জয়নাল আবেদীন খান, ঢাকা
সেই ভাটার টানেই খাবি খাচ্ছে দেশের আমদানি উদ্যোগ। দিন পেরিয়ে মাসের পর বছর পেরোলেও জোয়ার আসছে না আমদানিতে। উল্টো সময়ের পালাবদলে ভোগ্যপণ্য, মূলধনি যন্ত্রপাতিসহ সামগ্রিক আমদানিতে আরও ভাটা দেখা গেছে। আমদানির বেশির ভাগ হয় বেসরকারিভাবে। এ প্রক্রিয়া সচল রাখার ‘ফুয়েল’ হলো ডলার। দেশে ডলারের অব্যাহত সংকট এখন আমদানির গতিকে ভীষণ চেপে ধরেছে। আগের বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় যার নেতিবাচক প্রভাব চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকেও দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে দেশে সামগ্রিক এলসি খোলার পরিমাণ কমেছে ৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। নিষ্পত্তি কমেছে প্রায় আড়াই শতাংশ। পণ্য ও খাতভিত্তিক হিসাবে ভোগ্যপণ্য ও মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে এলসি কমেছে যথাক্রমে ৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং ৪১ শতাংশ। একইভাবে জ্বালানি আমদানিতে এলসি খোলার হার কমেছে ২৬ শতাংশ ও নিষ্পত্তির হার কমেছে ৭ শতাংশ।
ভোগ্যপণের আমদানিকারক রমজান আলীর আশঙ্কা, ভোগ্যপণ্যের আমদানি কমে যাওয়ার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে জিনিসপত্রের দামে; যা মূল্যস্ফীতিকে চোখ রাঙাচ্ছে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় দুই বছর ধরে ডলার-সংকটের অজুহাতে আমদানিও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। যদিও সরবরাহ বাড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে, কিন্তু আমরা ডলার পাচ্ছি না। যতটুকু জোগান পাচ্ছি, টাকার হিসাবে তার দাম পড়ছে বেশি। এর ফলে বেড়ে যাচ্ছে আমদানি পণ্যের দামও। এই বর্ধিত দাম মূল্যস্ফীতিতেই যোগ হচ্ছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মাত্র ১ হাজার ৫৫৯ কোটি ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৬৭১ কোটি ডলার। সে হিসাবে এলসি খোলার পরিমাণ কমেছে ১১২ কোটি ডলার। একই সময় এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ১ হাজার ৬২১ কোটি ডলার; যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ হাজার ৬৬১ কোটি ডলার। এর মধ্যে ভোগ্যপণ্যের এলসি খোলা হয় ১৩৩ কোটি ডলারের। ২০২৩-২৪ অর্থবছর এর পরিমাণ ছিল ১৪৫ কোটি ৫২ লাখ ডলার।
আগের তুলনায় কমেছে ১২ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ভোগ্যপণ্যের এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ১৩৭ কোটি ৫৮ লাখ ডলারের। ২০২৩-২৪ অর্থবছর নিষ্পত্তির পরিমাণ ছিল ১৬৬ কোটি ৯১ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এই সময়ে ২৯ কোটি ৩২ লাখ ডলারের এলসি কম নিষ্পত্তি হয়েছে।
এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করে নিট পোশাক শিল্পমালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ডলারের দর বেশি। তারপরও কোনো কোনো ব্যাংক ডলারের কারণে সময়মতো এলসি বিল পরিশোধ করছে না; যার প্রভাবে আমদানি কমেছে। ডলার-সংকট দূর না হওয়া পর্যন্ত আমদানির ওপর একটা চাপ থাকবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
গ্যাস-সংকটে দেশের অনেক শিল্পকারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তারপরও কমেছে জ্বালানি আমদানির এলসি খোলার হার। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জ্বালানি (পেট্রোলিয়াম) আমদানির এলসি খোলা হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি ডলার। এ সময় এলসি নিষ্পত্তি করা হয়েছে ২২৪ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২৭০ কোটি ডলার ও ২৪১ কোটি ডলার।
শিল্পের মূলধনি যন্ত্রাংশ আমদানিও আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপত্র বা এলসি খোলা হয়েছিল ৬৫ কোটি ১৩ লাখ ডলারের। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতে এলসি খোলা হয়েছে মাত্র ৩৮ কোটি ৪৯ লাখ ডলারের। সেই হিসাবে যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলা কমেছে ২৬ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। একইভাবে গত অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি নিষ্পত্তি হয়েছিল ৬৫ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের; যা চলতি অর্থবছরে এই নিষ্পত্তি ৪৯ কোটি ১১ লাখ ডলারের। আগের তুলনায় নিষ্পত্তি কম হয়েছে ১৬ কোটি ৩৩ লাখ ডলার।
অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি, যন্ত্রাংশ আমদানিসহ অধিকাংশ সেক্টরের এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার কমলেও শিল্পের কাঁচামাল আমদানির এলসি খোলা ও নিষ্পত্তি এই সময় কিছুটা বেড়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে শিল্পের কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছিল ৫৩৯ কোটি ১৯ লাখ ডলারের। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর সেটি ৫৬৪ কোটি ৩২ লাখ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ এ খাতে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ২৫ কোটি ১৩ লাখ ডলার। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এলসি নিষ্পত্তির পরিমাণ ছিল ৫২৯ কোটি ডলারের, সেটি চলতি অর্থবছর দাঁড়িয়েছে ৫৭২ কোটি ডলারে। সেই হিসাবে ৪৩ কোটি ডলার বা ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এলসি বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে।
সেই ভাটার টানেই খাবি খাচ্ছে দেশের আমদানি উদ্যোগ। দিন পেরিয়ে মাসের পর বছর পেরোলেও জোয়ার আসছে না আমদানিতে। উল্টো সময়ের পালাবদলে ভোগ্যপণ্য, মূলধনি যন্ত্রপাতিসহ সামগ্রিক আমদানিতে আরও ভাটা দেখা গেছে। আমদানির বেশির ভাগ হয় বেসরকারিভাবে। এ প্রক্রিয়া সচল রাখার ‘ফুয়েল’ হলো ডলার। দেশে ডলারের অব্যাহত সংকট এখন আমদানির গতিকে ভীষণ চেপে ধরেছে। আগের বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় যার নেতিবাচক প্রভাব চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকেও দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, জুলাই-সেপ্টেম্বর সময়ে দেশে সামগ্রিক এলসি খোলার পরিমাণ কমেছে ৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। নিষ্পত্তি কমেছে প্রায় আড়াই শতাংশ। পণ্য ও খাতভিত্তিক হিসাবে ভোগ্যপণ্য ও মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে এলসি কমেছে যথাক্রমে ৮ দশমিক ৫৮ শতাংশ এবং ৪১ শতাংশ। একইভাবে জ্বালানি আমদানিতে এলসি খোলার হার কমেছে ২৬ শতাংশ ও নিষ্পত্তির হার কমেছে ৭ শতাংশ।
ভোগ্যপণের আমদানিকারক রমজান আলীর আশঙ্কা, ভোগ্যপণ্যের আমদানি কমে যাওয়ার নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে জিনিসপত্রের দামে; যা মূল্যস্ফীতিকে চোখ রাঙাচ্ছে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রায় দুই বছর ধরে ডলার-সংকটের অজুহাতে আমদানিও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। যদিও সরবরাহ বাড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে, কিন্তু আমরা ডলার পাচ্ছি না। যতটুকু জোগান পাচ্ছি, টাকার হিসাবে তার দাম পড়ছে বেশি। এর ফলে বেড়ে যাচ্ছে আমদানি পণ্যের দামও। এই বর্ধিত দাম মূল্যস্ফীতিতেই যোগ হচ্ছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মাত্র ১ হাজার ৫৫৯ কোটি ডলারের এলসি খোলা হয়েছে। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৬৭১ কোটি ডলার। সে হিসাবে এলসি খোলার পরিমাণ কমেছে ১১২ কোটি ডলার। একই সময় এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ১ হাজার ৬২১ কোটি ডলার; যা গত বছরের একই সময়ে ছিল ১ হাজার ৬৬১ কোটি ডলার। এর মধ্যে ভোগ্যপণ্যের এলসি খোলা হয় ১৩৩ কোটি ডলারের। ২০২৩-২৪ অর্থবছর এর পরিমাণ ছিল ১৪৫ কোটি ৫২ লাখ ডলার।
আগের তুলনায় কমেছে ১২ কোটি ৪৮ লাখ ডলার। এ ছাড়া চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে ভোগ্যপণ্যের এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ১৩৭ কোটি ৫৮ লাখ ডলারের। ২০২৩-২৪ অর্থবছর নিষ্পত্তির পরিমাণ ছিল ১৬৬ কোটি ৯১ লাখ ডলার। সেই হিসাবে এই সময়ে ২৯ কোটি ৩২ লাখ ডলারের এলসি কম নিষ্পত্তি হয়েছে।
এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির পরিমাণ কমে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করে নিট পোশাক শিল্পমালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, ডলারের দর বেশি। তারপরও কোনো কোনো ব্যাংক ডলারের কারণে সময়মতো এলসি বিল পরিশোধ করছে না; যার প্রভাবে আমদানি কমেছে। ডলার-সংকট দূর না হওয়া পর্যন্ত আমদানির ওপর একটা চাপ থাকবে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।
গ্যাস-সংকটে দেশের অনেক শিল্পকারখানার উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। তারপরও কমেছে জ্বালানি আমদানির এলসি খোলার হার। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে জ্বালানি (পেট্রোলিয়াম) আমদানির এলসি খোলা হয়েছে প্রায় ২০০ কোটি ডলার। এ সময় এলসি নিষ্পত্তি করা হয়েছে ২২৪ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ে যার পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ২৭০ কোটি ডলার ও ২৪১ কোটি ডলার।
শিল্পের মূলধনি যন্ত্রাংশ আমদানিও আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ঋণপত্র বা এলসি খোলা হয়েছিল ৬৫ কোটি ১৩ লাখ ডলারের। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে এ খাতে এলসি খোলা হয়েছে মাত্র ৩৮ কোটি ৪৯ লাখ ডলারের। সেই হিসাবে যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি খোলা কমেছে ২৬ কোটি ৬৩ লাখ ডলার। একইভাবে গত অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে যন্ত্রপাতি আমদানির এলসি নিষ্পত্তি হয়েছিল ৬৫ কোটি ৪৪ লাখ ডলারের; যা চলতি অর্থবছরে এই নিষ্পত্তি ৪৯ কোটি ১১ লাখ ডলারের। আগের তুলনায় নিষ্পত্তি কম হয়েছে ১৬ কোটি ৩৩ লাখ ডলার।
অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি, যন্ত্রাংশ আমদানিসহ অধিকাংশ সেক্টরের এলসি খোলা ও নিষ্পত্তির হার কমলেও শিল্পের কাঁচামাল আমদানির এলসি খোলা ও নিষ্পত্তি এই সময় কিছুটা বেড়েছে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে শিল্পের কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খোলা হয়েছিল ৫৩৯ কোটি ১৯ লাখ ডলারের। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছর সেটি ৫৬৪ কোটি ৩২ লাখ ডলারে উন্নীত হয়েছে। অর্থাৎ এ খাতে এলসি খোলার পরিমাণ বেড়েছে ২৫ কোটি ১৩ লাখ ডলার। আর ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে এলসি নিষ্পত্তির পরিমাণ ছিল ৫২৯ কোটি ডলারের, সেটি চলতি অর্থবছর দাঁড়িয়েছে ৫৭২ কোটি ডলারে। সেই হিসাবে ৪৩ কোটি ডলার বা ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ এলসি বেশি নিষ্পত্তি হয়েছে।
‘প্রতিদিনই অভিযান হচ্ছে, ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। তবে বাজার কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করা এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর হওয়াটা জরুরি হয়ে পড়েছে। আমরা তা সিরিয়াসলি ভাবছি। আলুর মূল্য ভোক্তাদের নাগালে আনতে হিমশিম খাচ্ছি। আমরা দুঃখিত। বাজার ব্যবস্থাটি অসুস্থ ও অস্বাভাবিক।’
৩ ঘণ্টা আগেশিল্পকারখানায় বিনিয়োগ করার পর গ্যাস পেতে নিজের টাকায় ৪০ কিলোমিটার পাইপলাইন স্থাপন করার কথা তুলে ধরে বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, এই পাইপলাইন নির্মাণে শুধু রোড কাটিংয়ের অনুমোদন নিতেই আমাকে ২০ কোটি টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। রাজধানীর একটি হোটেলে গতকাল শনিবার বাংলাদেশ চেম্বার অব ইন্ডাস্ট্রিজ (বিস
৩ ঘণ্টা আগেদুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে সোনার দাম আবার বেড়েছে। এ দফায় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়ানো হয়েছে। এতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম বেড়ে ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকায় উঠেছে। দেশের ইতিহাসে এটিই এখন পর্যন্ত সোনার সর্বোচ্চ দাম। আগামীকাল রোববার থেকে সারা দেশে নতুন দাম কার্যকর হবে।
৪ ঘণ্টা আগেবিনিয়োগকারীদের স্বার্থে পুঁজিবাজারে বস্ত্র খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি অলটেক্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের সার্বিক দিক খতিয়ে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ লক্ষ্যে সম্প্রতি তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি।
৪ ঘণ্টা আগে