নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদারকে গ্রেপ্তার এবং তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে পাওনা মেটানোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।
ভুক্তভোগীরা বলেন, পণ্য অর্ডারের ৪৫ দিনের মধ্যে তা হাতে বুঝে পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ১৮ মাস চলে গেলেও পণ্য ও টাকা কোনোটাই তারা পাচ্ছেন না। গত বছর জুলাই থেকে বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে এসে টাকা ফেরতের ঘোষণা দিলেও কাউকেই টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে না।
আলেশা মার্টের গ্রাহক শান্তনু দাস বলেন, ভুক্তভোগীদের করা প্রায় ২০০ মামলায় আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান ও পরিচালকদ্বয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। কিন্তু পুলিশ অজ্ঞাত কারণে তাঁদের গ্রেপ্তার করছে না। আমরা জানি না তাঁর ক্ষমতার জোর কোথায়। মঞ্জুর আলম গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে ই–কমার্স ব্যবসার ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন। জনগণের কাছে ই–কমার্সকে একটি সন্দেহজনক ব্যবসা হিসেবে পরিণত করেছেন। তাই তাঁকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা না গেলে আরও অনেকে মানুষের সঙ্গে এমন প্রতারণা করার সাহস পাবে।
গ্রাহকদের টাকা পরিশোধ করা না হওয়া পর্যন্ত মঞ্জুর আলম শিকদার যেন বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারেন, সেই দাবিও জানান ভুক্তভোগীরা। মোটরসাইকেল অর্ডার করা নাজমুল হোসেন বলেন, ‘পণ্য দিতে ব্যর্থ হয়ে আমাকে একটি ভুয়া চেক দেওয়া হয়েছিল। পরে আমি বনানী থানায় মামলা করেছি। আমার মামলায় মঞ্জুর আলম শিকদারের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।’
গ্রাহকদের অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। হোয়াটসঅ্যাপ বার্তারও কোনো জবাব দেননি তিনি।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদারকে গ্রেপ্তার এবং তাঁর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে পাওনা মেটানোর দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান তারা।
ভুক্তভোগীরা বলেন, পণ্য অর্ডারের ৪৫ দিনের মধ্যে তা হাতে বুঝে পাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ১৮ মাস চলে গেলেও পণ্য ও টাকা কোনোটাই তারা পাচ্ছেন না। গত বছর জুলাই থেকে বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লাইভে এসে টাকা ফেরতের ঘোষণা দিলেও কাউকেই টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে না।
আলেশা মার্টের গ্রাহক শান্তনু দাস বলেন, ভুক্তভোগীদের করা প্রায় ২০০ মামলায় আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান ও পরিচালকদ্বয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। কিন্তু পুলিশ অজ্ঞাত কারণে তাঁদের গ্রেপ্তার করছে না। আমরা জানি না তাঁর ক্ষমতার জোর কোথায়। মঞ্জুর আলম গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে ই–কমার্স ব্যবসার ভাবমূর্তি নষ্ট করেছেন। জনগণের কাছে ই–কমার্সকে একটি সন্দেহজনক ব্যবসা হিসেবে পরিণত করেছেন। তাই তাঁকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করা না গেলে আরও অনেকে মানুষের সঙ্গে এমন প্রতারণা করার সাহস পাবে।
গ্রাহকদের টাকা পরিশোধ করা না হওয়া পর্যন্ত মঞ্জুর আলম শিকদার যেন বিদেশে পালিয়ে যেতে না পারেন, সেই দাবিও জানান ভুক্তভোগীরা। মোটরসাইকেল অর্ডার করা নাজমুল হোসেন বলেন, ‘পণ্য দিতে ব্যর্থ হয়ে আমাকে একটি ভুয়া চেক দেওয়া হয়েছিল। পরে আমি বনানী থানায় মামলা করেছি। আমার মামলায় মঞ্জুর আলম শিকদারের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। তবে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করছে না।’
গ্রাহকদের অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানতে আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলম শিকদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাকে পাওয়া যায়নি। তাঁর মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া গেছে। হোয়াটসঅ্যাপ বার্তারও কোনো জবাব দেননি তিনি।
বেশ কিছু দিন ধরেই কেনিয়াতে ছাত্র–জনতা আদানির সঙ্গে সরকারের ‘গোপন’ চুক্তির প্রতিবাদ জানিয়ে আসছে। পরে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করে। অবশেষে আদানি শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে ২৫০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি অর্থমূল্যের দুটি চুক্তি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে আফ্রিকার দেশ কেনিয়া।
৩ ঘণ্টা আগেঘুষের নোটে সাগর আদানি ঘুষের পরিমাণ, কাকে ঘুষ দেওয়া হয়েছে এবং কত মেগাওয়াট বিদ্যুতের বিনিময়ে এটি হয়েছে—তার বিবরণ উল্লেখ করেছেন। তিনি মেগাওয়াট প্রতি ঘুষের হারও উল্লেখ করেছেন। ২০২০ সালে একটি হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজে সাগর আদানি বলেন, ‘হ্যাঁ...কিন্তু বিষয়টা দৃশ্যমান হওয়ার ঠেকানো বেশ কঠিন।’
৪ ঘণ্টা আগেগৌতম আদানি, ভারতীয় কনগ্লোমারেট আদানি গ্রুপের চেয়ারম্যান এবং বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যক্তিদের একজন, বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে বহু-বিলিয়ন ডলারের জালিয়াতি এবং ঘুষ কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে দেশের বৃহত্তম সৌরবিদ্যুৎ প্রকল্পের চুক্তি বাগিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে পদোন্নতি দীর্ঘদিনের প্রথা। তবে এবার নতুন নীতিমালায় আরোপিত কঠোর শর্ত—ব্যাংকিং ডিপ্লোমা, মাস্টার্স ডিগ্রি ও গবেষণাপত্র প্রকাশের বাধ্যবাধকতা—সরকারি ব্যাংকের ২৫৮ কর্মকর্তার জেনারেল ম্যানেজার (জিএম) পদে পদোন্নতি নিয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে।
৪ ঘণ্টা আগে