বিশ্বে গড়ে যেখানে মাথাপিছু বিদ্যুতের ব্যবহার হয় ৩ হাজার কিলোওয়াট, সেখানে দেশে মাত্র ৪৬৫ কিলোওয়াট। কিন্তু তারপরও দেশে ঘন ঘন লোডশেডিং এবং গ্যাসের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে; বিশেষ করে শিল্প খাতে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ এবং গ্যাসের অভাবে উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং হচ্ছে।
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দায়িত্বরত কর্মকর্তারা জানান, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে ১৫০ মেগাওয়াটের কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে যায়। পুনরায় ২০২৩ সালের মার্চে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বুস্টার যন্ত্রটিও বন্ধ হয়। দুই দফা মেরামত ও দেড় বছর বন্ধ থাকার পর গত মে মাসে ফের উৎপাদনে আসে ১০০ মেগাওয়াটের গ্য
মধ্য আমেরিকার দেশ কিউবায় বিদ্যুতের সংকট দেখা দিয়েছে। পুরো দেশেই বিদ্যুৎ ব্ল্যাকআউটের কারণ হলো, দেশটির সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। অর্থসংকটে ভুগতে থাকা কিউবায় বিগত কিছুদিন ধরেই বিদ্যুতের সংকট দেখা দিলেও এই প্রথম পুরো দেশই বিদ্যুৎহীন হওয়ার ঘটনা ঘটল।
ফরিদপুরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে বিভিন্ন এলাকার মানুষ। হঠাৎ এমন লোডশেডিংয়ে দেখা দিয়ে ভোগান্তি।
ভাদ্র মাস বিদায় নিয়েছে। আশ্বিনও পার করে ফেলেছে পাঁচ দিন। শরতের এ সময় তাপমাত্রা কমার কথা; কিন্তু ঘটছে তার উল্টো। সারা দেশে ভ্যাপসা গরমে জনজীবন অতিষ্ঠ। তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকলেও বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকায় প্রচণ্ড গরম অনুভূত হচ্ছে। ঘরে-বাইরে সবখানেই এতটা গরম যে মনে হচ্ছে, তাপমাত্
৬ দিন বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিটের উৎপাদন শুরু হয়েছে। আজ রোববার দুপুর থেকে এ উৎপাদন কার্যক্রম শুরু হয়। ২৭৫ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন এ ইউনিট থেকে দৈনিক ২০০-২২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে।
ডলার-সংকটের কারণে ঝুলছে এলএনজি বাবদ ৬০ কোটি ডলারের বেশি বকেয়া। এই কারণে নতুন করে এলএনজি কেনা বন্ধ আছে। গ্যাস সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের বড় ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এর ফলে ব্যাপক লোডশেডিং চলছে সারা দেশে। বিদ্যুতের জন্য মানুষের ভোগান্তি চরমে উঠেছে।
প্রচণ্ড গরমে নাকাল জন-জীবন। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে লোডশেডিং। ব্যবহৃত হচ্ছে স্বাভাবিক জীবন ও ব্যবসা-বাণিজ্য। তবে সবচেয়ে বেশি বেকায়দায় পড়েছেন চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার পোলট্রি খামারিরা. .
বিদ্যুৎ উৎপাদনের বড় ঘাটতিতে ব্যাপক লোডশেডিং চলছে সারা দেশে। বিদ্যুৎ সঞ্চালন কেন্দ্রগুলো এখন নিয়ম করে অপরিকল্পিত লোডশেডিং চালাচ্ছে। দিনে তিন-চারবার থেকে শুরু করে কোথাও কোথাও ঘণ্টায় ঘণ্টায় বিদ্যুৎ যাচ্ছে। ভ্যাপসা গরমে হাঁসফাঁস অবস্থার মধ্যে এই ঘন ঘন লোডশেডিংয়ে জনজীবনে দুর্ভোগ চরমে উঠেছে। আর বিদ্যুৎ উৎ
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় লোডশেডিং থেকে পরিত্রাণ পেতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরা আজ বৃহস্পতিবার উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিস ঘেরাও কর্মসূচি পালন করেছেন। এ সময় তাঁরা কাপাসিয়া জোনাল অফিস প্রায় দুই ঘণ্টা অবরুদ্ধ রাখেন।
‘অইদোত সারা দিন কাম করি। গরমে জাহান যাওয়া-আইসা করে। বাড়িত আসি যে একনা জুড়ামো, সেটাও হয় না। খালি কারেন যায় আর কারেন যায়। কারেন না থাইকলে বিল যে কম করি আইসপে, সেটাও নাই। বিল ভালোই আইসে। মোর ধারণা, মিটারগুলাতে ওমরা ভেজাল করি থুইছে।’
আবার শুরু হয়েছে লোডশেডিং। রাজধানীতেই এলাকাভেদে দিনরাত মিলিয়ে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। গভীর রাতেও বিদ্যুৎ চলে যাচ্ছে। রাজধানীর বাইরের পরিস্থিতি আরও খারাপ।
রাজশাহী ও রংপুর বিভাগে বিদ্যুতের লোডশেডিং অসহনীয় পর্যায়ে পৌঁছেছে। এ দুই বিভাগের ১৬টি জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করে নর্দান ইলেকট্রিসিটি পাওয়ার সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো)। প্রতিষ্ঠানটি জানাচ্ছে, গতকাল সোমবার থেকে জাতীয় গ্রিড থেকে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই গ্রাহককে চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ দেও
সিলেটে বিদ্যুৎ–বিভ্রাটের (লোডশেডিং) কারণে বিপাকে পড়েছেন বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) শিল্পনগরীর উদ্যোক্তারা। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিংয়ের কারণে উৎপাদনে ধস নেমেছে। এভাবে চলতে থাকলে উৎপাদন বন্ধ করা ছাড়া উপায় থাকবে না বলে জানিয়েছেন উদ্যোক্তারা।
এক মাস ছয় দিন বন্ধ থাকার পর দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ার ৫২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষমতাসম্পন্ন কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের তৃতীয় ইউনিট থেকে উৎপাদন শুরু হয়েছে। তৃতীয় ইউনিটি চালু হওয়ায় এ অঞ্চলে লোডশেডিংয়ের মাত্রা কমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন কর্তৃপক্ষ। গতকাল বিকেল ৫টা থেকে এ উৎপাদন শুরু হয়। বিষয়
সিলেটে তাপপ্রবাহ ও শ্রাবণের খরতাপে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে জনজীবন। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন শ্রমজীবীরা। কদিন ধরে কোথাও বৃষ্টি নেই, নেই বাতাস। এর মধ্যে মরার ওপর খাঁড়ার ঘা হিসেবে রয়েছে লোডশেডিং। ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিংয়ে বিরক্ত নগরবাসী।
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে ১৮-২০ ঘণ্টার ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। গত শুক্রবার ছুটির দিনেও প্রায় ২০ ঘণ্টা বিদ্যুৎহীন ছিল এ উপজেলা। এদিকে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহ মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে। লেখাপড়ায় চরম বিঘ্ন ঘটছে এইচএসসি পরীক্ষার্থীসহ শিক্ষার্থীদের। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে হাসপাতালে সেবা, ল্যাব, করাত