নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই বছরের মধ্যে ১০ লাখ নতুন কর্মসংস্থান তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ই-ক্যাব কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে অগ্রগামী প্যানেল তাদের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে আগামী দুই বছরের (২০২২-২০২৪) জন্য তাদের রূপকল্প তুলে ধরা হয়।
ই-কমার্স খাতে গত কয়েক বছরের অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে প্যানেল মেম্বার ফুডপান্ডার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আম্বারিন রেজা বলেন, নির্বাচিত হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে পাঁচ বিলিয়ন ডলার ও ১০ লাখ কর্মসংস্থানের ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রি গড়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করব আমরা।
অগ্রগামী ইশতেহারে ৭টি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো-সদস্যদের দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ, অগ্রাধিকার সেবা নিশ্চিত করা ও স্মার্ট সেক্রেটারিয়েট প্রতিষ্ঠা, দেশীয় পণ্য ও উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেওয়ার জন্য ‘ক্রস বর্ডার পলিসি’ প্রণয়ন ও ডিজিটাল পেমেন্টকে জনপ্রিয় করা, ই-কমার্সের পেনিট্রেশান ১ শতাংশ থেকে ৪ শতাংশে নেওয়া, দেশীয় স্টার্ট-আপের মানোন্নয়ন, বিনিয়োগের উপযোগী করে তোলা ও গ্লোবাল কানেকটিভিটির জন্য স্টার্টআপ অ্যাকাডেমি ও ইনকিউবেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা, ই-বিজনেস সাপোর্ট সেন্টার স্থাপন ও নতুন প্রতিষ্ঠানে অর্থায়নে ঋণের ব্যবস্থা করা, উদ্যোক্তাবান্ধব নীতি প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া ও বাস্তবায়ন এবং নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়ন ও ই-কমার্স খাতে তাদের অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করা।
অনুষ্ঠানে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি ও সদস্য বান্ধব ইক্যাবের কথা উল্লেখ করে অগ্রগামী প্যানেলের প্রধান শমী কায়সার বলেন, আমরা ইক্যাবকে একটি সদস্য বান্ধব অন্তর্ভুক্তিমূলক সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। পাশাপাশি জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করার জন্য আমরা ই-ক্যাবের সদস্যদের মধ্যে নারীদের অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য ঠিক করেছি।
ইশতেহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে অগ্রগামী প্যানেলের সদস্যরা তাদের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, আমরা সবাই যদি একসঙ্গে নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে আমাদের কাজগুলো করা অনেক সহজ হয়ে যাবে। আমাদের বিশ্বাস আমাদের পরিকল্পনাগুলো আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব।
দুই বছরের মধ্যে ১০ লাখ নতুন কর্মসংস্থান তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে ই-ক্যাব কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে অগ্রগামী প্যানেল তাদের নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছে। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে আগামী দুই বছরের (২০২২-২০২৪) জন্য তাদের রূপকল্প তুলে ধরা হয়।
ই-কমার্স খাতে গত কয়েক বছরের অগ্রগতির চিত্র তুলে ধরে প্যানেল মেম্বার ফুডপান্ডার ব্যবস্থাপনা পরিচালক আম্বারিন রেজা বলেন, নির্বাচিত হলে আগামী দুই বছরের মধ্যে পাঁচ বিলিয়ন ডলার ও ১০ লাখ কর্মসংস্থানের ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রি গড়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে কাজ করব আমরা।
অগ্রগামী ইশতেহারে ৭টি বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো-সদস্যদের দক্ষতা উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ, অগ্রাধিকার সেবা নিশ্চিত করা ও স্মার্ট সেক্রেটারিয়েট প্রতিষ্ঠা, দেশীয় পণ্য ও উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নেওয়ার জন্য ‘ক্রস বর্ডার পলিসি’ প্রণয়ন ও ডিজিটাল পেমেন্টকে জনপ্রিয় করা, ই-কমার্সের পেনিট্রেশান ১ শতাংশ থেকে ৪ শতাংশে নেওয়া, দেশীয় স্টার্ট-আপের মানোন্নয়ন, বিনিয়োগের উপযোগী করে তোলা ও গ্লোবাল কানেকটিভিটির জন্য স্টার্টআপ অ্যাকাডেমি ও ইনকিউবেশন সেন্টার প্রতিষ্ঠা, ই-বিজনেস সাপোর্ট সেন্টার স্থাপন ও নতুন প্রতিষ্ঠানে অর্থায়নে ঋণের ব্যবস্থা করা, উদ্যোক্তাবান্ধব নীতি প্রণয়নের উদ্যোগ নেওয়া ও বাস্তবায়ন এবং নারী উদ্যোক্তাদের দক্ষতা উন্নয়ন ও ই-কমার্স খাতে তাদের অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করা।
অনুষ্ঠানে নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধি ও সদস্য বান্ধব ইক্যাবের কথা উল্লেখ করে অগ্রগামী প্যানেলের প্রধান শমী কায়সার বলেন, আমরা ইক্যাবকে একটি সদস্য বান্ধব অন্তর্ভুক্তিমূলক সংগঠন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। পাশাপাশি জেন্ডার সমতা নিশ্চিত করার জন্য আমরা ই-ক্যাবের সদস্যদের মধ্যে নারীদের অংশগ্রহণ ৫০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্য ঠিক করেছি।
ইশতেহার প্রকাশ অনুষ্ঠানে অগ্রগামী প্যানেলের সদস্যরা তাদের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তারা বলেন, আমরা সবাই যদি একসঙ্গে নির্বাচিত হতে পারি, তাহলে আমাদের কাজগুলো করা অনেক সহজ হয়ে যাবে। আমাদের বিশ্বাস আমাদের পরিকল্পনাগুলো আমরা বাস্তবায়ন করতে পারব।
বাংলাদেশ সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন চুক্তি, যা ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত শেখ হাসিনার শাসনামলে স্বাক্ষরিত হয়েছিল, পুনরায় পর্যালোচনা করতে সহায়তার জন্য একটি খ্যাতিমান আইনি এবং তদন্ত সং
২ ঘণ্টা আগেশুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
৫ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
৫ ঘণ্টা আগে