নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শ্রমিকদের কাজের জন্য ন্যায্য মজুরি দিতে হবে। বিশেষ করে চা-বাগান শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর সময় এসে গেছে। এটা নিয়ে কোনো টালবাহানা করা চলবে না। কোনো ইস্যু দেখিয়ে মজুরি বাড়ানো ঠেকানো যাবে না। চা-বাগানের শ্রমিকেরা এখনো দৈনিক ১৭০ টাকা মজুরি পান।
এই টাকা দিয়ে জীবন চলে না। এত কম বেতন একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক পান, এটা লজ্জার বিষয়। কোনো অজুহাত না দেখিয়ে চা-শ্রমিকদের বেতন অবিলম্বে দ্বিগুণ করতে হবে। তাঁদের বাসস্থান, গ্র্যাচুইটি এবং নৈমিত্তিক ছুটি নিশ্চিত করতে শ্রম আইন সংশোধন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সলিডারিটি সেন্টার আয়োজিত ‘চা-শিল্পের শ্রমিকদের জন্য প্রয়োজনীয় আইনি সংস্কার’ শীর্ষক সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি নাজমা আক্তার বলেন, চা-শ্রমিকেরা ২০০ বছর ধরে বঞ্চিত। তাঁদের থাকার ব্যবস্থা নেই। তাঁদের চাকরি স্থায়ী হয় না। এখনো মাত্র দৈনিক হাজিরা ভিত্তিতে ১৭০ টাকা পান চা-শ্রমিকেরা। এই টাকা দিয়ে কী হয়? তাঁরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। আর বিলম্ব করা যাবে না। কমপক্ষে দ্বিগুণ করতে হবে মজুরি।
মূল প্রবন্ধে মো. হাবিবুর রহমান বলেন, চা-শ্রমিকদের জন্য গ্র্যাচুইটি নিশ্চিত করতে শ্রম আইনের ২৮ ধারা, নৈমিত্তিক ছুটির বিধানে ১১৫ ধারা, মজুরিসহ বার্ষিক ছুটি নিশ্চিতে ১১৭ ধারা, চা-শ্রমিকদের বাসস্থান নিশ্চিতে উচ্ছেদসংক্রান্ত ৩২ ধারা সংশোধন করতে হবে। তবে এসব প্রস্তাবের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশনের শ্রম কমিটির আহ্বায়ক তাহসিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, চা উৎপাদনে খরচ আগের চেয়ে দ্বিগুণ হয়েছে। শ্রমিকদের গ্র্যাচুইটি প্রদান করলে সামাজিক বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। আর স্থায়ী বাসস্থানের বিষয়টি সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে।
শ্রমিকদের কাজের জন্য ন্যায্য মজুরি দিতে হবে। বিশেষ করে চা-বাগান শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর সময় এসে গেছে। এটা নিয়ে কোনো টালবাহানা করা চলবে না। কোনো ইস্যু দেখিয়ে মজুরি বাড়ানো ঠেকানো যাবে না। চা-বাগানের শ্রমিকেরা এখনো দৈনিক ১৭০ টাকা মজুরি পান।
এই টাকা দিয়ে জীবন চলে না। এত কম বেতন একটি স্বাধীন দেশের নাগরিক পান, এটা লজ্জার বিষয়। কোনো অজুহাত না দেখিয়ে চা-শ্রমিকদের বেতন অবিলম্বে দ্বিগুণ করতে হবে। তাঁদের বাসস্থান, গ্র্যাচুইটি এবং নৈমিত্তিক ছুটি নিশ্চিত করতে শ্রম আইন সংশোধন করা জরুরি হয়ে পড়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাজধানীর একটি হোটেলে সলিডারিটি সেন্টার আয়োজিত ‘চা-শিল্পের শ্রমিকদের জন্য প্রয়োজনীয় আইনি সংস্কার’ শীর্ষক সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।
সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি নাজমা আক্তার বলেন, চা-শ্রমিকেরা ২০০ বছর ধরে বঞ্চিত। তাঁদের থাকার ব্যবস্থা নেই। তাঁদের চাকরি স্থায়ী হয় না। এখনো মাত্র দৈনিক হাজিরা ভিত্তিতে ১৭০ টাকা পান চা-শ্রমিকেরা। এই টাকা দিয়ে কী হয়? তাঁরা মানবেতর জীবন যাপন করছেন। আর বিলম্ব করা যাবে না। কমপক্ষে দ্বিগুণ করতে হবে মজুরি।
মূল প্রবন্ধে মো. হাবিবুর রহমান বলেন, চা-শ্রমিকদের জন্য গ্র্যাচুইটি নিশ্চিত করতে শ্রম আইনের ২৮ ধারা, নৈমিত্তিক ছুটির বিধানে ১১৫ ধারা, মজুরিসহ বার্ষিক ছুটি নিশ্চিতে ১১৭ ধারা, চা-শ্রমিকদের বাসস্থান নিশ্চিতে উচ্ছেদসংক্রান্ত ৩২ ধারা সংশোধন করতে হবে। তবে এসব প্রস্তাবের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশনের শ্রম কমিটির আহ্বায়ক তাহসিন আহমেদ চৌধুরী বলেন, চা উৎপাদনে খরচ আগের চেয়ে দ্বিগুণ হয়েছে। শ্রমিকদের গ্র্যাচুইটি প্রদান করলে সামাজিক বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। আর স্থায়ী বাসস্থানের বিষয়টি সরকারকেই উদ্যোগ নিতে হবে।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
১ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
২ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
২ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে