নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডিজিটাল হাট থেকে ৭১ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। রোববার বিকেলে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ডিজিটাল কোরবানি হাটের উদ্বোধনের সময় এই গরুটি কেনেন মন্ত্রী। ই-ক্যাবের মানবসেবা প্রকল্পের মাধ্যমে এটি সিলেটের বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি জানান, এবার ১ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৯টি পশু মজুত রয়েছে। ফলে কোরবানির জন্য কোনোরকম সংশয়, সংকট বা আশঙ্কার কারণ নেই।
রেজাউল করিম বলেন, ‘কোরবানির হাটে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হবে। রোগগ্রস্ত পশু হাটে বিক্রি করতে দেওয়া হবে না। ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ হয়রানির শিকার হবেন না, ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত সদস্য নিয়োগ করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশ ও অন্যান্য ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে যে উন্নতি করেছে, সেটা সম্ভব হয়েছে সরকারের ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন করার কারণে। ইউনিয়ন পর্যায়ে ডিজিটাল নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হয়েছে। সম্প্রতি ডিবিআইডিসহ আরও চারটি ডিজিটাল প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করেছি। এসব বাস্তবায়ন হওয়ার পর ই-কমার্স খাতে শৃঙ্খলা ও আস্থা আরও উন্নত হবে। এই খাতে উদ্যোক্তা তৈরি করতে সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি প্রণয়ন করেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, পশু ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসা খাতের একটি বড় লেনদেনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এ ডিজিটাল হাটকে যদি সারা বছর করা যায়, তাহলে প্রান্তিক চাষি ও খামারিরা সারা বছর অনলাইনে পশু বিক্রির সুযোগ পাবে।
এবার ডিজিটাল হাটে দুটো নতুন সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে গরুর ওজন মাপার ডিজিটাল ক্যালকুলেটর এবং পূর্বাচলে গরু রাখার জন্য একটি জায়গাও রাখা হয়েছে। এ ছাড়া প্ল্যাটফর্মে যারা পশু বিক্রি করবেন তাদের আয়োজকদের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হবে বলে জানানো হয়।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার বলেন, ২০২০ ও ২০২১ সালে অনলাইন কোরবানি হাট হিসেবে ডিজিটাল হাটের সফল বাস্তবায়ন করেছে ই-ক্যাব। ২০২০ সালে ২৭ হাজার এবং ২১ সালে ৩ লাখ ৮৭ হাজার পশু বিক্রি করে মাইলফলক সৃষ্টি করেছে ডিজিটাল হাট। আমাদের কর্মীরা ঈদের দিন কাজ করে নিজেদের ঈদের খুশি অন্যদের জন্য পরিত্যাগ করেছেন।
গত বছর ডিজিটাল হাটে পরীক্ষামূলকভাবে এসক্রো সুবিধা রাখা হয়েছিল। এবারও সেটা থাকছে। এবারও প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিদের ডিজিটাল হাটের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
ই-ক্যাব সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, ‘ই-ক্যাবের উদ্যোগে পর পর ৩ বার এই ডিজিটাল হাট বাস্তবায়ন হচ্ছে। সরকারের ৪ জন মন্ত্রী এই হাট থেকে পশু কিনেছেন। এই ধরনের জীবন্ত প্রাণী এবং উচ্চমূল্যের এ ধরনের সর্বজনীন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বিশ্বে খুব বিরল। আমরা আশা করছি এবারও কার্যক্রম সফল হবে।’
চলতি বছর ডিজিটাল হাটে কেন্দ্রীয় হাটের সঙ্গে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের হাটগুলোকে যুক্ত করা হয়েছে। দুইভাবে ক্রেতারা পশু কিনতে পারবেন। প্রথমত, বিক্রেতার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে পশু ক্রয় করতে পারবেন। আবার ডিজিটাল হাটের এসক্রোর মাধ্যমে টাকা জমা রেখেও পশু ক্রয় করতে পারবেন। যেসব পশু স্লটারিংয়ের জন্য দেওয়া হবে, সেসব পশুর দাঁত ও অন্যান্য বিষয় পরীক্ষা করারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
ডিজিটাল হাট থেকে ৭১ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। রোববার বিকেলে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ডিজিটাল কোরবানি হাটের উদ্বোধনের সময় এই গরুটি কেনেন মন্ত্রী। ই-ক্যাবের মানবসেবা প্রকল্পের মাধ্যমে এটি সিলেটের বন্যাকবলিত এলাকার মানুষের মাঝে বিতরণ করা হবে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণীসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি জানান, এবার ১ কোটি ২১ লাখ ২৪ হাজার ৩৮৯টি পশু মজুত রয়েছে। ফলে কোরবানির জন্য কোনোরকম সংশয়, সংকট বা আশঙ্কার কারণ নেই।
রেজাউল করিম বলেন, ‘কোরবানির হাটে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করা হবে। রোগগ্রস্ত পশু হাটে বিক্রি করতে দেওয়া হবে না। ক্রেতা-বিক্রেতা কেউ হয়রানির শিকার হবেন না, ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না।’ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত সদস্য নিয়োগ করা হবে বলে জানান মন্ত্রী।
আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আজকের ডিজিটাল বাংলাদেশ ও অন্যান্য ডিজিটাল সেবার মাধ্যমে যে উন্নতি করেছে, সেটা সম্ভব হয়েছে সরকারের ডিজিটাল অবকাঠামো উন্নয়ন করার কারণে। ইউনিয়ন পর্যায়ে ডিজিটাল নেটওয়ার্ক বিস্তৃত হয়েছে। সম্প্রতি ডিবিআইডিসহ আরও চারটি ডিজিটাল প্রযুক্তি উন্নয়নে কাজ করেছি। এসব বাস্তবায়ন হওয়ার পর ই-কমার্স খাতে শৃঙ্খলা ও আস্থা আরও উন্নত হবে। এই খাতে উদ্যোক্তা তৈরি করতে সরকার বিভিন্ন কর্মসূচি প্রণয়ন করেছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, পশু ক্রয়-বিক্রয় ব্যবসা খাতের একটি বড় লেনদেনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এ ডিজিটাল হাটকে যদি সারা বছর করা যায়, তাহলে প্রান্তিক চাষি ও খামারিরা সারা বছর অনলাইনে পশু বিক্রির সুযোগ পাবে।
এবার ডিজিটাল হাটে দুটো নতুন সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে গরুর ওজন মাপার ডিজিটাল ক্যালকুলেটর এবং পূর্বাচলে গরু রাখার জন্য একটি জায়গাও রাখা হয়েছে। এ ছাড়া প্ল্যাটফর্মে যারা পশু বিক্রি করবেন তাদের আয়োজকদের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হবে বলে জানানো হয়।
ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার বলেন, ২০২০ ও ২০২১ সালে অনলাইন কোরবানি হাট হিসেবে ডিজিটাল হাটের সফল বাস্তবায়ন করেছে ই-ক্যাব। ২০২০ সালে ২৭ হাজার এবং ২১ সালে ৩ লাখ ৮৭ হাজার পশু বিক্রি করে মাইলফলক সৃষ্টি করেছে ডিজিটাল হাট। আমাদের কর্মীরা ঈদের দিন কাজ করে নিজেদের ঈদের খুশি অন্যদের জন্য পরিত্যাগ করেছেন।
গত বছর ডিজিটাল হাটে পরীক্ষামূলকভাবে এসক্রো সুবিধা রাখা হয়েছিল। এবারও সেটা থাকছে। এবারও প্রান্তিক পর্যায়ের খামারিদের ডিজিটাল হাটের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে।
ই-ক্যাব সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওয়াহেদ তমাল বলেন, ‘ই-ক্যাবের উদ্যোগে পর পর ৩ বার এই ডিজিটাল হাট বাস্তবায়ন হচ্ছে। সরকারের ৪ জন মন্ত্রী এই হাট থেকে পশু কিনেছেন। এই ধরনের জীবন্ত প্রাণী এবং উচ্চমূল্যের এ ধরনের সর্বজনীন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম বিশ্বে খুব বিরল। আমরা আশা করছি এবারও কার্যক্রম সফল হবে।’
চলতি বছর ডিজিটাল হাটে কেন্দ্রীয় হাটের সঙ্গে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের হাটগুলোকে যুক্ত করা হয়েছে। দুইভাবে ক্রেতারা পশু কিনতে পারবেন। প্রথমত, বিক্রেতার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে পশু ক্রয় করতে পারবেন। আবার ডিজিটাল হাটের এসক্রোর মাধ্যমে টাকা জমা রেখেও পশু ক্রয় করতে পারবেন। যেসব পশু স্লটারিংয়ের জন্য দেওয়া হবে, সেসব পশুর দাঁত ও অন্যান্য বিষয় পরীক্ষা করারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৩ মিনিট আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৫ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৬ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৭ ঘণ্টা আগে