নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবহেলার কারণে বছরের পর বছর ধরে ঝুলছে অর্থঋণ মামলা। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যাংক। তাই সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে অর্থঋণ মামলা পরিচালনার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এই নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, অর্থঋণ মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য পৃথক আদালত গঠন করা হয়েছে। নির্ধারিত সময় কার্যপদ্ধতি অনুযায়ী মামলা নিষ্পত্তির আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি বিভিন্ন অর্থঋণ মামলার রায় ও আদেশ পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক দেখেছে, মামলাগুলো নিষ্পত্তিতে প্রত্যাশিত সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগছে। ফলে আমানতকারী ও ব্যাংক উভয়ের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতার পেছনে সব পক্ষ বিশেষ করে বাদী ব্যাংকের সুদক্ষভাবে মামলা পরিচালনায় অনেক অবহেলা পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। এমন অবস্থায় অর্থঋণ আদালতে বিচারাধীন মামলা যথাসময়ে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করে সর্বোচ্চ প্রস্তুতিসহকারে মামলা পরিচালনা করতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুন শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ৫৪০টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে আছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৭০ কোটি টাকা। ছয় মাস আগে ডিসেম্বর শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ১৮৯টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসের ব্যবধানে বিচারাধীন মামলা বেড়েছে ৩৭১টি। এর বিপরীতে নতুন করে ১১ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা আটকে আছে।
অবহেলার কারণে বছরের পর বছর ধরে ঝুলছে অর্থঋণ মামলা। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ব্যাংক। তাই সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে অর্থঋণ মামলা পরিচালনার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগ এই নির্দেশনা দিয়েছে।
নির্দেশনায় বলা হয়, অর্থঋণ মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য পৃথক আদালত গঠন করা হয়েছে। নির্ধারিত সময় কার্যপদ্ধতি অনুযায়ী মামলা নিষ্পত্তির আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু সম্প্রতি বিভিন্ন অর্থঋণ মামলার রায় ও আদেশ পর্যালোচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক দেখেছে, মামলাগুলো নিষ্পত্তিতে প্রত্যাশিত সময়ের চেয়ে অনেক বেশি সময় লাগছে। ফলে আমানতকারী ও ব্যাংক উভয়ের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে, মামলা নিষ্পত্তিতে দীর্ঘসূত্রতার পেছনে সব পক্ষ বিশেষ করে বাদী ব্যাংকের সুদক্ষভাবে মামলা পরিচালনায় অনেক অবহেলা পরিলক্ষিত হচ্ছে, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। এমন অবস্থায় অর্থঋণ আদালতে বিচারাধীন মামলা যথাসময়ে নিষ্পত্তির লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট আইনজীবীর সঙ্গে যোগাযোগ করে সর্বোচ্চ প্রস্তুতিসহকারে মামলা পরিচালনা করতে হবে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জুন শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ৫৪০টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে আছে ১ লাখ ৭৮ হাজার ২৭০ কোটি টাকা। ছয় মাস আগে ডিসেম্বর শেষে অর্থঋণ আদালতে ৭২ হাজার ১৮৯টি বিচারাধীন মামলার বিপরীতে আটকে ছিল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৮৮৭ কোটি টাকা। অর্থাৎ ছয় মাসের ব্যবধানে বিচারাধীন মামলা বেড়েছে ৩৭১টি। এর বিপরীতে নতুন করে ১১ হাজার ৩৮৩ কোটি টাকা আটকে আছে।
শুরুতেই থমকে গেছে এস আলমের অর্থ পাচারের অনুসন্ধান। এক মাসের বেশি সময় ধরে তাঁদের অর্থ পাচার তদন্তের কাজ সিআইডিতে থমকে রয়েছে। এর নেপথ্যে রয়েছে স্বয়ং এস আলম গ্রুপের প্রভাব ও আধিপত্য। এতে সহযোগিতা করছে প্রভাবশালী একটি মহল। অনুসন্ধানে ওই মহলের ইচ্ছার গুরুত্ব না দেওয়ায় বদলি করা হয়েছে অর্থ পাচার...
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত সাড়ে ১৫ বছরে বেসরকারি ও যৌথ অংশীদারত্ব মিলিয়ে ৮৯টি বিদ্যুৎকেন্দ্রের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব কেন্দ্রের সঙ্গে করা বেশির ভাগ চুক্তিই নানা কারণে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন
২ ঘণ্টা আগেইউরোপের বাজারে বাংলাদেশ থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি নেতিবাচক ধারাতেই আছে। চলতি বছরের ৯ মাসে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে পোশাক রপ্তানি কমেছে ২ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। ইউরোস্টেটের তথ্যমতে, এ সময় ইউরোপের বাজারগুলোতে বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি হয়েছে ১৪ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার, যা গত বছর একই সময় ছি
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অপ্রয়োজনীয় উন্নয়ন প্রকল্পে অর্থছাড় কমিয়ে দিয়েছে। এর প্রভাবও পড়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতেও (এডিপি)। চলতি অর্থবছরের প্রথম চার মাস জুলাই-অক্টোবরে এডিপি বাস্তবায়িত হয়েছে ৭ দশমিক ৯০ শতাংশ।
২ ঘণ্টা আগে