অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগের ফলে ভ্যাট নিবন্ধনের আওতায় আরও বেশি প্রতিষ্ঠান আসছে। গত ছয় মাসে নতুন প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যদিও আগস্ট মাসে নিবন্ধনের হার ২৫ শতাংশ নেতিবাচক ছিল।
এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল-আমিন শেখ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আল-আমিন শেখ বলেন, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২ অনুযায়ী ভ্যাটের আওতা বাড়ানো এবং নতুন নতুন ভ্যাটদাতাকে ভ্যাট নেটে অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যান নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এর ফলে তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পরবর্তী ছয় মাসে পূর্ববর্তী একই সময়ের তুলনায় ২৬ শতাংশ বেশি প্রতিষ্ঠানকে নতুন নিবন্ধন দিতে সক্ষম হয়েছেন।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, জুলাই-আগস্ট মাসে নিবন্ধনের সংখ্যা কম থাকলেও পরে এনবিআরের কার্যকর উদ্যোগের ফলে নিবন্ধনের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে ভ্যাট নিবন্ধনের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৬৪৪, যা ২০২৪ সালের আগস্টে কমে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২২৮ টিতে। অর্থাৎ এ সময়ে নিবন্ধনের হার ২৫ শতাংশ হ্রাস পায়। তবে এনবিআরের নতুন প্রশাসন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নতুন ভ্যাটদাতা শনাক্ত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করায় আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত নিবন্ধনের হার ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এনবিআর ইতিমধ্যে ভ্যাটযোগ্য বার্ষিক টার্নওভার সীমা ৩ কোটি থেকে কমিয়ে ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করেছে, যেখানে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ভ্যাটমুক্ত রাখা হয়েছে।
এদিকে এনবিআর মাঠপর্যায়ের সব কমিশনারকে নতুন নিবন্ধন প্রদান ও রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে করদাতাদের সঙ্গে সেবামূলক মনোভাব বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে। এ ছাড়া কর্মকর্তাদের নতুন ভ্যাটদাতা বাড়ানোর জন্য সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে কাজ করতে বলা হয়েছে। নিবন্ধন বৃদ্ধিতে সফল কর্মকর্তাদের ‘বিশেষ স্বীকৃতি’র ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে আল-আমিন শেখ বলেন, ভ্যাট নেট সম্প্রসারণে এনবিআর দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বর্তমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আগামী ছয় মাসে নতুন নিবন্ধনের সংখ্যা ৫০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর সব অংশীজন, ব্যবসায়ী, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার প্রতিনিধিদের সহযোগিতা কামনা করছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) বিভিন্ন কার্যকর উদ্যোগের ফলে ভ্যাট নিবন্ধনের আওতায় আরও বেশি প্রতিষ্ঠান আসছে। গত ছয় মাসে নতুন প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধন ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যদিও আগস্ট মাসে নিবন্ধনের হার ২৫ শতাংশ নেতিবাচক ছিল।
এনবিআরের জনসংযোগ কর্মকর্তা আল-আমিন শেখ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আল-আমিন শেখ বলেন, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পূরক শুল্ক আইন, ২০১২ অনুযায়ী ভ্যাটের আওতা বাড়ানো এবং নতুন নতুন ভ্যাটদাতাকে ভ্যাট নেটে অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের বর্তমান চেয়ারম্যান নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এর ফলে তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পরবর্তী ছয় মাসে পূর্ববর্তী একই সময়ের তুলনায় ২৬ শতাংশ বেশি প্রতিষ্ঠানকে নতুন নিবন্ধন দিতে সক্ষম হয়েছেন।
এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, জুলাই-আগস্ট মাসে নিবন্ধনের সংখ্যা কম থাকলেও পরে এনবিআরের কার্যকর উদ্যোগের ফলে নিবন্ধনের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসে ভ্যাট নিবন্ধনের সংখ্যা ছিল ৫ হাজার ৬৪৪, যা ২০২৪ সালের আগস্টে কমে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২২৮ টিতে। অর্থাৎ এ সময়ে নিবন্ধনের হার ২৫ শতাংশ হ্রাস পায়। তবে এনবিআরের নতুন প্রশাসন মাঠপর্যায়ের কর্মকর্তাদের নতুন ভ্যাটদাতা শনাক্ত করতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করায় আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত নিবন্ধনের হার ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এনবিআর ইতিমধ্যে ভ্যাটযোগ্য বার্ষিক টার্নওভার সীমা ৩ কোটি থেকে কমিয়ে ৫০ লাখ টাকা নির্ধারণ করেছে, যেখানে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ভ্যাটমুক্ত রাখা হয়েছে।
এদিকে এনবিআর মাঠপর্যায়ের সব কমিশনারকে নতুন নিবন্ধন প্রদান ও রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে করদাতাদের সঙ্গে সেবামূলক মনোভাব বজায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে। এ ছাড়া কর্মকর্তাদের নতুন ভ্যাটদাতা বাড়ানোর জন্য সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে কাজ করতে বলা হয়েছে। নিবন্ধন বৃদ্ধিতে সফল কর্মকর্তাদের ‘বিশেষ স্বীকৃতি’র ঘোষণাও দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে আল-আমিন শেখ বলেন, ভ্যাট নেট সম্প্রসারণে এনবিআর দৃঢ় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বর্তমান প্রবণতা অব্যাহত থাকলে আগামী ছয় মাসে নতুন নিবন্ধনের সংখ্যা ৫০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
এনবিআর সব অংশীজন, ব্যবসায়ী, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার প্রতিনিধিদের সহযোগিতা কামনা করছে।
সোনার দামের এই ঊর্ধ্বগতি দেখে বিভিন্ন ব্যাংক তাদের পূর্বাভাস পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছে। ওসিবিসি ব্যাংকের বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা এবং শুল্ক নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হওয়ায় নিরাপদ বিনিয়োগ এবং মূল্যস্ফীতি থেকে সুরক্ষার জন্য সোনার চাহিদা আরও বাড়বে। তাঁরা মনে করেন, বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য নিয়ে
১ দিন আগেচীনের আবাসন খাতে বিনিয়োগ করা বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিপাকে পড়েছেন। ২০২১ সাল থেকে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বন্ডের সুদ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে চীনের আবাসন কোম্পানিগুলো। দীর্ঘ আলোচনার পরও বিনিয়োগকারীরা এখন পর্যন্ত মাত্র ০.৬% অর্থ ফেরত পেয়েছেন। সরকারের বিভিন্ন প্রচেষ্টা সত্ত্বেও বাজারে আস্থার সংকট
২ দিন আগেঈদ বাণিজ্য বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের জন্য যেমন একটি অপরিহার্য অংশ, তেমনি দেশের অর্থনীতির জন্যও একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। ঈদের আগের বাজারে বাণিজ্য যেমন তুঙ্গে পৌঁছায়, তেমনি এটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার চিত্রও তুলে ধরে। যদিও দেশের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র এবং স্বল্প আয়ের মধ্যে তারা জীবন যাপন করে...
৩ দিন আগেবাজারে নতুন টাকার সরবরাহ নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এক জটিল পরিস্থিতি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, শেখ মুজিবুর রহমানের ছবিসংবলিত নতুন নোট ঈদের আগে ছাড়া হয়নি এবং ঈদের পরও তা বাজারে আসবে না।
৩ দিন আগে