিনে সব জায়গায় না করে এলাকা ভিত্তিক করতে বলেছি। একই সঙ্গে গ্যাসচালিত ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও ও কাপড় ডায়িংয়ের কারখানায় যাতে গ্যাসের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকে আমরা এই দাবি করেছি। ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।’
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে উদ্ধৃত করে শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, শিল্প-কারখানায় বিদ্যুৎ রেশনিংয়ের ফলে প্রায় ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে।
শহিদউল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ রেশনিংয়ের ফলে শিল্পাঞ্চলগুলোতে লোডশেডিং হবে কি না—এটা জানতে চাওয়া হলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, চেষ্টা করব, তবে নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। তবে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতি হবে।’
কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং হবে এমন একটা নির্দেশনা মন্ত্রণালয় তাঁদের শিগগিরই জানিয়ে দেবে উল্লেখ করে বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী আমাদের জানিয়েছেন, আগামী অক্টোবর থেকে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি হবে। তখন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হবে এবং ভারত থেকেও বিদ্যুৎ আসবে।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন—ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সহসভাপতি ফজলে এহসান শামীম ও বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর পরিচালক রাজীব হায়দারসহ ব্যবসায়ী নেতারা।
বিদ্যুতের চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমন্বয় করতে না পারায় গত জুলাই থেকে দেশব্যাপী শিডিউল লোডশেডিং দিচ্ছে সরকার। লোডশেডিংয়ের কোপ এবার পড়তে যাচ্ছে রপ্তানিমুখী শিল্প-কারখানায়ও। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকার এবার শিল্প-কারখানায় এলাকা ও জোন ভিত্তিক সপ্তাহে একদিন লোডশেডিং দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ আজ রোববার বিদ্যুৎ ভবনে ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
বৈঠকে অংশ নেওয়া তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী আজকে আমাদের সঙ্গে বৈঠকে করেছেন। তিনি সপ্তাহে একদিন শিল্প-কারখানায় এলাকা ও জোন ভিত্তিক বিদ্যুতের রেশনিংয়ের কথা বলেছেন।’
শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘আমরা প্রতিমন্ত্রীকে বিদ্যুৎ রেশনিংয়ের প্রক্রিয়াটা একদিনে সব জায়গায় না করে এলাকা ভিত্তিক করতে বলেছি। একই সঙ্গে গ্যাসচালিত ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ও ও কাপড় ডায়িংয়ের কারখানায় যাতে গ্যাসের সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন থাকে আমরা এই দাবি করেছি। ক্যাপটিভ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ নিরবচ্ছিন্ন রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী।’
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে উদ্ধৃত করে শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, শিল্প-কারখানায় বিদ্যুৎ রেশনিংয়ের ফলে প্রায় ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে।
শহিদউল্লাহ আজিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ রেশনিংয়ের ফলে শিল্পাঞ্চলগুলোতে লোডশেডিং হবে কি না—এটা জানতে চাওয়া হলে প্রতিমন্ত্রী বলেন, চেষ্টা করব, তবে নিশ্চয়তা দিতে পারছি না। তবে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নতি হবে।’
কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং হবে এমন একটা নির্দেশনা মন্ত্রণালয় তাঁদের শিগগিরই জানিয়ে দেবে উল্লেখ করে বিজিএমইএর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি শহিদউল্লাহ আজিম বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী আমাদের জানিয়েছেন, আগামী অক্টোবর থেকে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি হবে। তখন নতুন বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হবে এবং ভারত থেকেও বিদ্যুৎ আসবে।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন—ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী, নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সহসভাপতি ফজলে এহসান শামীম ও বস্ত্রকল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর পরিচালক রাজীব হায়দারসহ ব্যবসায়ী নেতারা।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
৫ ঘণ্টা আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১০ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
১১ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে