আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত কর অবকাশ সুবিধা ভোগ করছে। এর মেয়াদ আগামী জুনে শেষ হচ্ছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এ খাতে করারোপের পরামর্শ দিয়েছে আইএমএফ। তবে আগামী বছর থেকেই করারোপের বিপক্ষে উদ্যোক্তা ও খাতসংশ্লিষ্টরা।
তাঁরা বলছেন, সরাসরি করারোপের কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। প্রযুক্তির পণ্য ও সেবার খরচ এবং দাম বৃদ্ধি পাবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে হবে। ফলে প্রযুক্তি খাতে প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানি হ্রাস পাবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, করারোপ করা হলে নতুন উদ্ভাবনের জায়গা কমে যাবে। পণ্যের খরচ বেড়ে যাওয়া মানে বিদেশি পণ্যের এই বাজারে আসার সুযোগ বেড়ে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘আগামী দিনে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করতে গেলে প্রচুর প্রযুক্তিগত পণ্য লাগবে। এই প্রযুক্তিগুলো যাতে আমাদের দেশি কোম্পানিগুলো করতে পারে, সেই সুযোগটা থাকতে হবে।’
বর্তমানে সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের রপ্তানি প্রায় ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। ২০২৫ সাল নাগাদ রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৫ বিলিয়ন ডলার। কর অবকাশ তুলে নিলে তা সম্ভব হবে না বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
রাসেল বলেন, ‘রপ্তানিতে আমাদের বড় লক্ষ্য রয়েছে। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের তুলনায় খরচ বেড়ে গেলে স্থানীয় বাজার ও আন্তর্জাতিক বাজারে সমস্যায় পড়ব। আমাদের শিল্পে বিনিয়োগে ব্যাংকগুলো এগিয়ে আসে না, উদ্যোক্তারাই বিনিয়োগকারী।’
বেসিসের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির বলেন, ১০ বছর বা দীর্ঘ মেয়াদে করছাড়ের ঘোষণা দিলে বিনিয়োগকারীরা এ খাতে বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত হবেন। করছাড় না পেলে ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘পণ্য ও সেবার দামও বেড়ে যাবে। বিদেশি পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারব না। ক্রেতারাও এটা গ্রহণ করতে চাইবে না। সামনে আমাদের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ছাড় না পেলে সেটি পূরণ করা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও বলেন, করারোপ করা হলে অনেকেই রপ্তানি আয় দেশে নিয়ে আসবে না। ৮ শতাংশ রপ্তানি প্রণোদনার জন্য কেউ ২৫ শতাংশ কর দিতে চাইবে না। রপ্তানি পড়ে যাবে। ২০২৫ সালের মধ্যে রপ্তানি ৫ বিলিয়ন ডলার করার লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে না। এতে কর্মসংস্থানও বাড়বে না। তিনি বলেন, ১০ বছরের জন্য করছাড় ঘোষণা দিয়ে অষ্টম থেকে ধাপে ধাপে তুলে নিতে পারে।
দেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাত কর অবকাশ সুবিধা ভোগ করছে। এর মেয়াদ আগামী জুনে শেষ হচ্ছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে এ খাতে করারোপের পরামর্শ দিয়েছে আইএমএফ। তবে আগামী বছর থেকেই করারোপের বিপক্ষে উদ্যোক্তা ও খাতসংশ্লিষ্টরা।
তাঁরা বলছেন, সরাসরি করারোপের কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে আগ্রহী হবেন না। প্রযুক্তির পণ্য ও সেবার খরচ এবং দাম বৃদ্ধি পাবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়তে হবে। ফলে প্রযুক্তি খাতে প্রবৃদ্ধি ও রপ্তানি হ্রাস পাবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি রাসেল টি আহমেদ বলেন, করারোপ করা হলে নতুন উদ্ভাবনের জায়গা কমে যাবে। পণ্যের খরচ বেড়ে যাওয়া মানে বিদেশি পণ্যের এই বাজারে আসার সুযোগ বেড়ে যাওয়া। তিনি বলেন, ‘আগামী দিনে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরি করতে গেলে প্রচুর প্রযুক্তিগত পণ্য লাগবে। এই প্রযুক্তিগুলো যাতে আমাদের দেশি কোম্পানিগুলো করতে পারে, সেই সুযোগটা থাকতে হবে।’
বর্তমানে সফটওয়্যার ও তথ্যপ্রযুক্তি খাতের রপ্তানি প্রায় ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন ডলার। ২০২৫ সাল নাগাদ রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ৫ বিলিয়ন ডলার। কর অবকাশ তুলে নিলে তা সম্ভব হবে না বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
রাসেল বলেন, ‘রপ্তানিতে আমাদের বড় লক্ষ্য রয়েছে। আমাদের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশের তুলনায় খরচ বেড়ে গেলে স্থানীয় বাজার ও আন্তর্জাতিক বাজারে সমস্যায় পড়ব। আমাদের শিল্পে বিনিয়োগে ব্যাংকগুলো এগিয়ে আসে না, উদ্যোক্তারাই বিনিয়োগকারী।’
বেসিসের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির বলেন, ১০ বছর বা দীর্ঘ মেয়াদে করছাড়ের ঘোষণা দিলে বিনিয়োগকারীরা এ খাতে বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত হবেন। করছাড় না পেলে ক্ষতির বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘পণ্য ও সেবার দামও বেড়ে যাবে। বিদেশি পণ্যের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতে পারব না। ক্রেতারাও এটা গ্রহণ করতে চাইবে না। সামনে আমাদের রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ছাড় না পেলে সেটি পূরণ করা সম্ভব নয়।’ তিনি আরও বলেন, করারোপ করা হলে অনেকেই রপ্তানি আয় দেশে নিয়ে আসবে না। ৮ শতাংশ রপ্তানি প্রণোদনার জন্য কেউ ২৫ শতাংশ কর দিতে চাইবে না। রপ্তানি পড়ে যাবে। ২০২৫ সালের মধ্যে রপ্তানি ৫ বিলিয়ন ডলার করার লক্ষ্য অর্জন করা সম্ভব হবে না। এতে কর্মসংস্থানও বাড়বে না। তিনি বলেন, ১০ বছরের জন্য করছাড় ঘোষণা দিয়ে অষ্টম থেকে ধাপে ধাপে তুলে নিতে পারে।
অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম রায়হান বলেছেন, এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের আন্তর্জাতিক সালিসে যাওয়ার হুমকিতে ভয় পাওয়ার কারণ নেই। দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে শ্বেতপত্র প্রকাশের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগেবেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৫ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৬ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৭ ঘণ্টা আগে