নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাপানের সঙ্গে ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট (ইপিএ) ও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দুই দেশের বাণিজ্য সম্ভাবনাকে উজ্জ্বল করবে। এটা বাংলাদেশের সামনে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে দেবে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনরি সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি, ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট ও দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ উদীয়মান অর্থনীতির দেশ। জাপানের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হলে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশ শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।
জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনরি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের বন্ধুত্বের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের মধ্যে দিয়ে সেই বন্ধুত্ব আরও নিবিড় হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশই বাণিজ্য সুবিধা উপভোগ করতে পারে।
বর্তমানে জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানির প্রায় ৭৩ শতাংশ এলডিসি বিশেষাধিকারের কারণে শুল্কমুক্ত। জাপান বাংলাদেশের ১২ তম বৃহত্তম রপ্তানি বাজার এবং আমদানির সপ্তম বৃহত্তম উৎস। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চার বিলিয়ন ডলারের। এর মধ্যে প্রায় ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি এবং ২ বিলিয়নের ডলারের কিছু বেশি আমদানিতে।
জাপানের সঙ্গে ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট (ইপিএ) ও মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি দুই দেশের বাণিজ্য সম্ভাবনাকে উজ্জ্বল করবে। এটা বাংলাদেশের সামনে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে দেবে বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন। আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনরি সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন। এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
সাক্ষাৎকালে তাঁরা মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি, ইকোনমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট ও দুই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য পরিস্থিতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ উদীয়মান অর্থনীতির দেশ। জাপানের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হলে আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশ শক্ত অবস্থান তৈরি করতে সক্ষম হবে। ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির মাধ্যমে ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও দৃঢ় হবে।
জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনরি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের বন্ধুত্বের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের মধ্যে দিয়ে সেই বন্ধুত্ব আরও নিবিড় হবে। আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে দুই দেশই বাণিজ্য সুবিধা উপভোগ করতে পারে।
বর্তমানে জাপানে বাংলাদেশের রপ্তানির প্রায় ৭৩ শতাংশ এলডিসি বিশেষাধিকারের কারণে শুল্কমুক্ত। জাপান বাংলাদেশের ১২ তম বৃহত্তম রপ্তানি বাজার এবং আমদানির সপ্তম বৃহত্তম উৎস। দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য চার বিলিয়ন ডলারের। এর মধ্যে প্রায় ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি এবং ২ বিলিয়নের ডলারের কিছু বেশি আমদানিতে।
সাশ্রয়ী মূল্যে সাধারণ জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য ‘ইলিশ মাছের সরবরাহ ও মূল্য শৃঙ্খলে বিদ্যমান প্রতিবন্ধকতা দূরীকরণের জন্য হ্রাসকৃত মূল্যে ইলিশ মাছ বিক্রয়’ সেবা কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। ইলিশ মাছ বিপণন কর্মসূচি বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করছে বাংলাদেশ মৎস্য উন্নয়ন করপোরেশন এবং বাংলাদেশ মেরিন ফিশা
১১ মিনিট আগেআমাদের শেয়ারবাজার অনেক সংকুচিত। গত ১৫ বছরে শেয়ারবাজার অনেক পিছিয়েছে। একই সময়ে বিশ্বের অন্য সব দেশের শেয়ারবাজার এগিয়েছে। এই অবস্থায় বর্তমান সময়ে দেশের সব স্টেকহোল্ডাররা বাংলাদেশের শেয়ারবাজারকে এগিয়ে নিতে ইতিবাচকভাবে কাজ করছে...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য এ বছর পাঁচটি বড় ঝুঁকি চিহ্নিত করেছে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ)। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি মূল্যস্ফীতি। বাকি চার ঝুঁকি হলো চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া (বন্যা, তাপপ্রবাহ ইত্যাদি), দূষণ (বায়ু, পানি, মাটি), বেকারত্ব বা অর্থনৈতিক সুযোগের ঘাটতি এবং অর্থনৈতিক নিম্নমুখিতা...
৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর অন্যের বাসায় কাজ করে কিছু টাকা জমিয়েছিলেন গৃহকর্মী রেহানা আক্তার। সেই টাকা পুরোটাই নিয়ে গেছেন তাঁর স্বামী। এখন টাকা চাইতে গেলে উল্টো তাঁর ওপর নেমে আসে শারীরিক নির্যাতন। রেহানা আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শীত, গ্রীষ্ম দেহি নাই। পাঁচ বছর মানুষের বাসায় কাম কইরা দুই লাখ টাহা জমাইছিলাম...
১০ ঘণ্টা আগে